বিশ্ব এগিয়ে গেছে অনেক দুর। প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানের আধুনিক আবিষ্কারে সারা পৃথিবীতে জয়জয়কার। পৃথিবীর নানা কুসংস্কার এবং অপবিশ্বাস আস্তে আস্তে দুর হয়ে যাচ্ছে বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার সাথে সাথে। পৃথিবীর আনাচে কানাচে বিজ্ঞানের আলো প্রবেশ করে ফেলেছে। মানুষ প্রাচীণ অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কারকে আস্তাকুড়ে ছুড়ে ফেলে দিচ্ছে প্রতিদিন। ফলে বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে মানুষ ধর্মের কুসংস্কার এবং অন্ধবিশ্বাস থেকে সরে আসছে। বিজ্ঞানের নব নব আবিষ্কৃত তত্বগুলো যখন এক এক করে ধর্মের কুসংস্কারগুলোর মৃত্যু ঘটাচ্ছে ঠিক সেই সময়টিতেই কিছু অন্ধবিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষ পড়ে রয়েছে তাদের প্রাচীণ মিথ্যা ও ভ্রান্ত ধ্যাণ ধারনা আকড়ে ধরে। বিজ্ঞানের সাফল্য এবং উৎকর্ষতা যখন আকাশ চুম্বী ঠিক সেই সময়টিতেই কিছু মানুষ বিজ্ঞানের জয়গানকে সম্পূর্ণ অবজ্ঞা করে তাদের কুসংস্কারের ধর্মে বুঁদ হয়ে আছে। মানুষ সামাজিকতায়, জ্ঞান বিজ্ঞানে এবং প্রযুক্তিতে উন্নতির চরম শীখরে প্রবেশ করছে। ঠিক এই সময়টিতেই কিছু মানুষ পড়ে রয়েছে প্রাচীণকালের মানুষের সৃষ্টি করা ধর্ম এবং কাল্পনিক সৃষ্টিকর্তা বিশ্বাসে (অন্ধবিশ্বাসে)।
Ami Atheist Pages
Translate
Search This Blog
বিশেষ সতর্কবার্তাঃ
এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।
Tuesday, December 29, 2015
একবিংশ শতাব্দির বিজ্ঞানময় জগতে থেকেও মিথ্যে ধর্মগুলো কিভাবে টিকে আছে? আর কতদিন টিকে থাকতে পারবে? মিথ্যে ধর্মগুলোর কি মৃত্যু ঘটবে না?
বিশ্ব এগিয়ে গেছে অনেক দুর। প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানের আধুনিক আবিষ্কারে সারা পৃথিবীতে জয়জয়কার। পৃথিবীর নানা কুসংস্কার এবং অপবিশ্বাস আস্তে আস্তে দুর হয়ে যাচ্ছে বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার সাথে সাথে। পৃথিবীর আনাচে কানাচে বিজ্ঞানের আলো প্রবেশ করে ফেলেছে। মানুষ প্রাচীণ অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কারকে আস্তাকুড়ে ছুড়ে ফেলে দিচ্ছে প্রতিদিন। ফলে বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে মানুষ ধর্মের কুসংস্কার এবং অন্ধবিশ্বাস থেকে সরে আসছে। বিজ্ঞানের নব নব আবিষ্কৃত তত্বগুলো যখন এক এক করে ধর্মের কুসংস্কারগুলোর মৃত্যু ঘটাচ্ছে ঠিক সেই সময়টিতেই কিছু অন্ধবিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষ পড়ে রয়েছে তাদের প্রাচীণ মিথ্যা ও ভ্রান্ত ধ্যাণ ধারনা আকড়ে ধরে। বিজ্ঞানের সাফল্য এবং উৎকর্ষতা যখন আকাশ চুম্বী ঠিক সেই সময়টিতেই কিছু মানুষ বিজ্ঞানের জয়গানকে সম্পূর্ণ অবজ্ঞা করে তাদের কুসংস্কারের ধর্মে বুঁদ হয়ে আছে। মানুষ সামাজিকতায়, জ্ঞান বিজ্ঞানে এবং প্রযুক্তিতে উন্নতির চরম শীখরে প্রবেশ করছে। ঠিক এই সময়টিতেই কিছু মানুষ পড়ে রয়েছে প্রাচীণকালের মানুষের সৃষ্টি করা ধর্ম এবং কাল্পনিক সৃষ্টিকর্তা বিশ্বাসে (অন্ধবিশ্বাসে)।
Monday, December 28, 2015
আস্তিকদের অযৌক্তিক, কুযৌক্তিক, অপযৌক্তিক এবং অপ-বৈজ্ঞানিক প্রশ্নের যৌক্তির ও বৈজ্ঞানিক উত্তর। (পর্ব ৪)
আস্তিকদের অযৌক্তিক,
কুযৌক্তিক,
অপযৌক্তিক
এবং
অপ-বৈজ্ঞানিক
প্রশ্নঃ
জ্যোতির্বিদ
Laura Danly টিভি স্ক্রীনের Alex Fellopinco’র সাথে যোগাযোগ
করতে চাচ্ছে। তার নাম ধরে ডাকছে। অর্থাৎ Laura টিভি স্কিনের বাইরে দাড়িয়ে টিভির পর্দায় ফোটে ওঠা Alex-এর নাম ধরে
ডাকছে। কিন্তু Alex শুনছে না। তাই সাড়া দিচ্ছে না। এর কারণ Laura অবস্থান
করছে 3-dimension এ। কারণ তার
দৈর্ঘ্য, প্রশ্ন এবং উচ্চতা সবই আছে। অন্যদিকে Alex অবস্থান করছে 2-dimension এ। কারণ টিভি
স্ক্রীণে তার কেবল দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ আছে।
Laura'র মত Alex-এর (যে টিভি স্কিনে
উপস্থিত) একটি মাত্রা “উচ্চাতা” নেই।
Alex এর ১টি ডাইমেনশান কম। তাই তাদের পরষ্পরের সাথে যোগাযোগ হচ্ছে না। Alex, Laura-কে দেখতে পারছে
না। কারণ সে ২-মাত্রায়
বন্দী। আর Laura, Alex-কে দেখছে। এবং
তার কথা শুনতেও পাচ্ছে। সে আছে উপরের
মাত্রায়। আর Alex আছে নিচের মাত্রায়। সে Laura-কে দেখতে পারছে
না। শুনতেও পারছে না।
Sunday, December 27, 2015
দেবদূত এবং খুনির গল্প
স্বর্গের
দেবদূত নেমে এলো পৃথিবীতে। এক কুখ্যাত খুনির সামনেই দাড়ালো। খুনি একটুও ভয় পেলো
না। তার সামনে দাড়ানো অতি সুন্দর দেবদুতকে উদ্দেশ্য করে কোমল স্বরে বললো- “কি চাও?”
দেবদুত
একটু ভড়কে গেল। এমনটা সে আশা করেনি। সে ভেবেছিল পৃথিবীর সবার মতো খুনিটাও চমকে যাবে।
কিন্তু ঘটনা অন্যরকম ঘটলো। দেবদুত খুনিকে ভয় দেখানোর জন্য উচ্চ স্বরে হেঁসে উঠলো।
স্বরটাকে ভয়ংকর করে বলে উঠলো- “আমি তোমাকে খুন করতে এসেছি। ঈশ্বর আদেশ দিয়েছেন তোমাকে
হত্যা করার জন্য। জীবনে তুমি অনেক পাপ করেছে। মরার জন্য তৈরী হয়ে নাও।“
খুনি
ভয় পেলো না একটুও। পকেট থেকে সিগারেট বের করে লাইটার খুজতে লাগলো পকেটে। দেবদুতকে
উদ্দেশ্য করে তাচ্ছিল্যের স্বরে বললো- “তোমার কাছে আগুনের ব্যবস্থা আছে?”
দেবদুত
অবাক হয়ে খুনির দিকে তাকিয়ে রইলো। শান্ত স্বরে বললো- “আমাকে তোমার ভয় পাওয়া উচিত।
আমি তোমার প্রান নিতে এসেছি।“
ক্রুদ্ব
হয়ে উঠলো খুনি। ভরাট কন্ঠে বলে উঠলো- “আমি কাউকেই ভয় পাই না। আমাকে ঘাটিও না। তোমাকে
গুলি করতে আমার এক সেকেন্ডও লাগবে না।“
Saturday, December 26, 2015
আস্তিকদের অযৌক্তিক, কুযৌক্তিক, অপযৌক্তিক এবং অপ-বৈজ্ঞানিক প্রশ্নের যৌক্তির ও বৈজ্ঞানিক উত্তর। (পর্ব ৩)
আস্তিকদের অযৌক্তিক,
কুযৌক্তিক,
অপযৌক্তিক
এবং
অপ-বৈজ্ঞানিক
প্রশ্নঃ
কুরআনে বলা আছে যে আকাশ ছিল ধুম্রকুঞ্জ; এবং বিগ ব্যাং থিউরীতেও
বলা হয়েছে যে, বিগ ব্যাং এর পূর্বে বিশ্বজগতের সব উপাদান ছিল বায়বীয় অবস্থায়। আর তাই
১৪০০ বছর পূর্বে কুরআনের পক্ষে তখনই বিগ ব্যাং সম্পর্কে জানা সম্ভব যদি সেটা সৃষ্টিকর্তা
প্রদত্ত গ্রন্থ হয়। আর তাই কুরআন সত্যই সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত গ্রন্থ।
যৌক্তির এবং
বৈজ্ঞানিক
উত্তরঃ
এই
দাবীটি প্রায় সব উদিয়মান শিক্ষিত
(নাকি কুশিক্ষিত) মুসলমানরা করে থাকে। তারা যেমন বিগ ব্যাং থিউরীটা ভালো করে জানে না শুধুমাত্র কিছু
ইসলামী (কু) পন্ডিতদের বই পড়ে বিগ
ব্যাং সম্পর্কে জেনেছে, ঠিক তেমনি তারা কুরআনের যে আয়াতটিতে এই
কথাটি বলা আছে সেটাও নিজের চোখে পড়ে দেখেনি। ফলে তারা বিগ ব্যাং এবং কুরআনের আয়াতটি সম্পর্কে না জেনেই অথবা
একটু আদটু জেনেই গলা উচিয়ে উক্ত অজ্ঞতাসূচক ভ্রান্ত দাবীটি করে থাকে।
Thursday, December 24, 2015
জগতের অন্তিম প্রশ্নের মুখোমুখি: কেন সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব থাকতে পারবে না? কেন শুন্যতার মধ্যে জগত বিলীন হয়ে যাবে? এবং কেন কোন কিছু না থাকার পরিবর্তে কিছু আছে?
কয়েক
বছর আগেও মানুষ ভেবেছে শুণ্যতা থেকে কিছু সৃষ্টি হতে পারে না। কোন কিছু সৃষ্টি হতে হলে একজন সৃষ্টিকর্তাকে লাগবেই। কিন্তু আধুনিক বিজ্ঞান আমাদের জানিয়েছে যে শুন্য থেকেও
বিশ্বজগত সৃষ্টি হতে পারে। সাধারণ মানুষের কাছে এটা অসম্ভব ব্যপার যে শুণ্য থেকে
কিছু সৃষ্টি হতে পারে। তাই তারা বিশ্বজগত সৃষ্টিতে একজন সৃষ্টিকর্তাকে মুক্ষম অস্ত্র ভেবে নেয়। পৃথিবীর প্রায় সব মানুষই এটা
মানতে পারে না যে কোন
সৃষ্টিকর্তা ছাড়া এই বিশ্বজগত সৃষ্টি
হতে পারে। তাদের মতে কোন কিছুই একজন সৃষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হতে পারে না। যদিও তারা এটা ভাবে না যে, সেই
সৃষ্টিকর্তাটি কোন সৃষ্টিকর্তা ছাড়াই কিভাবে সৃষ্টি হতে পারলো? তারা তাদের বুদ্ধিমত্তাকে এই বলে সান্তনা
দেয় যে, সৃষ্টিকর্তার কোন সৃষ্টিকর্তা নেই কারণ সে নিজেই সৃষ্টিকর্তা
আর সৃষ্টিকর্তার কোন সৃষ্টিকর্তার দরকার নেই। এতে অবশ্য তাদের মনের সৃষ্টিকর্তাহীন জগতের ভয় থেকে সাময়িক
মুক্তি ঘটে। কিন্তু বাস্তবতা তো আর সাময়িক মনোশান্তির
কথা ভাবে না; তাকে তথ্য প্রমাণের উপর নির্ভর করতে হয়।
Tuesday, December 22, 2015
কুরআন আল্লাহর বাণী নয়, কুরআন মুহাম্মদের বাণী । (পর্ব ১১ ) কুরআনে পাহাড় সম্পর্কে উল্টাপাল্টা কথা বার্তা। পাহাড় স্থাপনে কি পৃথিবী কাত হয়ে পড়ে যাচ্ছে না? নাকি পাহাড় স্থাপন করার জন্য পৃথিবীতে ভূমিকম্প থেমে গেছে?
মুসলমানরা দাবী করে এবং অন্ধের মতো বিশ্বাস করে যে, কুরআন আল্লাহ নামের এক আরবীয় সৃষ্টিকর্তার বাণী। অর্থাৎ কুরআনের প্রতিটি কথা বা বাণী স্বয়ং আল্লাহ নামের সেই আরবীয় সৃষ্টিকর্তাটির। মুসলমানদের দাবী, আল্লাহ কুরআনের বাণীগুলোকে তার কর্মী রোবট জিব্রাইলের মাধ্যমে মুহাম্মদের কাছে ওহী (ঔষীবাণী) পাঠিয়েছে। আর মুহাম্মদ আল্লাহর সেই বাণী গুলোকে লিপিবদ্ধ করেছে। পরবর্তীতে মুহাম্মদের মৃত্যুর পরে ইসলামের কতিপয় খলিফা (বাদসা বা রাজা) লিপিবদ্ধ বিচ্ছিন্ন আল্লাহর বাণীর অংশগুলোকে একত্রিত করে গ্রন্থের রুপ দেয়। এভাবেই যে গ্রন্থের আবির্ভাব ঘটে সেটাকেই কুরআন নামে অবহিত করা হয়। তাহলে দেখা যায় যে কুরআন কোন সৃষ্টিকর্তার তৈরী করা গ্রন্থ নয়। কারণ সৃষ্টিকর্তা কোন গ্রন্থ তৈরী করে পৃথিবীতে পাঠায়নি। আর তাই কুরআন হলো মানুষের দ্বারা তৈরী করা গ্রন্থ। এখন যদি কুরআন সত্যি সত্যি কোন সৃষ্টিকর্তার বাণীর সংকলন হয়ে থাকে তবে এর মধ্যে অন্তর্নিহিত কথা বা বাণীগুলো সৃষ্টিকর্তার মতো কোন অতিক্ষমতাবাণ বা অতিজ্ঞানী কারো হবে।
Sunday, December 20, 2015
সিমা এবং সহী মুসলমান
সিমা
সিমা
খুব ভালো
মেয়ে।
বাবা মার
আদেশ কখনও
অমান্য করে
না।
মুসলিম পরিবারে
জন্ম নেবার
কারণে তাকে
সব সময়
ধর্মীয় অনুশাসনের
মধ্যে থাকতে
হয়।
ফলে স্বভাবতই
সে খুব
ধার্মিক।
পরিবারের বাইরে
কোন মানুষের
সাথে ভালো
করে কথাও
বলেনি কোন
দিন।
সব সময়ই
বুরখা পরে
বাইরে বের
হয়।
চোখ বাদে
শরীরের সম্পুর্ণ
অংশই থাকে
সব সময়
কাপরের অন্তড়ালে। এক ওয়াক্ত নামাজও
কোন দিন
বাদ দেয়নি
এ জীবনে। ফলে
সবার কাছেই
খুব আদরের
মেয়ে হলো
এই সিমা। স্কুল
কলেজের গন্ডি
পার হতে
না হতেই
পর্দার উপর
খুব গুরুত্ব
দিতে শিখেছিল
সে।
কলেজ পার
হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে
পড়েও কোন
দিন ধর্মীয়
আচারের বাইরে
যায়নি।
খোদা তাআয়াল
ভয়ে সব
সময়ই থেকেছে
তটস্থ।
সর্বপরি সবার
কাছেই এক
আদর্শ মুসলিম
নারী হিসেবে
ছিল সম্মানিত। পাড়ার
সব বাবা
মা'ই
তাদের সন্তানদেরকে
সিমার উদাহরণ
টেনে বকা
ঝকা দিত। ফলে
পাড়ার বাকী
মেয়েদের কাছে
সিমা ছিল
হিংসার পাত্র।
কৈশর
পার না হতেই তার বিয়ের প্রস্তাব
এসেছিল তার
পরিবারের কাছে। কিন্তু
সিমার বাবা
মা ধার্মীক
হলেও মেয়েকে
এত তারাতারি
বিয়ে দিতে
চায়নি।
সিমার ছোট
ভাই আসাদকে
দেখা শুনার
জন্য সিমার
গুরুত্ব ছিল
অনেক বেশী। সিমার
মা এক
এক্সিডেন্টে দু পা হারিয়ে ফেলেছিল। আর তাই সিমাকে
এক কথায়
মায়ের দায়িত্ব
পালন করতে
হয়েছে আসাদকে
মানুষ করতে। ছোট
ভাইকে মায়ের
মমতা দিয়ে
মানুষ করেছে
সিমা।
পাঁচ বছর
পর্যন্ত আসাদ
সিমাকে মা
বলে ডাকতো। জন্মের
পরে সিমাকেই
আসাদ মা
মনে করেছিল। একটু
বুদ্ধিমান হবার পরে অবশ্য তাকে
আর মা
বলে ডাকেনি
কখনও।
Friday, December 18, 2015
আস্তিকদের অযৌক্তিক, কুযৌক্তিক, অপযৌক্তিক এবং অপ-বৈজ্ঞানিক প্রশ্নের যৌক্তির ও বৈজ্ঞানিক উত্তর। (পর্ব ২)
আস্তিকদের অযৌক্তিক, কুযৌক্তিক, অপযৌক্তিক এবং অপ-বৈজ্ঞানিক প্রশ্নঃ
বাস্তব ক্ষেত্রে প্রার্থনা অবশ্যই কাজে দেয়। অফিসে
যান? চাকরী করেন? নিশ্চয় যান, নিশ্চয় করেন নয়তো জীবন চলে কি করে? ছুটির দরকার হলে নিশ্চয়ই
বসের কাছে ছুটির আবেদন করেন? প্রার্থনা করাটা যদি অর্থহীন এবং সময় অপচয় করা হয় তবে
ছুটির আবেদন করাটা কি সময় নষ্ট নয়? প্রার্থনা যদি কাজেই না দেয় তবে অফিসে ছুটির আবেদন
কেন করেন?
যৌক্তির এবং বৈজ্ঞানিক উত্তরঃ
প্রার্থনা
কোন কাজেই আসে না
Wednesday, December 16, 2015
ধর্ম বা প্রার্থনা ধর্ম (Religion) আর বাস্তবতা এক নয় । (পর্ব ৪) ধর্মের ধ্যান ধারণা এবং বাস্তবতা সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক। ধর্মের কাল্পনিক পাপ-পূণ্য এবং বাস্তবের সত্যিকারের ভালো মন্দ এক নয়।
ধর্ম আর বাস্তবতা এক নয়। ধর্মের ধ্যান ধারণা এবং বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার। দেখা যায় যে, যেসব ব্যাপার ধর্ম বলে এক ভাবে বাস্তব ক্ষেত্রে ঘটে অন্য ভাবে। যেমন আগের পর্বে দেখানো হয়েছে যে ধর্মে যা ভালো তা বাস্তবে খারাপ। আবার ধর্মে যেটা খারাপ সেটাই বাস্তবে ভালো। তাই ধর্ম আর বাস্তব ধ্যান ধারণা সব সময়ই ভিন্ন ভিন্ন হয়। অর্থাৎ ধর্মের ধ্যাণ ধারণা আর বাস্তবতা সম্পূর্ণ আলাদা আলাদা। ধর্ম আর বাস্তবতা এক নয়।
ধর্মে পাপ পুন্য নামের কাল্পনিক এক ধারণার আমদানী করা হয়েছে। ধর্মে যা পাপ, ধর্ম মতে সেগুলো খারাপ কাজ। আবার ধর্মে যা পূণ্যের কাজ সেগুলোকেই ধর্ম ভালো বলে সজ্ঞায়িত করেছে। অর্থাৎ ধর্মে যা কিছু পাপের কাজ সেগুলোকেই খারাপ কাজ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। আবার ধর্মে যা কিছু পূণ্যের কাজ সেগুলোকেই ভালো কাজ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
Subscribe to:
Posts (Atom)