Translate

Search This Blog

বিশেষ সতর্কবার্তাঃ

এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।

Friday, May 27, 2016

সন্তান জন্মদানে মায়ের ভূমিকা অনেক অনেক বেশী; তাই মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থাই অধিক যুক্তিযুক্ত। পুরুষের মত নারীদের মাধ্যমেও বংশরক্ষা হতে থাকে।


প্রকৃতিতে নারীর ভূমিকা প্রধান পুরো জীব জগত দাড়িয়ে আছে নারীর উপর ভর করে যদি প্রকৃতিতে নারী না থাকতো তবে কোন পুরুষের অস্তিত্ব থাকতো না পুরুষই প্রকৃতিতে বাহুল্য হতে পারে কিন্তু নারী কখনই বাহুল্য ছিল না কখনও হবেও না বরং নারী পুরুষকে বিলুপ্ত করার ক্ষমতা রাখে
বংশ টিকে থাকে নারীর জন্য প্রকৃতির সব জীবই টিকে আছে নারীর অবদানের কারণে তাই জীব জগতে  নারীর ভূমিকাই প্রধান অনেক প্রজাতি আছে যার পুরুষের দরকার হয় না
কার অবদান বেশী সেটা সবারই জানা তবুও পুরুষ তার বাহুবলে নারীকে বশীভূত করে রেখেছে নারীর দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে সে শ্রেষ্ট সেজেছে কিন্তু পুরুষ কখনই শ্রেষ্ট ছিল না এবং সে শ্রেষ্ট নয়

Friday, May 20, 2016

মানুষের স্বাধীন ইচ্ছাশক্তির কোনই ভিত্তি নেই। এটি কিছু অজ্ঞ মানুষের দ্বারা তৈরি একটি ভ্রান্ত ধারণা মাত্র।


স্বাধীন ইচ্ছাশক্তি বলে কিছুর অস্তিত্ব এই বাস্তব জগতে নেই ধরুন আপনার খিদে লেগেছে কিন্তু আপনার কাছে খাবার নেই খাবার কেনার মতো কোন টাকাও নেই অথচ খিদের জ্বালায় আপনি অস্থির হয়ে যাচ্ছেন তখন আপনি কি করবেন? নিশ্চয়ই হন্নে হয়ে খাবারের খোজ করবেন প্রথমে আপনি এর ওর কাছ থেকে খাবার চাইলেন কিন্তু তারা খাবার দিতে অপারগতা প্রকাশ করলো কিন্তু আপনার খিদের মাত্রা বেড়েই যাচ্ছে হঠাৎ আপনি দেখলেন একজনের ঘরে খাবার রাখা আছে

Friday, May 13, 2016

ধর্মগ্রন্থে বিজ্ঞান রঙ্গ। পৃথিবীর অখ্যাত ধর্মের বিজ্ঞানময় কিতাবগুলোর বিজ্ঞানময় বর্ণনা।




ঘটনার সুত্রপাত আজ থেকে দুই বা আড়াই হাজার বছর আগে। এক বস্ত্রহীন পাগল রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলো। হঠাৎ একটি বুনো হাতি দৌড়িয়ে যাবার সময় সেই পাগলটাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে  দেয়। সাথে সাথেই পাগলটা উঠে সেই হাতিটিকে গালাগাল দিতে শুরু করে। সেখানে এক ভাবুক কবি বসে পুথি লেখার চেষ্টা করছিল। তার নজর পড়লো সেই পাগলের উপর। কি এক খেয়াল হলো তার সে পাগলটির গালাগালগুলো চট করে লিখে নিলো। এবং সুন্দর করে সেগুলোকে ছন্দের আকৃতি দিল। সেটি অনেকটা এরকম-

Friday, May 6, 2016

আল্লাহ অজ্ঞতায় মুহাম্মদকেও হার মানায় ! (পর্ব ৭) সূর্য ও চন্দ্র কি শুধু একটি নির্দিষ্টকাল পর্যন্তই ভ্রমণ করে? সেই নির্দিষ্টকালটা শেষ হলে সূর্য ও চন্দ্র কি করে?



মুসলমানরা অন্ধভাবে বিশ্বাস করে যে তাদের আরবীয় সৃষ্টিকর্তা নিজে কুরআন লিখেছে এবং সেটা জিব্রাইল ফেরেশতা নামের এক কাল্পনিক (আল্লাহর) কর্মী দ্বারা মুহাম্মদের কাছে পর্যায়ক্রমে পাঠিয়েছে। কিন্তু কুরআনের হাজারটা ভূল দেখে এটা বুঝা যায় যে তাদের আরবীয় সৃষ্টিকর্তা মোটেও কোন বুদ্ধিমান সর্বজ্ঞানী সৃষ্টিকর্তা নয়। তার জ্ঞান এবং বুদ্ধি দেড় হাজার বছর আগের স্বাধারণ মানুষের বুদ্ধি জ্ঞানের সমতুল্য। কোন কোন কথা শুনলে বুঝা যায় যে সেই আরবীয় সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর জ্ঞান তৎকালীন আবরীয় মানুষের চেয়েও কম ছিল। মুহাম্মদের মুখ থেকেই যেহেতু কুরআনের সব বাণী বর্ণিত হয়েছে তাই ধরে নেওয়া যায় যে কুরআনের লেখক আরবীয় সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ মুহাম্মদের মতই অজ্ঞ বা বুদ্ধিহীন।