Translate

Search This Blog

বিশেষ সতর্কবার্তাঃ

এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।

Wednesday, June 25, 2014

কোরানের আকাশ সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক ভুল

৬৭) সুরা আল মূলক : আয়াত - ০৩ :
"যিনি সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন সুবিন্যস্তভাবে l তুমি পরম করুণাময়ের সৃষ্টিতে কোন অসামঞ্জস্য দেখতে পাবে না l তারপর তুমি দৃষ্টি ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে নাও, তুমি কি কোন ফাটল দেখতে পাচ্ছ ?" (অনুবাদ - ড : জহুরুল হক )

এই আয়াত অনুযায়ী, আল্লাহ সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন স্তরে স্তরে অথবা সুবিন্যস্তভাবে / মানুষ বা মুহাম্মদ আল্লাহর সৃষ্টিতে কোন খুত বা ত্রুটি অথবা অসামঞ্জস্যতা দেখতে পাবে না / যদি মানুষ অথবা মুহাম্মদ দৃষ্টি ফিরিয়ে ভালো করে দেখে তবুও আকাশের কোন ফাটল বা ত্রুটি দেখতে পাবে না /

অর্থাত আল্লাহ আকাশ সুবিন্যস্তভাবে ও স্তরে স্তরে সাত আকাশ তৈরী করেছেন / আল্লাহর সৃষ্টিতে কোন ত্রুটি নেই বা অসামঞ্জস্যতা নেই / অনেক ভালো করে তাকিয়ে দেখলেও তাতে কোন ত্রুটি বা ফাটল দেখতে পাওয়া যাবে না /

তাহলে এই আয়াত অনুযায়ী বুঝা যাচ্ছে যে, আকাশের সংখ্যা সাতটা এবং এই আকাশ তৈরিতে কোন ত্রুটি বা ফাটল নেই / আর মানুষ যদি ভালো করে দেখে তবুও আকাশের কোন ফাটল সে দেখতে পাবে না / অর্থাত আকাশ একটি শক্ত কঠিন পদার্থ আর আকাশের কোন ফাটল নেই / আর আকাশ তৈরী করা হয়েছে একটার উপর আরেকটা এভাবে সাতটা /

তাহলে আল্লাহর ভাষ্য মতে আকাশ সাতটা এবং আকাশ তৈরী করা হয়েছে শক্ত কঠিন পদার্থ দিয়ে অতি সুনিপুনভাবে / এত ভালো করে তৈরী করা হয়েছে যে এতে কোন ফাটল নেই / আর ফাটল থাকা সম্ভব শুধু শক্ত কঠিন বস্তুর ক্ষেত্রে / অর্থাত আল্লাহর কথা মত আকাশ শক্ত কঠিন পদার্থের তৈরী /

কিন্তু বাস্তব আকাশ সাতটা নয় বরং একটা / অর্থাত আমাদের আকাশ একটা / এবং এটি গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে তৈরী / কোন কঠিন পদার্থ দিয়ে তৈরী নয় / এটি তৈরী হয়েছে গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে / আর তাই গ্যাসীয় পদার্থের তৈরী আকাশের কোন ফাটল থাকা সম্ভব নয় /
সুতরাং আল্লাহ বলছেন যে আকাশে ফাটল নেই অর্থাত আকাশ শক্ত কঠিন কোন পদার্থ দিয়ে তৈরী / কিন্তু আল্লাহ জানেন না যে আকাশ কোন শক্ত কঠিন পদার্থের তৈরী নয় বরং এটি গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে তৈরী আর তাই এর কোন ফাটল থাকা সম্ভব নয় /
তাহলে আল্লাহ সবকিছু জানেন না / অর্থাত আল্লাহ সর্বজ্ঞানী নয় / আর যে সর্ব জ্ঞানী নয় সে সৃষ্টিকর্তাও নয় /

50 comments:

  1. ধন্যবাদ আপনাকে যদি ৫০০কিমি. বেগে কোন বাতাস গায়ে এসে ঝাপ্টা লাগে আপনি কি দাড়াই থাকবেন নাকি উড়ে যাবেন ???? প্রথমত, কোরআনের কোথাও আকাশকে সলিড বলা হয়নি। দ্বিতীয়ত, কোরআনে সাধারণতঃ ‘হেভেন্স (বহুবচন)’ বলতে পৃথিবী ছাড়া সম্পূর্ণ মহাবিশ্বকে এবং ‘হেভেন/স্কাই (একবচন)’ বলতে আকাশকে বুঝানো হয়েছে। অতএব আয়াতের প্রথম অংশে ‘হেভেন্স’ বলতে গ্রহ-নক্ষত্রকে বুঝানো হয়েছে, আকাশকে নয়। আয়াতের দ্বিতীয় অংশে আকাশ ব্যবহার করা হয়েছে, সেটা অন্য অর্থে। তাছাড়া এই প্রশ্নের উত্তরের জন্য পটভূমিকা জানারও দরকার আছে। যেমন বাইবেল অনুযায়ী হেভেন্স এর পিলার আছে (Job 26:11)। ফলে সেই সময়ের অনেকেই হয়তো তা-ই বিশ্বাস করতো। কোরআনে বিষয়টিকে সংশোধন করা হয়েছে। অর্থাৎ কোরআনে বলতে চাওয়া হয়েছে যে, হেভেন্স এর যে কোন পিলার নাই সেটা তো দেখাই যাচ্ছে! কোরআনে এভাবে আরো কিছু প্রচলিত বিশ্বাসকে সংশোধন করা হয়েছে। তারপর আসি আকাশ কঠিন নিয়ে আগেই বলা হয়েছে যে, কোরআনের কোথাও আকাশকে ‘সলিড ছাদ’ বলা হয়নি। সলিড ছাদ ব্যবহার করা হয় মূলতঃ বৃষ্টির পানি ও সূর্যের আলো থেকে রক্ষার জন্য। ফলে আকাশকে ‘সলিড ছাদ’ মনে করা হলে সেই ছাদ ভেদ করে আবার বৃষ্টির পানি ও সূর্যের আলো পৃথিবীতে আসে কীভাবে! কমন-সেন্স! কোরআনে ‘ক্যানোপি’ শব্দটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ক্যানোপি শব্দের অর্থ শামিয়ানা বা মশারি। শামিয়ানা ব্যবহার করা হয় মূলতঃ সূর্যের ক্ষতিকর ও প্রখর তাপ থেকে রক্ষার জন্য। অর্থাৎ শামিয়ানা ভেদ করে সূর্যের আলো যেমন ভেতরে আসতে পারে তেমনি আবার সেই আলোর প্রখরতাও কমে যায়। মশারিও এমনভাবে ডিজাইন করা হয় যেন একদিকে ক্ষতিকর মশার হাত থেকে রক্ষা হয় অন্যদিকে আবার মশারির মধ্যে আলো-বাতাসও ঢুকতে পারে–যাকে বলে এক ঢিলে দুই পাখি মারা। অনুরূপভাবে, কোরআনে আকাশকে ‘শামিয়ানা’ বলতে একদিকে যেমন ক্ষতিকর কিছুর হাত থেকে রক্ষার কথা বলা হয়েছে (যেমন ক্ষতিকর রশ্মি) অন্যদিকে আবার শামিয়ানা ভেদ করে সূর্যের আলো আসার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে, যেটি ১৪০০ বছর আগে কোনভাবেই জানা সম্ভব ছিল না। এবার আয়াতটা কিন্তু সমালোচকদের দিকেই বুমেরাং হওয়ার কথা (21:32 And We have made the heaven/sky a guarded canopy and yet they turn aside from its signs.)! তারপর আসি আকাশের স্তর নিয়ে “তিনিই সেই সত্ত্বা যিনি সৃষ্টি করেছেন, যা কিছু যমিনে রয়েচে সেই সমস্ত, অতপর তিনি মনোযোগ দিয়েচেন আকাশের প্রতি। বস্তুত তিনি তৈরী করেছেন সাত আসমান। আল্লাহ সর্ববিষয়ে অবহিত”। (সূরা বাকারাহ:২৯) আমাদের মাথার উপরের আকাশ অর্থাৎ বায়ুমন্ডল সাতটি বিভিন্ন স্তরে বিভক্ত। এটা এখন বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত। এই কিছুদিন আগে বিংশ শতাব্দির আধুনিক যন্ত্রপাতি দ্বারা ইহা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানীত হয়েছে।

    এই সাতটি স্তরের নামগুলো এরকম-
    ট্রাপোস্ফিয়ার,
    স্ট্রাটোস্ফিয়ার,
    ওযনোস্ফিয়ার,
    মেসোস্ফিয়ার,
    থার্মোস্ফিয়ার,
    আয়নোস্ফিয়ার,
    এক্সোস্ফিযার।


    ReplyDelete
    Replies
    1. বায়ু মন্ডল সাতটা ? মাথা মন্ডু ঠিক আছে আপনার ! এই আধুনিক যুগে এই সব আবাল মার্কা কথা না বললে পেটের ভাত হজম হয় না বুঝি আপনাদের ! সামান্য গুগুল বা উকি তে উকি দিলেতো সত্যিটা জানতেন । এই কোরান আপনাদের চোখ, কান, মুখ সব বন্ধ করে দিলো দেখি । https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A7%83%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%B0_%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%B2

      Delete
    2. toushik hassan,মশারির মধ্যে ফাটল দেখা যায়। আল্লাহ যদি মশারির মতই বানাবেন তো ফাটলের প্রশ্ন তুললেন কেন ? বায়ুমণ্ডল ৫ টা ,৭ টা নয়। আপনি যেগুলোর কথা বললেন ওগুলো বায়ুমণ্ডল নয়।

      Delete
    3. IPhonex apni kon master er kachhe porechhen? Tousif thik bolechhen bayumondol sat ta amra porechhi bt recently panchta porano হচ্ছে. Are science to thik byakhha dite parena abar boro boro kotha bolchhen? Science manuser toiri tai tar vul thakte pare Quran er noi.

      Delete
    4. R ekta kotha amra jani bayumondol a bayusunno to manus kivabe moon a jachhe. Science to bole j biman bayusunno sthane venge porle vese berai. Tahole biman ki kore mohakase যায়?

      Delete
    5. কুরআনে হাজারগুণ বেশি ভুল।কেননা এটাও মানুষের তৈরী।শব্দের ধাধাঁ দিয়ে এটাকে বাচিঁয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে মাত্র।বেশিদিন পারবে না।অতিশীঘ্রই মানুষ চোরের গলা টিপে ধরবে।

      Delete
    6. Heavens অর্থ আকাশ।তৌশিক হাসান মিথ্যুক।এই ভন্ডগুলো আর কতদিন পৃথিবীতে থাকবো???

      Delete
    7. Maruf আপনার কাছে আমার প্রশ্ন কুরআন যদি মানুষ লিখে থাকে তাহলে কোরআনে পানিচক্র, উদ্ভিদ জীবন, চাদের ধার করা আলো, প্রথিবী সমতল নয়, ভ্রুন চক্র, পিপড়ার জীবন, ইত্যাদি ইত্যাদি এসব তারা কিভাবে জানল? 1400 বছর আগে মানুষ এসব কথা কিভাবে জানল যা বিজ্ঞান এখন বলতেছে। কোরআন যদি মানুষের তৈরী হয়ে থাকে তবে আপনিও তো মানুষ তাই না? তাহলে কোরআনের আয়াতের মতো একটি আয়াত বানিয়ে দেখান দেখি। আর নিশ্চয় আপনি তা কখনই পারবেন না।

      Delete
    8. আকাশ সম্পর্কে আরো বিস্তর গবেষণা করতে হ!! আরে ব্যাটা তুইতো আর ড;মরিস/মোহাম্মদআলী/শিব সংংকঅর/আবুল হোসেন ভট্টাচার্য এদের চেয়ে বেশি বুঝিস না! আর আল্লাহপাক যেন এই গদ্দব কে হেদায়েত দেন

      Delete
    9. ভাই আমিও মুসলমা।। আপনি যা বলেছেন তার অনেক কিছুই ভুল বলেছেন।আসলে আমরা যে আসমান টা দেখি তা অনে উপরে। বিঞ্জান দ্বারা আকাশ কিসের তৈরিতা বলা মুশকিল। আসলে আমরা যা দেখি তা হলো প্রথম আসমান। পর্যায় ক্রমে সাতটা আসমান রয়েছে। আমাদের সামান্য ঞ্জান দ্বারা তা কল্পনা করা সম্ভব না । আল্লাহতায়ালাজানেন সব কিছু

      Delete
    10. maruf আপনাকে বলছি আপনি কি জানতেন পৃথিবি কিভাবে সৃষ্টি হয়ে? পৃথিবী যেভাবে সৃষ্টি হয়েছে তা কোরআনে বলা হয়েছে ১৫০০ বছর আগে। আমরা যা জানতে পারলাম ১০০ বছর আগে।

      Delete
    11. মুমিন কে বলো,বায়ু মন্ডলের পরে তো আর আসমান না থাকলে বেহেশত আর দোযখ কোথায় ?

      Delete
    12. unknown. আগে আমাকে বল তোর দেহের ভেতরে কোথায় মন আর কোথায় জ্ঞান
      আমি সেটা দেখতে চাই। মন আর জ্ঞান কেমন আমাকে সেটা দেখা। এটা দেখাতে পারলে আমিও তোকে দেখাবো কোথায় দোযোখ আর কোথায় বেহেশত

      Delete
  2. This comment has been removed by the author.

    ReplyDelete
  3. এটি তৈরী হয়েছে গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে। এ কথার দাবীদার কে?
    এই দাবিকে এত সহজে গ্রহন করলেন আর মহান রাব্বে কারিমের দাবি গ্রহন করতে এত কষ্ট হয় কেন? তিনি স্রষ্টা বলে?

    আপনার অন্তেরর দৃষ্টিত প্রথম আসমানেই সিমাবদ্ধ তাহলে এর উপরের আসমানগুলি দেখবেন কেমনে ব্ররো?

    ReplyDelete
    Replies
    1. উপরের আসমান গুলি কেমন করে দেখা যায় জানেন না? যারা চাঁদে গেছে তাদেরকে আসমান দেখার স্বপ্ন দেখান নাকি? এটা যে গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে তৈরি সেটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত ।বিশ্বাস হয় না ?প্লেনে উঠছেন কখনো? উইঠা দেইখেন ।

      Delete
    2. প্লেনে উঠলেই যদি আকাশ দেখা যায় তাহলে , গাছে বা টাওয়ারে উঠলেও আকাশ দেখা যাবে৷ পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব প্রায় ১৫ কুটি কি:মি:৷ তার বহু উর্ধে আকাশ অবস্থিত৷ এমন অযুক্তিকর কথা বলেন কি ভাবে?

      Delete
    3. IPhonex ekta kotha amra jani bayumondol a bayusunno to manus kivabe moon a jachhe. Science to bole j biman bayusunno sthane venge porle vese berai. Tahole biman ki kore mohakase যায়?

      Delete
    4. iphonex আপনাকে বলছি কোন বিঞ্জানি প্রমান করল যে আকাশ গ্যাসের তৈরি? নাকি আপনি স্বপ্বে দেখেছেন? আরে ভাই তারা কেবল ধারনা করেছে গ্যাসের তৈরি। আর আপনি প্রমান করে দিলেন 🤣🤣🤣

      Delete
  4. This comment has been removed by the author.

    ReplyDelete
  5. হায় রে গাধা রে।আল্লাহ তো বইলাই দিল,তুমি কি কোন ফাটল দেখতে পাচ্ছ?জবাব না,আমি ফাটল দেখি না,তার মানে কি?ফাটল এর কথা বলছে দেখে তাই কঠিন পদার্থ হবে কেন।যেহেতু ফাটল ধরে কঠিন পদার্থ তে।এই আয়াত দ্বারা আকাশ যে কঠিন না সেটা আরো ভালভাবে প্রমাণ করল।আপনি এর মানেই বুঝেন নাই।আর কঠিন জিনিস বিন্যস্ত করার জন্য খুটি লাগে,আরেক আয়াতে বলছে যে আসমানের কোন দৃশ্যমান খুটি মাই,মানে কঠিন না,গ্যাসিয়।আর আপনি জানেন ই যে বিজ্ঞানের ধারনা অনুযায়ী মহাকাশের সব ই আপেক্ষিক।নাসা সৌরজগতের সম্পরকেই ভাল করে জানে না।এ কারণে গ্রহ নিয়ে উল্টা পালটা হয়।একটা রকেট পাঠাইছে যেটা সৌরজগতের মুটামুটি কিছু ধারণা নিয়া ২০৪৮ সালে দুনিয়াতে আসবে।মানে বিজ্ঞানিরা ২০৪৮ সালের আগে সৌরজগত সম্পরকেই ভালভাবে জানে না,আর আসমানের কত টুকু জানবে,আর আল্লাহর বলা সাত আসমান তো দূরে থাক।মানুষ চাঁদ পরযন্ত ঘুইরাই শেষ করতে পারে না।আর আপনি অশিক্কিতের মত বলেন কি।

    ReplyDelete
    Replies
    1. অত্যন্ত সাধারণ বুদ্ধির লোক তুমি।যুক্তিগুলো পুরোই লজিক্যাল ফ্যালাসি।

      Delete
    2. সীমাবদ্ধ জ্ঞানীভাই কুরআন এর ব্যাখা জানুন নিয়মিত কুরআন তেলোয়াত করে। কারণ কুরআন বিজ্ঞান থেকে স্পষ্ট ভাষায় সত্য বলে।

      Delete
    3. ভাই তাহলে বিজ্ঞানিরা কিছু আবিষ্কার করার পর ই কেন বলে যে এটা আগে থেকে কোরআনে ছিলো,কিন্তু সেটা আগে থেকে বলে রাখে না কেনো যে কোরআনে এমন টা লিখা আছে??

      Delete
    4. সমস্যার মুল হল কোরান আল্লাহর বাণী ।এটা যদি কোন মানুষের লেখা বলে মনে করতাম তাহলে কোন সমস্যা নেই ।যেমন বেদ অনেক লোকের লেখার সমষ্টি যদি বেদে ভুল থাকে তবে এটা ভাববো মানুষ ভুল করতেই পারে

      ★আবর্তন
      ১/"পৃথিবীর হাত-পা স্বরুপ কিছু নেই তবুও এটি নিরন্তর ঘূর্ণায়মান। পৃথিবীর সাথে পৃথিবীর সমস্ত বস্তুও আবর্তন করে। এগুলো সূর্যের চারপাশে ঘুরে।" 
      ঋগবেদ ১০.২২.১৪

      ২/" সূর্য পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহকে আকর্ষণের মাধ্যমে আবদ্ধ রেখেছে এবং নিজের চারপাশে আবর্তন করাচ্ছে ঠিক যেমন একজন প্রশিক্ষক তার নতুন ঘোড়াদের চারপাশে ঘুরিয়ে প্রশিক্ষণ দেন। 
      ঋগ্বেদ ১০.১৪৯.১

      ★মহাকর্ষীয় বল
      ৩/"সূর্য মহাশূণ্যে নিজ কক্ষপথে পৃথিবীর মতো নশ্বর বস্তুদের নিয়ে আকর্ষণীয় শক্তির মাধ্যমে ঘুরতে থাকে" 
      যজুর্বেদ ৩৩.৪৩

      ৪/"সূর্য নিজস্ব কক্ষপথে আবর্তন করে এবং পৃথিবী এবং অন্যান্য স্বর্গীয় বস্তুকে এমনভাবে ধরে রাখে যেন তারা আকর্ষণের কারণে একে অপরের সাথে সংঘর্ষে না জড়ায়।"
      ঋগবেদ ১.৩৫.৯

      ৫/"সূর্যও নিজের কক্ষপথে আবর্তনরত। অন্যান্য গ্রহও সূর্যকে আবর্তন করে কারণ সূর্য তাদের তুলনায় ভারী" 
      ঋগবেদ ১.১৬৪.১৩

      ৬/"সূর্য পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহগুলোকে ধারণ করেছে "
      অথর্ববেদ ৪.১১.১

      ★চাঁদ সংক্রান্ত 
      ৭/"আবর্তনরত চাঁদ সবসময় সূর্য থেকে আলোকরশ্মি পায়"
      ঋগবেদ ১.৮৪.১৫

      ★সোলার ইকলিপস( সূর্য গ্রহণ)
      ৮/"হে সূর্য যখন আপনি যাকে নিজ আলোকরশ্মি প্রদান করেন(চাঁদ) তাঁর দ্বারাই ঢেকে যান, তখন পৃথিবী সাময়িক অন্ধকারচ্ছন্ন হয়ে পড়ে" 
      ঋগবেদ ৫.৪০.৫

      Delete
    5. সাভাবিক চোখে আকাশকে একটি শক্ত ঢাকনা বা আবরনের মত দেখায় যা আমাদের মাথার উপরে বিরাজ করে। বেদের লেখক এই ভ্রম দিয়েই লিখল অথর্ব্বেদ ১১/৩/১১ এ, “প্রথিবী হচ্ছে চাল সিদ্ধ করার কড়াই আর আকাশ তার ঢাকনা“,
      রিগবেদ মন্ডল ৪ সুক্ত ৪২ মন্ত্র ৩ এ বলা হয়েছে, “ভরুনা আকাশকে বানিয়েছেন শক্ত” ।
      অর্থাৎ বেদে ঢাকনা রুপক অর্থে বুঝালেও তা যে শক্ত তা স্পস্ট।একি কথা আছে অথর্ববেদ ৬/৪৪/১ এ, তবে সেই সাথে এই মন্ত্রে আরো একটি ভুল আছে, তা হচ্ছে আমরা জানি প্রথিবী গতিশীল,ও তা সুর্যের চারদিকে ঘোরে। কিন্তু এই মন্ত্রে বলা হয়েছে, “পৃথিবী স্থির ও নিশ্চল দাঁড়িয়ে আছে“,
      এই একবিংশ শতাব্দিতে এসে কেউ যদি বলে পৃথিবী স্থির, তাহলে আর কি বলা? বৈদিক ঈশরের নিশ্চয়ই ধারনা ছিল না যে অদুর বা সুদুর ভবিস্যাতে বিজ্ঞান কতখানি এগোবে। একি কথা আবার আছে অথর্ববেদ ১২/১/২৬ এ “প্রথিবী স্থির তার অবস্থান ও তার অক্ষে” এখানে তুলসীরাম একটি বাড়তি ‘অক্ষ’ যুক্ত করেছেন, তবে মুল মন্ত্রে অক্ষ শব্দটা নেই, আর্য সমাজেরই আরেক অনুবাদক দেবীচাঁদ এই মন্ত্রের অনুবাদে লিখেছেন “প্রথিবী দাঁড়িয়ে আছে স্থির তার গুনাবলির কারনে“, আর বেদে যে পৃথিবি স্থির এটা প্রমান হিসেবে বেদাংগেও রয়েছে। বেদাংগ (নিরুক্ত ১০/৩২) সবিতা পৃথিবিকে স্থির করে রেখেছেন খুটি দ্বারা।
      এবার দেখুন আকাশ ও পৃথিবী সম্পর্কে বেদের সম্পুর্ন কাল্পনিক ধারনা, খালি চোখে প্রথিবীতে বসে মনে হয় আকাশ উপরে আর প্রথিবী নীচে,তাই বেদ বলছে, অথর্ববেদ ৯/৭/২”আলোর জগত(সৌরজগত) হচ্ছে উপরের চোয়াল আর প্রথিবী হচ্ছে নীচের চোয়াল।”বেদের লেখক জানত না আকাশ আর প্রথিবীর অবস্থান, আকাশ ও পৃথিবীর সাপেক্ষে উপর নীচ বলে কিছুই নাই, পৃথিবীর চারপাশেই সবকিছুই আকাশ।
      পৃথিবীতে বসে পৃরথিবীকে গোল মনে হয় না, এটাকে মনে হয় একটি লম্বা পথের মত,মানুস ভাবত এই পথ এর নিশ্চয়ই একটি শেস সীমানা রয়েছে, এজন্যই বেদ লিখেছে,অথর্ববেদ ১৫/৭/১”তিনি চলে গেলেন পৃথিবীর শেস প্রান্তে“, এই একি কথা আবার আছে রিগবেদ ৭/৮৩/৩ এ, “তিনি তাকালেন পৃথিবির শেষ প্রান্তে“, এখন যে জিনিস গোল তার শেষ প্রান্ত কি করে হয় ? আয়ুর্বেদ ২৩:১০, এ বলা আছে “সুর্য ঘোরে একা“, অথচ আমরা জানি, সুর্য একা নয় সৌরজগতের সব কিছুই এর সাথে ঘুর্নায়মান।
      অথর্ববেদ ১৮/৪/৮৯ তে বলা আছে, “চাঁদ পানির মধ্যে গমন করে আকাশের আলোয়“ অর্থাৎ যখন সুর্যের আলো আকাশে আসে, তখন চাঁদ নাকি পানিতে ডুবে।এখন চাঁদ কিভাবে ও কোন জায়গায় পানিতে ডুবে তা বৈদিক গুরুদের উপর ছেড়ে দিলাম। বেদ অনুসারে চাদের রয়েছে নিজস্ব আলো, দেখুন অথর্ববেদ ২/২৩/২ এ O moon the light rays that is yours, একি কথা আছে অথর্ববেদ ২/২৩/৪ এ O moon the light beams that is yours,
      বেদ অনুসারে ভগবানের একটা উপমা দেয়া হয়েছে তাতে মুলত ভগবান এক চোখ কানা হয়ে যায়,অথর্ববেদ ১১/৩/২ এ আছে,”চাঁদ ও সুর্য তার দুটি চোখ” আমরা জানি চাঁদ ও সুর্য দুটি অত্যন্ত অসম আকারের জিনিস, আর চাদের আলো নেই, তাহলে কি ভগবানেরও একটি চোখ অন্ধ ? এই একি কথা আছে গীতার ১১/১৯ নাম্বার মন্ত্রে,”অর্জুন বলছে কৃষ্ণকে চন্দ্র ও সুর্য তোমার দুটি নেত্র” বলাই বাহুল্য অর্জুন ও বেদের লেখকের চাঁদ ও সুর্য সম্পর্কে আসলে কোন ধারনা ছিল না।
      অথর্ববেদ ৪/৫/১ এ বলা আছে, “চাঁদ ও সুর্য শুন্যের গভীর থেকে আলো নিয়ে উঠে আসে আবার নিব্রত হয়,থেমে যায় বা বিশ্রামে যায় নিশব্দে” অথচ আমরা জানি চাঁদ সুর্য থামে না বা নিব্রতও হয় না, এটি ক্রমাগত চলতে থাকে, বেদের লেখক পৃথিবীর পৃস্টে যখন চাঁদ সুর্য অবস্থান করেছে সে ভাবছে বোধহয় তা থেমে আছে। রিগবেদ খন্ড ১, সুক্ত ৬৪ মন্ত্র ২ বলছে, ‘The winds which belong to collective prana are born from the sky’. তুলসী রাম একটু ভিন্ন লিখেছে, সে লিখেছে , ‘Wind is the son of sky‘, কথা আলাদা হলেও অর্থ একই। অথচ আমরা জানি, আকাশ বা মহাশুন্য হচ্ছে বায়ুশুন্য এরিয়া, এখানে বলা হয়েছে collective prana অর্থ হচ্ছে সমস্টিগত প্রান। এই লাইনটির অর্থ হচ্ছে, যে বায়ু সকল প্রকার প্রানের জন্য, তার জন্ম আকাশে।কিন্তু আমরা এখন জানি , প্রানের জন্য বায়ু্র উপাদান হচ্ছে অক্সিজেন। আর অক্সিজেন সম্রদ্ধ বায়ু তৈরি হয় পৃথিবিতে উদ্ভিদের মাধ্যমে। আকাশে নয়। শতকরা ৯০ ভাগ অক্সিজেন তৈরী হয় সমুদ্র পৃস্টের উদ্ভিদ থেকে। পৃথিবি থেকে যত উপরে ওঠা যায় এর পরিমান ততই কমতে থাকে। মহাশুন্যে অক্সিজেন এর পরিমান জিরো।কিন্তু এটি সেসময়ের মানুসের জানা ছিল না। তাই বেদ এর লেখক যেহেতু সর্বশক্তিমান স্রস্টা নয় তাই সেও এটা জানত না।
      আমরা জানি যে আমাদের পৃথিবীতে মহাসাগর ৫ টি। কিন্তু অথর্ববেদ 19/27/3 এ বলা আছে মহাসাগর ৪টি। বুঝলাম না আরেকটা মহাসাগর কই গেল ? রিগবেদ ৫/৪৭/৩ , “সুর্য তার রশ্নি নিয়ে পৃথিবীর চারিদিকে প্রদক্ষিন করে” (দেবীচাদ, আর্য সমাজ) রিগবেদ ১/৩৫/৮ পৃথিবির সংখ্যা ৩ টি, (দেবীচাঁদ, আর্য সমাজ)রিগবেদ ১/৩৫/৯ “সুর্য, পৃথিবী ও আকাশের মধ্যবর্তি রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে”(দেবীচাদ, আর্য সমাজ)

      Delete
  6. হায়রে মূর্খ মুমিনের দল!!!আর কত গোজামিল দিবি???আল্লাহ্'র মনে হয় শব্দজ্ঞান অনেক কম।তাই যথাযথ শব্দ ব্যবহার করতে পারে না।মহানবী একটা কবও ছিল।এর বেশি আর কিছুই না।কুরআনেই বলা হইছে এটি সাধারণ মানুষের জন্য সহজ করা হয়েছে।কিন্তু এই কুরআনকে বাচাঁইতে লক্ষ্য লক্ষ্য তাফসিরকারী দিনরাত খাটে।আল্লাহ'র এতই ক্ষমতা যে তিনি কোনোকিছুই ক্লিয়ার-কাট বলতে পারে না।এ কিতাব কখনো আল্লাহ'র নয়।মানুষ আর কতদিন অন্ধবিশ্বাস নিয়ে বেঁচে থাকবে?আর কতদিন????

    ReplyDelete
    Replies
    1. মুহাম্মদ একটা কবি ছিল।এর বেশি আর কিছুই না।

      Delete
    2. মূখ্য ভাই রাস্তার যে ছেলে কোনোদিন ইংরেজি শুনে নাই। সে আবার ইংরেজি বুঝবে কিভাবে..?ভাই আপনি কি জানেন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পডায় পার্থ্যক কত?পদার্থ বিজ্ঞান বই এর সাইজ ও কুরআন এর মতো কিন্তু এই বই এর সাইজ বিশ্ববিদ্যালয় এ গেলে কত ভাগে ভাই হয় তা কী জানেন।

      Delete
    3. মুর্খ মুমিনের দল নয়। মুর্খ তো তুই। তোর ভিতরে যে আত্মা আছে তা আমাকে বৈজ্ঞানিক ভাবে দেখা। যদি দেখাতে পারিস তাহলে তো বেচে গেলি। আর যদি দেখাতে না পারিস তাহলে জেনে রাখ সব বিষয় বৈজ্ঞানিক ভাবে ব্যাক্ষা হয় না।
      এতে যদি তোর জ্ঞান হয় তাহলে তো ভালই। আর যদি না হয় তাহলে যা বললাম, তাই কর গে।
      তোর বুদ্ধির কমতি রয়েছে এ জন্যে তোকে একটা কাজই দেবো আর তা হলো কুত্তার লেজ সোজা করা।

      Delete
  7. সত্যের জয় একদিন হবেই। সেদিনের অপেক্ষায় রইলাম।go ahead.

    ReplyDelete
  8. আপনাদের কি মনে হয় না আল্লাহ চাইলে আরো কঠিন ভাষায় কোরআন নাজিল করতে পারত। এটা যদি মোহাম্মদ সাঃ এর বা মানুষের বানানো কিতাব হয় তাহলে আপনি আমাকে বলুন একসাথে এতগুলো তথ্য একজনের পক্ষে জানা সম্ভব? পৃথিবীতে যত গুলো বৈজ্ঞানিক তথ্য আবিষ্কার হয়েছে এই আবিষ্কৃত তথ্য গুলো কি একজন বিজ্ঞানী দ্বারা আবিষ্কৃত হয়েছে। আপনারা এটাও জানেন যে এইসব তথ্য গুলোর আবিষ্কার মাত্র কিছু বছর আগে হল। আর কোনআন বলেছে ১৪০০ বছর আগে। ১০০০ হাজারেরও বেশি আয়াত আছে কোরআনে বৈজ্ঞানিক আয়াত যা সাম্প্রতিক আবিষ্কার হয়েছে। আর মোহাম্মদ সাঃ ত পড়ালেখা জানতেন না। আল্লাহ ওনাকে শিক্ষিত করে পাঠায় না। এটা আমরা হিন্দু খ্রিস্টান মুসলিম নাস্তিক সবাই জানি।
    আপনারা যে বিষয় নিয়ে তর্ক করতেছেন তা ভুল ধরার মত আয়াত না। আপনি ভুল বলতে পারবেন এটাকে যে বর্তমান বিজ্ঞান বলে সূর্য ও চন্দ্র নিজ কক্ষ পথে বিচরণকৃত এখানে কোরআন যদি বলত সূর্য ও চন্দ্র নিজ কক্ষ পথে বিচরণকৃত না তাহলে সেটাকে ভুল বলতে পারবেন। যেটা জানেনা সেটাকে নিয়ে আইডিয়া করে ভুল মনে করে তর্ক করবেন না প্লিজ।

    ReplyDelete
    Replies
    1. ভাই সুন্দর বলছেন thanks

      Delete
  9. আকাশ কতদুরে কেও জানেনা জানতে পারবেও না তাই আকাশ কিভাবে তৈরি আল্লাহুই ভালো জানেন তাই পবিত্র কোরআনের ভুল ধরার চিন্তা বাদ দাও ,মানুষের জ্ঞ্যান সিমিত,

    ReplyDelete
  10. আকাশের মধ্যে ফাটল।

    আচ্ছা একটা কথা, 5d(dimensio) সম্পর্কে কোন ধারণা আছে, আচ্ছা space jump point সম্পর্কে কিছু জানেন। আচ্ছা বাদ দেন, avengers 2012 তে stark tower এর উপরে একটা portal খুলছিলো যেখান থেকে এলিয়েন রা এসেছিলো। সেই portal টা গ্যাসীয় আকাশেই হয়। সেটা একটা দরজা। আকাশের দরজা। এগুলো সবকিছু scientifically possible. এখানে ফাটল এর কথা বলা হয়েছে কারণ অন্য ডাইমেনশন গুলো এর মধ্যে লুকিয়ে আছে। 5d নিয়ে একটু লেখাপড়া করিয়েন তাহলেই মাথায় ঢুকবে।
    আরও অনেক কিছু লেখতে ইচ্ছা করতেছে কিন্তু আমি জানি না আপনার বোঝার মতো বুদ্ধি আছে কি না...

    ReplyDelete
  11. আমাদের একটা ঘোড়া ছিল।কাল সকালে উঠে দেখি সেটা গাদা হয়ে গেছে,, ব্যাপারটা জানার জন্য গুগল এর সাহায্য নেই গুগ,, আমাকে বিবর্তনবাদের আবিষ্কারক ডারুইন সাহেব কে দেখাই দেই। তার কাছ থেকে জানতে পারি বেঠা তুরটা তো ঘোড়া থেকে গাদা হয়ছে,আমরা তো বান্দর থেকে মানুষ হয়ে গেছি। কথা টা শুনে আমি চিন্তা করলাম আমরা কি বান্দর থেকে মানুষ হয়ছি, নাকি মানুষ থেকে বান্দর হয়ছি।

    ReplyDelete
    Replies
    1. ভালো লাগলো আপনার কথা শুনে ধন্যবাদ।

      Delete
    2. ভালো লাগলো আপনার কথা শুনে ধন্যবাদ।

      Delete
  12. এখানে যদি আপনি আকাশকে বায়বীয় ধরেন তাহলেও কোরানের লজিক ভুল। কারণ বর্তমান বিজ্ঞানীরা আকাশের ওজোন স্তরে ফাটল আবিষ্কার করেছে।

    ReplyDelete
    Replies
    1. আরে মূর্খ কই আকাশ আর কই বায়ুমন্ডল

      Delete
  13. আচ্ছা সাতটা বায়ুস্তর যদি সাত আসমান ই হয়। তাইলে সাত আসমানের উপর সিদরআতুল মুনতাহা কই??চতুর্থ বায়ুস্তরে ঈসা আঃ কই। মুহম্মদ অনেক ভালো লোক ছিলেন কিন্তু ঐশ্বরিক ব্যাপারটা ভুয়া।কারন তিনি মে বি ডিলুশ্যনে ভুগতেন। খুব সহজে বলে দিন বুখারিতে আছে মুহম্মদ একদিন বললেন সুর্য পশ্চিমে অস্ত গিয়ে আল্লাহর আরশের নিচে সেজদা করে পরদিন অনুমতি আবার উঠে। কেয়ামঅতের আগে সুর্যকে বলা হবে যেখানে অস্ত গেছে সেখান থেকে উঠতে। মুহম্মদ পানি চক্রের কথা বলছে জলিয় বাষ্পের কথা বলে নাই।কুরআনের ৮০ ভাগই তাওরাতে আছে।গ্রিক অবেক আগ থেকেই এর চেয়ে বেশি বিজ্ঞান নিয়ে চর্চা করছে

    ReplyDelete
    Replies
    1. চালিয়ে যান ভাই,,এদের গোজামিল দিতে দিতে প্যান্ট খুলে যাবে,

      Delete
    2. আপনি এসেছেন সিদরাতুল মুনতাহার খুজতে তাও আবার বৈজ্ঞানিক ভাবে। আপনি কি পাগল, নাকি গাজা খান।
      আমি আপনাকে সিদরাতুল মুনতাহার দেখাবো।
      আমি আপনাকে ইসা নবি দেখাবো। এর আগে আপনি আমাকে বৈজ্ঞানিক ভাবে ঈশ্বর কে দেখান। দেখা যাক আপনি কত বড় পন্ডিত।

      Delete
  14. গান্জা কয়টা খাইছো তার বুঝতে পাইলাম 🤣 তোরা না থাকলে এইসব 🐐 ছাগলি কথা বার্তা কে আর বলবে 🐐

    ReplyDelete
  15. নাস্তিকদের কি দিয়ে বোঝাবে। এরা তো নাস্তিক। এরা তো প্রথম আসমানের ঠিকানাই খুজে পায়নাই।
    এরা এসেছে ভুল ধরতে।

    ReplyDelete
  16. কোরান কোন ইশ্বরের সৃষ্টি নয় । ইহুদী , খৃষ্টান, ও আরবের পৌত্তলিকদের (পাগান) এবং মহন্মদের নিজের মতামত এর সমষ্টি কোরান।
    আল্লাহ ব্রহ্মাণ্ড কিভাবে সৃষ্টি করেছেন , শুধু এইটুকু কেউ কোরান থেকে পড়েন , তবে বুঝতে পারবেন কোরান কিছুতেই ইশ্বরের বাণী হতে পারে না ।

    ReplyDelete