Translate

Search This Blog

বিশেষ সতর্কবার্তাঃ

এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।

Saturday, November 29, 2014

কুরআন আল্লাহর বাণী নয়, কুরআন মুহাম্মদের বাণী । (পর্ব ৬) মানুষের জন্ম পদ্ধতি নিয়ে কুরআনের আবুল তাবুল কথা বার্তা ।


আগের পর্বগুলোতে দেখানো হয়েছে কুরআন ভূলে ভরা আর এই ভূলে ভরা কুরআন কোন অতি ক্ষমতাবান সৃষ্টিকর্তা লেখেনি বরং কুরআন কোন এক স্বাধারণ মানুষ লিখেছে আর এই পর্বেও দেখাবো কুরআন কোন এক স্বাধারণ মানুষ লিখেছে

গত পর্বে দেখিয়েছি কুরআনে মানুষের সৃষ্টি নিয়ে বিজ্ঞান বিরোধী কথা বলা হয়েছে এ পর্বে দেখাবো কুরআন মানুষের জন্মগ্রহন পদ্ধতি সম্পর্কে বিজ্ঞান বিরোধী কথা বলেছে এর দ্বারা প্রমানিত হয়েছে কুরআন কোন এক স্বাধারণ মানুষের লেথা গ্রন্থ

কুরআনের সুরা আলাক-এর ২ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে,
"সৃষ্টি করেছেন মানুষকে রক্তপিন্ড হতে ।"
এটা সম্পুর্ন একটা বিজ্ঞান বিরোধী কথা মানুষের জন্ম কখনই রক্তপিন্ড থেকে হতে পারে না রক্তপিন্ড থেকে মানব শিশু জন্ম নেওয়া নেহায়েত কাল্পনিক এবং অবাস্তব ব্যাপার শুক্রানু এবং ডিম্বানু নিষিক্ত হয়ে মানব ভ্রুন তৈরী হয় এবং এই ভ্রুন তৈরীর অনেক পরে তৈরী হয় রক্ত এবং রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া তথা হৃৎপিন্ড কিন্তু কুরআনে বলা হয়েছে, আল্লাহ মানুষকে রক্তপিন্ড থেকে সৃষ্টি করেছে যেটা শুধু অবৈজ্ঞানিকই নয় উপরন্তু অবাস্তব এবং অসম্ভব

Friday, November 28, 2014

ইশ্বর অনুভূতি ভ্রম ছাড়া কিছুই নয় !


ওরা বলে ইশ্বরকে যুক্তি প্রমান দিয়ে বুঝা যায় না ! ওদের দাবী ইশ্বরকে শুধুমাত্র পরম বিশ্বাস (আমি বলি অন্ধবিশ্বাস) এবং ভক্তির মাধ্যমেই উপলব্ধি করা যায় ! ওরা দাবী করে ইশ্বরকে কেবল মন বা অন্তকরন দিয়ে অনুধাবন করা যায় যুক্তিবুদ্ধি বা বাস্তবতা দিয়ে নয়
ওদের দাবী শুনে মনে হয়, নেশাগ্রস্থ হলে যে ভালোলাগা বা সুখ অনুভূত হয় ইশ্বর ওরকমই কিছু একটা হবে আর তাইতো ধর্মান্ধরা নেশাগ্রস্থদের মতো আচরন করে । 

পাগলের জ্বীন বা ভুত দেখা যেমনশুধু পাগলেই দেখতে পায় অন্য কেউ পায় না, তেমনি ইশ্বরকে অনুভব করতে হলে হতে হয় অন্ধবিশ্বাসী যে যুক্তি ও বাস্তবতা বুঝে না, বুঝে শুধু তার কাল্পনিক অনুভুতি (আসলে বিকৃত অনুভুতি) আর তাইতো ধর্মান্ধরা মাঝে মাঝে উন্মাদের মতো আচরন করে । 

ইশ্বর আরাধনার বিষয় আরাধনা ছাড়া ইশ্বরকে পাওয়া যায় না বিজ্ঞান বা দর্শন দিয়ে নয়, ইশ্বরকে পেতে হলে চাই একান্ত বিশ্বাস এবং আরাধনা অনেক আরাধনার পরেই কেবল ইশ্বরের সন্ধান মেলে যুক্তি তর্ক এবং অবিশ্বাস দিয়ে কখনও ইশ্বরের সন্ধান পাওয়া যায় না

Wednesday, November 26, 2014

হাহ্ হাহ্ হাহ্ ওহী ! সৃষ্টিকর্তার বাণী (পর্ব ৬)


আল মুরআল
সুরা অন্ধবিশ্বাসী, আয়াত ১২৬৫, ১২৬৬ এবং ১২৬৭

"তারা কি বিজ্ঞানকে মিথ্যে প্রতিপন্ন করতে চায় ? তবে তুমি তাদের বলঃ তাহলে তোমরাও অনুরুপ জ্ঞান তৈরী কর ! যদি তাদের সব (আস্তিক) সম্প্রদায় এবং তাদের কাল্পনিক সমস্ত ঈশ্বর মিলিত হয়েও প্রচেষ্টা করে তথাপিও তারা (অন্ধবিশ্বাসীরা) অনুরুপ জ্ঞান তৈরী করতে পারবে না !"
"তুমি কি দেখনি তারা এবং তাদের কাল্পনিক ঈশ্বরেরা কিরুপ জ্ঞান রচনা করেছিল ? আমি তাদের সমস্ত জ্ঞানকে মিথ্যা প্রমানিত করে দিয়েছি সত্য জ্ঞানের (বিজ্ঞানের) সাহায্যে আমি তাদেরকে অন্ধবিশ্বাসী আর কুসংস্কারাচ্ছন্ন হিসেবে মানুষের কাছে প্রতিপাদ করেছি তথাপি তারা সত্য জ্ঞানকে গ্রহন করবে না ?"
"তারাতো অন্ধবিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন হিসেবে মানুষের হাসি আর ঘৃনার পাত্র হয়ে থাকবে চিরকাল যেমনটি তাদের পূর্ববর্তীদেরকে আমি (অনুরুপ) নিদর্শনস্বরুপ করে রেখেছি ।"

Tuesday, November 25, 2014

আল্লাহ অজ্ঞতায় মুহাম্মদকেও হার মানায় ! (পর্ব ৩)

আল্লাহ অজ্ঞতায় ফেরেশতাদেরকেও হার মানায় !
মুসলমানদের সৃষ্টির জনক আল্লাহ কুরআনে উল্লেখ করেছে,
সুরা বাকারা-এর ৩০ নাম্বার আয়াতে,
"এবং যখন তোমার রব ফেরেশতাগণকে বললেনঃ নিশ্চয় আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি সৃষ্টি করবো, তারা বললোঃ আপনি কি যমীনে এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যে, তারা সেখানে বিবাদ সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত করবে ? আর আমরাই তো আপনার প্রশংসা গুনগান করছি এবং আপনারই পবিত্রতা বর্ণনা করে থাকি । তিনি বললেনঃ নিশ্চয় আমি যা পরিজ্ঞাত আছি তা তোমরা অবগত নও ।"

এই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ ফেরেশতাদেরকে প্রতিনিধি তথা মানুষ সৃষ্টির কথা বলেছে এবং ফেরেশতারা প্রতিবাদ করে বলেছিল, আপনি কি এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যারা পৃথিবীতে বিবাদ বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত ঘটাবে ?  আল্লাহ প্রতিবাদে বলেছে, আমি যেটা জানি তোমরা তা জান না ।

Monday, November 24, 2014

হাহ্ হাহ্ হাহ্ ওহী ! সৃষ্টিকর্তার বাণী (পর্ব ৫) । সৃষ্টিকর্তা পাশা খেলেন !


আল মুরআল
সুরা পিছিয়ে পড়া জনগোষ্টি (ব্যাকডেটেড পিপল)
আয়াত ১৭৯৬ এবং ১৭৯৭

"তুমি কি তাদের দেখেছো যারা সত্যকে পরিত্যাগ করে আর বলে 'এটাতো স্পষ্ট মিথ্যা' ? যারা সত্যজ্ঞানের সুফল ভোগ করে কিন্তু কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে না ? তারা তাদের অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কারকে সত্য বলে মনে করে যদি তারা বুঝতোঃ কল্পনা কখনো বাস্তবতার সাথে সামনঞ্জস্যপূর্ন নয় ! বস্তুত তারা এমন এক দৃষ্টান্ত যা আমি প্রদর্শন করে রেখেছি, যারা কল্পনাকে আকড়ে ধরে থাকে এবং বাস্তব সত্যকে পরিত্যাগ করে তারাই পিছিয়ে পড়া জনগোষ্টি যাদেরকে আমি রেখেছি দৃষ্টান্ত স্বরুপ যাতে মানব জাতি শিক্ষা গ্রহন করে যুগ যুগ ধরে ।"

তুমি কি দেখনি যারা সত্যজ্ঞানকে অস্বীকার করেছিল ? তারা শাস্তি দিয়েছিল সত্যজ্ঞান প্রচারকারীকে আমি কি তাদেরকে মানুষের কাছে অন্ধবিশ্বাসী আর কুসংস্কারাচ্ছন্ন হিসেবে হাসির পাত্র বানাইনি ? তারাতো ছিল এই পিছিয়ে পড়া জনগোষ্টির পূর্বসুরি বস্তুত এখন যারা সত্যজ্ঞানকে অস্বীকার করে তাদের কাল্পনিক প্রাচীন মিথ্যে জ্ঞানকে আকড়ে ধরে আছে অন্ধের মত; তাদেরকে আমি প্রদর্শন করবো সেই রুপে যেমনটি আমি তাদের পূর্ববর্তীগনকে করেছি বস্তুত এরাই অন্ধবিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন পিছিয়ে পড়া মানুষ !"

Saturday, November 22, 2014

কুরআন আল্লাহর বাণী নয়, কুরআন মুহাম্মদের বাণী (৫ম পর্ব) । মানুষ সৃষ্টির ব্যপারে কুরআনের অবাস্তব কথা ।


কুরআনের নানা ভূল থেকে এটা স্পষ্ট বুঝা যায় কুরআন আসলে কোন অতিবুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন সৃষ্টিকর্তা লেখেনি বরং কুরআন কোন এক স্বাধারন মানুষ লিখেছে কুরআন আল্লাহর বাণী নাকি মুহাম্মদের বাণী সেটা আগের পর্বগুলোতে প্রমান করা হয়েছে এই পর্বেও দেখানো হবে কুরআন আসলে কার বাণী !

কুরআনে আল্লাহ মানুষের সৃষ্টি সম্পর্কে উদ্ভট কিছু তথ্য দিয়েছে যার সাথে বাস্তবতার কোন মিল নেই

কুরআনে বর্ণিত হয়েছে,
সুরা সোয়াদ, আয়াত ৭১
"(স্মরন কর) যখন তোমার প্রতিপালক ফেরেশতাদেরকে বলেছিলেনঃ আমি মানুষ সৃষ্টি করছি মাটি হতে,"

সুরা আল-ইমরান, আয়াত ৫৯
"নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট ঈসার দৃষ্টান্ত আদমের অনুরুপ; তিনি তাঁকে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করলেন, তৎপর বললেন, হও, ফলতঃ তাতেই হয়ে গেল

সুরা আন'আম, আয়াত ০২
"অথচ তিনিই তোমাদেরকে মাটি হতে সৃষ্টি করেছেন,"

Friday, November 21, 2014

আল্লাহ অজ্ঞতায় মুহাম্মদকেও হার মানায় ! (পর্ব ২)

মুসলমানদের সৃষ্টির জনক আল্লাহ কুরআন করীমে জ্ঞাত করেছে,
সুরা নুর ; আয়াত ৪৩
"তুমি কি দেখ না, আল্লাহ সঞ্চালিত করেন মেঘমালাকে, তৎপর তাদেরকে একত্রিত করেন এবং পরে পুঞ্জিভূত করেন, অতপর তুমি দেখতে পাও, ওর মধ্য হতে নির্গত হয় পানিধারা; আকাশস্থিত শিলাস্তূপ হতে তিনি বর্ষণ করেন শিলা এবং এটা দ্বারা তিনি যাকে ইচ্ছা প্রদান করেন এবং যাকে ইচ্ছা তার উপর হতে এটা অন্য দিকে ফিরিয়ে দেন; "
এই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ মেঘমালা সঞ্চালিত করে, পরে পুঞ্জভূত করে এবং এটিই পরবর্তীতে বৃষ্টি হয়ে পরে । আকাশে সংরক্ষিত শিলাস্তুপ থেকে শিলা বর্ষন করে । এবং যার দিকে ইচ্ছা তার দিকে শিলা নিক্ষেপ করে ।
মহাজ্ঞানী আল্লাহ কুরআনে এই কথাগুলো বলেছে । মেঘমালাকে একত্রিত করা, সঞ্চালিত করা এবং বৃষ্টিপরা মানুষ পৃথিবীর মাটির উপরে দাড়িয়ে থেকে দেখতে পায় । আর তাই এইটুকু বলাতে কোন ভূল হবার কথা নয় একজন মানুষের । কিন্তু মানুষ মুহাম্মদের সময়ে জানতো না আকাশ থেকে শিলা কোথা থেকে আসে । মানুষ আগের দিনে ভাবতো শিলা হয়তো আকাশে সংরক্ষিত আছে এবং ওসব শিলাস্তুপ থেকেই শিলা পৃথিবীতে পরে । সেই সময়ের মানুষের পক্ষে জানা সম্ভব ছিলনা শিলা বৃষ্টির কারন সম্পর্কে ।

Tuesday, November 11, 2014

নাস্তিক হবার শর্ত:-

নাস্তিক হবার শর্ত:-
১. বুদ্ধিমত্বা - বুদ্ধিমত্বা একটু উপরের লেভেলের হতে হবে । কারণ কম বুদ্ধিমত্বা সম্পন্ন প্রাণী সৃষ্টিকর্তাকে সৃষ্টি করে কিন্তু বেশী বুদ্ধিমত্বা সম্পন্ন প্রাণী সৃষ্টিকর্তাকে হত্যা করে । (সৃষ্টিকর্তাকে সৃষ্টি করা এবং সৃষ্টিকর্তাকে হত্যা করা হচ্ছে সৃষ্টিকর্তার মিথ্যে ধারনা বিশ্বাসকে সৃষ্টিকরা এবং হত্যা করা ।)
২. যৌক্তিক মন - যে মন যুক্তি বুঝতে পারে । এবং যুক্তির কাছে অন্ধবিশ্বাস আর কুসংস্কারকে পরাজিত করতে পারে । এমন মন নয় যে বলে কোন কিছুই সুষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হতে পারে না আর তাই সবকিছুর একজন সৃষ্টিকর্তা থাকতে হবে; কিন্তু এটা বুঝতে পারে না এই যুক্তিতে সৃষ্টিকর্তারও একজন সৃষ্টিকর্তা থাকতে হবে তা না হলে "সবকিছুর সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন" এই যুক্তিটা অর্থহীন হয়ে যায় । এরকম কু-যৌক্তিক মন থাকলে অন্ধবিশ্বাসী আর কুসংস্কারাচ্ছন্নই হওয়া যায়; নাস্তিক হওয়া যায় না ।

Sunday, November 9, 2014

কুরআন আল্লাহর বাণী নয়, কুরআন মুহাম্মদের বাণী (পর্ব ৪) । সূর্য এবং চন্দ্রের গতি সম্পর্কে কুরআনের অদ্ভুত বর্ণনা ।


কুরআনের নানা রকম ভুল দেখে এটা স্পষ্ট ভাবে বুঝা যায় যে কুরআন কোন অতিবুদ্ধিমত্বা সম্পন্ন সৃষ্টিকর্তার বাণী নয় বরং কুরআন কোন এক স্বাধারন মানুষের লেখা এই পর্বেও দেখানো হবে কুরআন আল্লাহর বাণী নয় বরং এটি মুহাম্মদের নিজের বাণী

মুসলমানদের সৃর্ষ্টির জনক আল্লাহ কুরআনে সুরা ইয়াসীন-এর ৩৮ ও ৩৯ নাম্বার আয়াতে বলেছে,
"এবং র্সূয ভ্রমণ করে ওর নির্দিষ্ট গন্তব্যের দিকে, এটা পরাক্রমশালী, সর্বাজ্ঞের নিয়ন্ত্রণ ।"
"এবং চন্দ্রের জন্যে আমি নির্দিষ্ট করেছি বিভিন্ন মনযিল; অবশেষে ওটা শুষ্কবক্র, পুরাতন খেজুর শাখার আকার ধাবণ করে ।"

এই আয়াতে বলা হয়েছে সূর্য ভ্রমন করে ওর জন্য নির্দিষ্ট করে দেওয়া পথে সূর্য সম্পুর্নরুপে আল্লাহর নিয়ন্ত্রন আর চন্দ্রের জন্য বিভিন্ন আকার নির্ধারণ করা হয়েছে ফলে ওটা পুরাতন খেজুর ডালের মত বাকা আকার ধারন করে

আল্লাহ সত্যিই অজ্ঞতায় মুহাম্মদকেও হার মানায় ! (পর্ব ১)


আল্লাহ কোরআনে বলেছে,
সুরা শামস, আয়াত ৩ ও ৪ :
"শপথ দিবসের, যখন তা' (সূর্যকে) প্রকাশ করে, "
"শপথ রজনীর, যখন তা' সূর্যকে ঢেকে দেয়, "
এই আয়াত দুটোতে আল্লাহ বলছে দিবস বা দিন সূর্যকে প্রকাশ করে আর রজনী বা রাত সূর্যকে ঢেকে দেয়
কতটা কম জ্ঞানের অধিকারী হলে কেও এরকম ছেলেমানুষী কথা বলবে সেটা কুরআন না পড়লে বিশ্বাস হবে না ! দিন নাকী সূর্যকে প্রকাশ করে আর রাত নাকী সূর্যকে ঢেকে দেয় ! এর চেয়ে হাস্যকর কথা আর হতে পারে না ! আল্লাহ কতটা অজ্ঞতা সম্পন্ন প্রাণী সেটা এই আয়াত পড়লেই বোঝা যায় !

Thursday, November 6, 2014

কুরআন আল্লাহর বানী নয়, কুরআন মুহাম্মদের বানী (পর্ব ৩) । বিশ্বজগৎ সৃষ্টির মোট সময় সম্পর্কে কুরআনের মিথ্যে বার্তা ।


এর আগের পর্বে দেখিয়েছি কুরআন-এর বানী সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন করা হয় কুরানের কোন ভূল ধরা পড়লে ধর্মের স্বার্থ রক্ষার্থে কিছু চতুর ধার্মিক কুরানের অর্থ পরিবর্তন করে নিজেদের সুবিধানুযায়ী নতুন অর্থ করে মোট কথা আল্লাহ কুরআনে কথা দিয়েছিল কুরআনের বানীকে রক্ষা করবে আল্লাহ সেই কথাটি রাখতে ব্যর্থ হয়েছে সম্পুর্নরুপে অথবা কথাটি সম্পুর্ন মিথ্যে তার মানে কুরআনে বর্নিত আল্লাহ কোন সর্বশক্তিমান কেউ নয় কোন স্বাধারন মানুষ
এই পর্বেও এরকম কয়েকটি আয়াতের উল্লেখ করবো যেগুলো সম্পুর্ন বিজ্ঞান বিরোধী কথা বলায় এদের অর্থ পরিবর্তন করা হয়েছে এবং সুবিধামত এদের নতুন অর্থ করা হয়েছে অর্থাত আল্লাহর কথা পরিবর্তন করে আয়াতগুলোর সম্পুর্ন নতুন অর্থ করা হয়েছে

মুসলমানদের সৃষ্টির জনক আল্লাহ কুরাআনে বলেছে,
সুরা ইউনুস, আয়াত ৩ :
"নিশ্চয় তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহ যিনি তৈরি করেছেন আসমান ও যমীনকে ছয় দিনেঅতঃপর আরশের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন ।"

Sunday, November 2, 2014

কেন কুরআনকে অনুবাদ করা যায় না ?

পৃথিবীর সব ভাষার সব গ্রন্থ (বই) অনুবাদ করা যায়; এমনকি আরবি ভাষার কোন গ্রন্থ অনুবাদ করলে কোনই সমস্যাই হয় না l কিন্তু কুরআন অনুবাদ করলেই যত সমস্যা হয় ! অনুবাদে ভুল, অনুবাদে ভুল বলে সরব উঠে ! কিন্তু কেন এমনটি হয় ?
কুরআন কোন অশিক্ষিত মানুষের দ্বারা লেখা হয়েছে বা তৈরী করা হয়েছে; ফলে এতে অনেক ব্যাকরনগত ভুল আছে এজন্যই কি এমন হয় ?
তা না হলে পৃথিবীর সব গ্রন্থই অনুবাদ করা যায় কিন্তু কুরআনকে অনুবাদ করলেই যত সমস্যার সৃষ্টি হয় !
যখনই কুরআনের কোন ভুল দেখানো হয় অন্ধবিশ্বাসী মুসলমানগুলো বলে উঠে অনুবাদের ভুল !
যে ভুলগুলো বের করা হয়েছে শুধু সেগুলোর ক্ষেত্রেই কেন অনুবাদে ভুল হয় ?
কুরআনে হাজার রকমের ভুল l আর সেগুলো মুসলমানদের কাছে পেশ করলেই বলে অনুবাদে ভূল ! যখন অনেকগুলো ভুল দেখিয়ে বলা হয় সবগুলোই কি অনুবাদে ভুল ? তখন তারা বলে, কুরআন আরবিতে নাজিল হয়েছে আর তাই এর অনুবাদ পড়ে ভুল ধরা যাবে না !

Saturday, November 1, 2014

হাহ্ হাহ্ হাহ্ ওহী ! সৃষ্টিকর্তার বাণী (পর্ব ৪) । আস্তিকরা কেন যুক্তি বুঝেনা বা বুঝতে পারে না ?

সুরা জ্ঞানহীন; আয়াত ৫৪১২,
"তুমি তাদের য্তই যুক্তি প্রমান দিয়ে বুঝাও না কেন, তারা বুঝতে পারবে না । কারন তাদের বুদ্ধিমত্বাকে কুসংস্কার এবং অন্ধ-বিশ্বাসের পর্দা দ্বারা ঢেকে দেয়া হয়েছে । ফলে তারা যুক্তি বুঝতে পারবে না এবং অন্ধ-বিশ্বাস ও কু-সংস্কারকে আকড়ে ধরে বসে থাকবে । তারাই প্রকৃত জ্ঞানহীন; অজ্ঞতা এবং ভ্রান্তিতে শ্রেষ্ট ।"