Translate

Search This Blog

বিশেষ সতর্কবার্তাঃ

এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।

Thursday, November 6, 2014

কুরআন আল্লাহর বানী নয়, কুরআন মুহাম্মদের বানী (পর্ব ৩) । বিশ্বজগৎ সৃষ্টির মোট সময় সম্পর্কে কুরআনের মিথ্যে বার্তা ।


এর আগের পর্বে দেখিয়েছি কুরআন-এর বানী সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন করা হয় কুরানের কোন ভূল ধরা পড়লে ধর্মের স্বার্থ রক্ষার্থে কিছু চতুর ধার্মিক কুরানের অর্থ পরিবর্তন করে নিজেদের সুবিধানুযায়ী নতুন অর্থ করে মোট কথা আল্লাহ কুরআনে কথা দিয়েছিল কুরআনের বানীকে রক্ষা করবে আল্লাহ সেই কথাটি রাখতে ব্যর্থ হয়েছে সম্পুর্নরুপে অথবা কথাটি সম্পুর্ন মিথ্যে তার মানে কুরআনে বর্নিত আল্লাহ কোন সর্বশক্তিমান কেউ নয় কোন স্বাধারন মানুষ
এই পর্বেও এরকম কয়েকটি আয়াতের উল্লেখ করবো যেগুলো সম্পুর্ন বিজ্ঞান বিরোধী কথা বলায় এদের অর্থ পরিবর্তন করা হয়েছে এবং সুবিধামত এদের নতুন অর্থ করা হয়েছে অর্থাত আল্লাহর কথা পরিবর্তন করে আয়াতগুলোর সম্পুর্ন নতুন অর্থ করা হয়েছে

মুসলমানদের সৃষ্টির জনক আল্লাহ কুরাআনে বলেছে,
সুরা ইউনুস, আয়াত ৩ :
"নিশ্চয় তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহ যিনি তৈরি করেছেন আসমান ও যমীনকে ছয় দিনেঅতঃপর আরশের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন ।"


ঠিক এই কথাটি কুরআনে বলা হয়েছে সুরা আরাফ-এর ৫৪ নাম্বার আয়াতে, সুরা সেজদাহ্-এর ৪ নাম্বার আয়াতে, সুরা ফুরকান-এর ৫৯ নাম্বার আয়াতে এবং সুরা হাদীদ-এর ৪ নাম্বার আয়াতে

দেখা যাচ্ছে কুরআনের বানী মতে আল্লাহ বিশ্বজগত সৃষ্টি করেছে ছয় দিনে

আবার সুরা ক্বাফ-এর ৩৮ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে,
"আমি আকাশমন্ডলী এবং পৃথিবী ও এগুলোর মধ্যস্থিত সব কিছু সৃষ্টি করেছি
ছয় দিনে; আমাকে কোন ক্লান্তি স্পর্শ করেনি ।"
এই আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ বিশ্বজগত সৃষ্টি করেছে মাত্র ছয় দিনে কিন্তু কোনরুপ ক্লান্তি তাকে স্পর্শ করেনি অর্থাত আল্লাহ এত শক্তিশালী যে মাত্র ছয় দিনে বিশ্বজগত সৃষ্টি করার পরেও তাকে কোন প্রকার ক্লান্তিই স্পর্শ করেনি

আবার আরেকটি আয়াত দেখলে ছয় দিনের ব্যপারটি আরও স্পষ্ট হবে
সুরা হা-মীম আসসাজদাহ্, আয়াত ০৯ ও ১০
"বলঃ তোমরা কি তাকে অস্বীকার করবেই যিনি পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন দুই দিনে এবং তোমরা তাঁর সমকক্ষ দাঁড় করাতে চাও ? তিনি তো জগতসমুহের প্রতিপালক ।"

"তিনি স্থাপন করেছেন (অটল) পর্বতমালা ভূ-পৃষ্টে এবং তাতে রেখেছেন বরকত এবং চার দিনের মধ্যে এতে ব্যবস্থা করেছেন থাদ্যের, সমভাবে (এতে উত্তর) রয়েছে জিজ্ঞাসুদের জন্যে

০৯ নাম্বার আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ প্রথম ২ দিনে পৃথিবী সৃষ্টি করেছে ১০ নাম্বার আয়াত অনুযায়ী  এতে পাহাড় স্থাপন করেছে এবং খাদ্যের ব্যবস্থা করেছে বাকী ৪ দিনে অর্থাত মোট ৬ দিনে সৃষ্টি করা হয়েছে বিশ্বজগত । ( কুরান অনুযায়ী আকাশ তৈরিতে আরও ২ দিন লেগেছে যেহেতু এটি বিতর্কিত বিষয় তাই ধরে নিলাম প্রথম ২ দিনে আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করা হয়েছে এবং পরের ৪ দিনে পৃথিবীতে পাহাড় ও খাদ্যের ব্যবস্থা করা হয়েছে অর্থাত মোট ৬ দিনে বিশ্বজগত সৃষ্টি করা হয়েছে ।)

এখন অনেকে প্রশ্ন তুলতে পারে যে, বিশ্বজগত সৃষ্টির পুর্বে আল্লাহ কোথায় ছিল ?
এর উত্তর আছে নিচের আয়াতে,
সুরা হুদ, আয়াত ০৭
"আর তিনিই আসমান ও যমীনকে সৃষ্টি করেছেন ছ'দিনে এবং সেই সময় তাঁর আরশ পানির উপরে ছিল যেন তোমাদেরকে পরীক্ষা করে নেন যে, তোমাদের মধ্যে উত্তম আমলকারী কে ? "

উপরিউক্ত আয়াতগুলো থেকে একথা স্পষ্ট যে আল্লাহ বিশ্বজগত সৃষ্টি করেছে ৬ দিনে (মোট ৬ দিনে) এখানে উল্লেখ্য যে, ৬ দিন হচ্ছে বিশ্বজগত সৃষ্টি সহ পৃথিবীতে প্রাণী বসবাসের উপযোগী করা পর্যন্ত মোট সময় (সুরা হা-মীম আসসাজদাহ্, আয়াত ০৯ ও ১০ অনুযায়ী)   

কিন্তু আমরা জানি যে পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি হয়নি বিজ্ঞান বলে বিশ্বজগত সৃষ্টি হতে লক্ষ লক্ষ বছর লেগেছে বিশ্বজগত তৈরী হয়েছে আজ থেকে ১৩.৫ বিলিয়ন বছর আগে এবং পৃথিবীতে জীবের আবির্ভাব হয়েছে ৪.৫ বিলিয়ন বছর আগে (আসলে তারও লক্ষ লক্ষ বছর পরে) তাহলে দেখা যাচ্ছে ৯ বিলিয়ন বছর লেগেছে বিশ্বজগত ও পৃথিবী তৈরী হতে এবং এতে প্রাণীর বসবাসের উপযোগী(খাদ্য তৈরী) হতে ( আসলে আরও বেশী সময় লেগেছে) কিন্তু কুরআন মতে বিশ্বজগত সৃষ্টি ও পৃথিবীতে খাদ্যের ব্যবস্থা করতে অর্থাত পৃথিবী মানুষের বসবাসের উপযোগী হতে সময় লেগেছে মাত্র ছয় দিন কিন্তু সত্য হচ্ছে, বিশ্বজগত সৃষ্টির শুরু থেকে পৃথিবী তৈরী হতেই সময় লেগেছে প্রায় ৯ বিলিয়ন বছর তাহলে এতে খাদ্যের ব্যবস্থা হতে লেগেছে আরও লক্ষ লক্ষ বছর
তাহলে কুরআনে কেন বলা হয়েছে বিশ্বজগত মাত্র ৬ দিনে সৃষ্টি হয়েছে ? এটিতো কখনই কোন সৃষ্টিকর্তার কথা হতে পারে না তাহলে নিশ্চয় কুরআন কোন সুষ্টিকর্তার বাণী নয় !
তবে এই ৬ দিন আসলে কত দিন এটি নিয়ে মুসলমান আস্তিকরা তর্ক করতে পারে; তারা দাবী করতে পারে এই ৬ দিন আসলে মানুষের গণনায় ছয় দিন নয় এটি সৃষ্টি কর্তার ছয় দিন তাহলে এখন দেখতে হবে সৃষ্টিকর্তার এক দিন মানুষের হিসেবে আসলে কয়দিন !

সুরা হাজ্জ-এর ৪৭ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে,
".....তোমার প্রতিপালকের একদিন তোমাদের গণনায় সহস্র বছরের সমান ।"

এই আয়াতে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে আল্লাহর ১ দিন সমান মানুষের ১০০০ বছর
আল্লাহর একদিন সমান ১০০০ বছর নিলে ছয় দিনে হয় ৬০০০ বছর কিন্তু তবুও বিশ্বজগত সৃষ্টির প্রকৃত সময়ের সাথে কুরানের ছয় দিনে বিশ্বজগত সৃষ্টির ব্যপারটা পুরোই হাস্যকর থেকে যাচ্ছে অর্থাত ছয় দিনে বিশ্বজগত সৃষ্টির করা হয়েছে এটা সম্পুর্ন মিথ্যে বা ভূল কথা
ছয় দিনে বিশ্বজগত সৃষ্টির এই ধারনাটা নেওয়া হয়েছে বাইবেল থেকে বাইবেল অনুযায়ী বিশ্বজগত সৃষ্টি করা হয়েছে ৬ দিনে অর্থাত ৬টি ২৪ ঘন্টার দিনে আর কুরাআনেও বাইবেলের ধারনাটাই ধার করা হয়েছে এই ধারনাটি ২০০০-২৫০০ বছর আগের প্রাচীন মানুষের ধারনা আর এই ধারনাটাই বাইবেলে বলা হয়েছে এবং কুরআনের লেখক বাইবেল থেকে নিয়ে কুরআনে ঢুকিয়ে দিয়েছে  
এখানে উল্লেখ্য সুরা সাজদাহ-এর  ০৫ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে বিশ্বজগতের সবকিছু আল্লাহর কাছে যাবে যে দিনে সেটার পরিমান মানুষের হিসেবে ১ হাজার বছর আবার সুরা মাআরিজ-এর ০৪ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে ফেরেশতা এবং রুহ্(আত্বা) আল্লাহর দিকে যায় যে দিনে  তার পরিমান মানুষের হিসেবে ৫০ হাজার বছর এই হিসেব যদি ধরি তবুও কুরআন মতে বিশ্বজগত সৃষ্টি হয়েছে ৬×৫০০০০= ৩০০০০০ বছর অর্থাত নতুন হিসেব অনুযায়ী বিশ্বজগত সৃষ্টি হয়েছে ৩ লক্ষ বছরে কিন্তু তবুও শেষ রক্ষা হলো না কোরআন মানুষের তৈরী সেটা গোপন করা গেল না কারণ বিজ্ঞান মতে বিশ্বজগত তৈরী হয়েছে ৯ বিলিয়ন বছরেরও বেশী সময়ে অর্থাত কুরআন মিথ্যে বা ভূল কথা বলছে এটি বাইবেলের ভূল তথ্য নিয়ে প্রমান করে দিয়েছে যে কুরআন কোন মানুষ লিখেছে

তাহলে প্রমানিত হয়ে যাচ্ছে কুরআন কোন সৃষ্টিকর্তার বাণী নয় বরং এটি মুহাম্মদের বাণী ঠিক এই সময় কিছু ইসলামিক পন্ডিত দেখলো আর ধর্মকে রক্ষা করা গেলনা ! আর তাই তারা ধর্মকে বাঁচাতে ওই আয়াতগুলোর নতুন অর্থ করা শুরু করে দিলো তারা দাবী করলো ও আয়াতগুলোতে দিন বোঝাতে যে শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে তা হলো ইয়াওম’’ যার অর্থ দিন বা একটা লম্বা সময় তাহলে কুরআনের ছয় দিনে বিশ্বজগত সৃষ্টির আয়াতগুলোর নতুন অর্থ হলো ৬টা লম্বা সময়ে বিশ্বজগত সৃষ্টি করা হয়েছে অর্থাত আল্লাহ মুহাম্মদের কাছে নাজিল করেছিল ছয় দিনে বিশ্বজগত সৃষ্টির কথা (যেটা বাইবেল থেকে আল্লাহ নকল করেছিল) সেটা পরিবর্তিত হয়ে গেল ! অর্থাত কুরআনে আল্লাহ কথা দিয়েছিল কুরআনের বাণীকে রক্ষা করবে সেটা আর সত্য থাকলো না কিছু সুবিধাবাদী চতুর মুসলমানরা আল্লার বানী পরিবর্তন করে সম্পুর্ন নতুন অর্থ করে ফেললো আর আল্লাহ কিছুই করতে পারলো না আল্লাহ কথা দিয়ে কথা রাখতে পারলো না যেটা সর্বশক্তিমান কারো প্রমান বহন করে না অর্থাত কুরান আসলে কোন সৃষ্টিকর্তার বাণী নয় বরং এটি কোন মানুষের অর্থাত মুহাম্মদের বাণী বলেই এর বাণী পরিবর্তন করা সম্ভব হয়েছে যদি কুরআন কোন সৃষ্টিকর্তার বাণী হতো এবং সেই সৃষ্টিকর্তা কুরআনের বাণী রক্ষা করার অঙ্গীকার করতো তবে কখনই সেই বাণী পরিবর্তন করা সম্ভব হতো না

আসলেই কী কুরআনে ছয় দিন না বুঝিয়ে ইয়াওম বলতে ৬টা লম্বা সময় বুঝানো হয়েছে ?
কুরআনে ২৫:৫৯, ৫৭:০৪, ৫০:৩৮, ৩২:০৪, ১০:০৩, ১১:০৭, ০৭:৫৪ এবং ৪১:৯-১০ নাম্বার আয়াতগুলোতে ছয় দিনে বিশ্বজগত সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে কিন্তু কোন আয়াতেই এই ছয় দিন বা ছয়টি ইয়াওম-এর অর্থ স্পষ্ট করে দেয়নি আবার সবগুলো আয়াতে ইয়াওম বা দিন শব্দটিই ব্যবহার করা হয়েছে যদি আল্লাহ (সৃষ্টিকর্তা) ছয়টি লম্বা সময়কেই বুঝাতো তবে কেন অন্য কোন শব্দ দিয়ে বুঝালো না ? কেন দিন (ইয়াওম) শব্দটিই ব্যবহার করলো বারবার ?
এর একটাই উত্তর, কুরআনে আসলে বাইবেল-এর ২৪ ঘন্টার ৬টি দিনের কথাই বলা হয়েছে আর তাই সবগুলো আয়াতে বারবার দিন (ইয়াওম) শব্দটিই ব্যবহৃত হয়েছে যদি এখানে ইয়াওম বলতে লম্বা সময় বুঝানো হত তবে অবশ্যই অন্য কোন এক আয়াতে অন্য কোন শব্দ দিয়ে লম্বা সময় বুঝানো হত । (কারণ আল্লাহ যদি সর্বশক্তিমান কেউ হয়ে থাকতো তবে তার শব্দের অভাব হত না অন্য কোন শব্দ ব্যবহার করে অবশ্যই বুঝাতে সক্ষম হত যে এখানে লম্বা সময় বুঝানো হয়েছে ) কিন্তু কুরআনে বারবার ইয়াওম বা দিন শব্দটি ব্যবহার করায় এটাই প্রমানিত হয় যে, এখানে বাইবেলের ছয় দিনের (৬টি ২৪ ঘন্টার দিন) কথা বলা হয়েছে

অর্থাত কুরআনের আল্লাহ আসলে জানেই না বিশ্বজগত আসলে কয় দিনে সৃষ্টি করা হয়েছে উপরন্তু সে বাইবেলের ছয় দিনের বিশ্বজগত সৃষ্টি করার তত্ব কপি (নকল) করেছে আর এর মধ্য দিয়ে কুরআনের লেখক প্রমান করে দিয়েছে কুরআন আসলে আল্লাহ নামের কোন সর্বশক্তিমান সৃষ্টিকর্তা লেখেনি (বা তৈরী করেনি) বরং কোন এক স্বাধারণ মানুষ লিখেছে (বা তৈরী করেছে)
অর্থাত কুরআন আল্লাহর বাণী নয়, কুরআন মুহাম্মদের বাণী

13 comments:

  1. This comment has been removed by the author.

    ReplyDelete
  2. খুবই ভালো লাগল পড়ে....����

    ReplyDelete
  3. ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে ইসলামের ক্ষতি করার চেষ্টা করবেন না। আল্লাহ এখানে দিন শব্দ ব্যবহার করেছেন বহুবচনে।

    ReplyDelete
  4. এখানে ভুল না লিখে প্রশ্ন গুলো মুফতি কে করুন প্রমান সহ জবাব পাবেন। আর আমাকে মেসেজ করেও প্রমান সহ উত্তর জানতে পারবেন। আমার ফেসবুক আইডি md din islam nayim..মক্কা এর ছবি দেওয়া।

    ReplyDelete
  5. এই শালা তুই কুরআনের ভূল ধরিস |তুই মরে দেখ তোর কী অবস্থা করে।কুরআন হলো নির্ভূল কিতাব।কেয়ামত পর্যন্ত এই কিতাবের কেউ ভূল ধরতে পারবে না।

    ReplyDelete
  6. বুঝতে ভুল আছে আপনার

    ReplyDelete
  7. এই মহাকাশ সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য, বিগ ব্যাঙ সম্পর্কে ধারনা, পৃথিবীর আকার সম্পর্কে তথ্য ইত্যাদি কোরানে স্পষ্ট দেয়া আছে।

    যদি এটা মুহাম্মদের বানী হতো, ঐ সময়ে এতো কিছুর সম্পর্কে উনি কীভাবে জানলো???
    যা ২০০০ শতকে এসে বিজ্ঞানীরা প্রমান করতেছে।
    উনি তো কোন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় শিক্ষিত নন। তাহলে কীভাবে জানলেন???
    নাস্তিকদের কাছে প্রশ্ন রইলো

    ReplyDelete
    Replies
    1. ভাই প্রথমেই বলে নিতে চাই আমি আস্তিক অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী। এ পৃথিবীর সর্ব শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী হলেন মুহাম্মদ। তার মধ্যে ছিলো অগাঢ জ্ঞান। আপনি যে যুক্তি দেখাচ্ছেন সেগুলো তার আবিষ্কার।

      Delete
  8. কুত্তার বাচ্চা
    তোর জন্ম ঠিক নেই

    ReplyDelete
  9. এই 11টা প্রশ্ন এর জবাবই internet থেকেই খুব সহজেই যাবে। কিন্তু সেই চেষ্টা না করে উনি atheist������

    ReplyDelete
  10. ভাই সব গুলোর উত্তর দেয়া হয়ে গেছে। শুধু নেটে সার্চ করে দেখে নিও। আর আমি দোয়া করি তোমরা
    এই গুলো নিয়ে হাজার বছর পরে থাকো����

    ReplyDelete