Translate

Search This Blog

বিশেষ সতর্কবার্তাঃ

এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।

Tuesday, January 6, 2015

কুরআন বৈজ্ঞানিক নাকি মুসলমানরা বিজ্ঞান এবং ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞ ?


যে ভাবে মুসলমান আস্তিকগুলো কুরআনে বিজ্ঞানকে খুজে পায় তাতে একটা ব্যপার স্পস্টভাবে ফুটে উঠে এরা কেও বিজ্ঞান জানে না ?
যেমন-
১. আকাশ আর পৃথিবী এক সাথে মিশে ছিল, আল্লাহ মশাই এদেরকে আলাদা করে দিয়েছে (২১:৩০) আর মুসলমানরা এটাকেই বিগ ব্যাং মনে করে বোকারা বুঝতে চায় না বা বুঝতে পারে না কুরআন বলছে আকাশ আর পৃথিবী আগে থেকেই তৈরী ছিল, আল্লাহ মশাই শুধু এদেরকে আলাদা করে দেয় যেটা বিগ ব্যাং থিওরীর বিরোধী দেখুন লেখা আছে - আল্লাহ আকাশ ও পৃথিবীকে আলাদা করে দিয়েছে আকাশ ও পৃথিবী তৈরী করেছে বলা হয়নি বরং বলা হয়েছে আলাদা করে দিয়েছে মানে আকাশ আর পৃথিবী আগে থেকেই তৈরী অবস্থায় ছিল
২. বিশ্বজগত সৃষ্টির আগে অর্থাৎ বিগ ব্যাং-এর আগে সব কিছু ছিল বায়ুবীয় অবস্থায় (৪১:১১) কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে বায়ুবীয় পদার্থ তৈরী হয়েছে বিগ ব্যাং-এর লক্ষ বছর পরে বিগ ব্যাং-এর আগে বা বিশ্বজগৎ সৃষ্টির পূর্বে কোন পদার্থই ছিল না ছিল শুধু এনার্জি বা শক্তি আর কুরআনের এই দাবী দ্বারা এটাই বুঝা যায় আল্লাহর বিশ্বজগৎ সম্পর্কে কোন জ্ঞানই নেই থাকবে কি করে, কুরআনতো তৈরী করেছে মুহাম্মদের মত এক স্বাধারন মানুষ


৩. কুরআনে সম্পূর্ন পানি চক্রের বর্ননা দেয়া হয়েছে যেমনঃ- বায়ু মেঘ তৈরী করে, বাতাস মেঘকে প্রবাহিত করে নিয়ে যায়, মেঘ থেকে বৃষ্টি হয় এবং বৃষ্টির পানি ভূমিতে প্রবাহিত হয় কুরআনে শুধু এতোটুকুই বলা আছে কিন্তু পানি চক্রের প্রথম ধাপ- সমুদ্রের পানি বাষ্পে পরিনত হয় আর বৃষ্টির পানি সমুদ্রে ফিরে যায় এই প্রধান দুই ধাপ কুরআনে উল্লেখ নেই কারন হচ্ছে কুরআনের আল্লাহ জানতো না পানি বাষ্প হয় এবং সমুদ্রে ফিরে যায় কুরআন ততো টুকুই বলেছে যতটুকু মুহাম্মদ দেখতে পেতো বা জানতো মুহাম্মদ পানির বাষ্প হওয়া দেখতে পেতো না বলে কুরআনে বলতে পারেনি আর এর দ্বারা প্রমানিত হয় কুরআন মুহাম্মদ লিখেছে আর মুসলমানরা দাবী করে বসে কুরআনে পানি চক্রের সম্পূর্ন প্রক্রিয়া বর্ননা করা আছে এরা কুরআনও পড়ে না আবার বিজ্ঞানও জানে না শুধু বড় বড় দাবী করে বসে

৪. কুরআনে পৃথিবীকে ডিম্বাকৃতির বলা হয়েছে আর বর্তমানে বিজ্ঞান বলে পৃথিবী দুই মেরুর দিকে কিছুটা চাপা আর তাই পৃথিবী ডিম্বাকৃতির যে আয়াতটা (৭৯:৩০) দ্বারা তারা এই দাবীটা করে সেটা মোটেও ডিম্বাকৃতির কথা বলে না বলে বিস্তৃত পৃথিবীর কথা কিন্তু ভন্ড মুসলমানরা কুরআনের আয়াতকে বিকৃতি করে দাবী করে কুরআন ডিম্বাকৃতির কথা বলেছে যদিও এদের দাবী পুরোপুরি মিথ্যে উপরন্তু পৃথিবী মোটেও ডিম্বাকৃতির নয় ডিম্বাকৃতি মানে হচ্ছে ডিমের মতো আকৃতি কিন্তু ডিমের আকৃতি হচ্ছে উপরে নিচে চাপা এবং পাশে বা ডানে বায়ে লম্বা অর্থাৎ চ্যাপ্টার মতো গোলোকাকার কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে পৃথিবী মোটেও ডিম্বাকৃতির বা ডিমের মতো আকৃতির নয় যদিও পৃথিবীর দুই মেরু অঞ্চলে একটু চাপা বিষুবীয় অঞ্চলের তুলনায় তবুও এই পার্থক্য এতো কম যে পৃথিবীর আকৃতি গোলক আকার বা গোলকাকার পৃথিবী ফুলবলের মতো বা সুষম গোলকের মতো গোলক আকৃতির নয় ঠিক কিন্তু এটি ৯৫% সুষম গোলক আকৃতির মানে ঠিক সুষম গোলক আকৃতির নয় বা প্রায় সুষম আকৃতির যারা বিজ্ঞান সম্পর্কে নুন্যতম জ্ঞান আছে বা গোলক সম্পর্কে ধারনা আছে তারা ব্যপারটা সহজেই বুঝতে পারবে ডিমের আকৃতি সুষম গোলক আকৃতির নয় বর্তুল আকার কিন্তু পৃথিবীর আকৃতি প্রায় ফুটবলের মতোই গোলকাকার শুধু একটু (৫%) বর্তুনাতার যেটাকে সুষম বা প্রায় সুষম গোলক আকার বলা যায় কিন্তু ডিমের মতো বর্তুলাকার বা ডিম্বাকার বলা যায় না বরং ফুটবল বা কমলার আকৃতিই সঠিক আর মুসলমানরা বিজ্ঞান জানে না বলেই পৃথিবীকে ডিম্বাকৃতির মনে করে

৫. কুরআনে বলা হয়েছে পাহাড়-পর্বত তৈরী করা হয়েছে পৃথিবী যেন কাত হয়ে না পড়ে বা ভুমি কম্প না হয় (১৬:১৫) মুসলমানদের দাবী সত্যি সত্যি পাহাড়-পর্বত ভুমি কম্প রোধ করে কিন্তু তাদের দাবী যে পুরোপুরি মিথ্যা সেটা কুরআনে চোখ রাখলেই বুঝা যায় কুরআনে বলা হয়েছে, আল্লাহ পাহাড় পর্বত স্থাপন করেছে যেন ভুমি কম্প না হয় (২১:৩১) কিন্তু সবাই জানে পাহাড়-পর্বত থাকার পড়েও ভুমিকম্প হয় অর্থাৎ কুরআন ভুল কথা বলছে, সম্পূর্ন মিথ্যে কথা বলছে এরপর মুসলমানরা মিথ্যেচার করে বলে পাহাড়-পর্বত আছে বলে ভুমিকম্প কম হয় অর্থাৎ তাদের নতুন দাবী, পাহাড়-পর্বত ভুমিকম্প কমাতে সাহায্য করে কিন্তু বাস্তব সত্য হচ্ছে. পাহাড়-পর্বত ভুমিকম্প কমায় না বরং বাড়ায় যখন পাহাড়-পর্বত তৈরী হয় তখনই ভুমিকম্প হয় অর্থাৎ পাহাড়-পর্বত তৈরী হওয়াই ভুমিকম্প হবার কারন মাঝে মাঝে পাহাড়-পর্বত থাকাতে ভুমিকম্প বাড়ে যেমন জাপানে পাহাড়-পর্বত বেশি হওয়ায় সেখানে বেশি বেশি ভুমিকম্প হয় যেখানে বিজ্ঞান বলে পাহাড়-পর্বত তৈরী হওয়াই ভুমিকম্পের কারন সেখানে মুসলমানরা দাবী করে পাহাড়-পর্বত ভুমিকম্প কমায় এদের বিজ্ঞানের জ্ঞান এতই মজবুত

৬. কুরআনে বলা আছে, পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেটের মতো প্রসারিত বা বিস্তৃত করা হয়েছে অর্থাৎ পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেটের মতো সমতল করা হয়েছে এটা বিজ্ঞান বিরোধী কথা পৃথিবী মোটেও বিছানা বা কার্পেটের মতো সমতল নয় বরং ফুটবলের মতো বা কমলার মতো গোলকাকার অর্থাৎ কুরআন সম্পুর্ন ভুল কথা বলছে কিন্তু আধুনিক বিবর্তিত মুসলমানরা দাবী করে কুরআনে পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেট বলা হয়েছে কারন পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ অত্যন্ত উত্তপ্ত; ফলে পৃথিবীর উপরিভাগ নরম-শীতল মাটি থাকায় পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেট বলা হয়েছে তাদের দাবী বিছানা বা কার্পেট গোলকাকার কোন কিছুর উপরেও দেয়া যায় আর তাই পৃথিবীকে সমতল বোঝানো হয়নি কিন্তু তাদের যুক্তি কত অদ্ভুত দেখুন কেও কী কখনও শুনেছে বিছানা বা কার্পেট দিয়ে গোলকাকার কিছুকে মোড়ানো হয় এগুলো সব সময় সমতল হয় অন্য কোন রকম নয় আর তাই পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেট বলায় পৃথিবীকে সমতলই বলা হয়েছে কিন্তু মুসলমানদের দাবী বিছানা বা কার্পেট দিয়ে গোলকাকার কিছুকে মোড়ানো যায় কিভাবে যায় সেটা একটা কথা বটে ! দাবীটি যে ভুল, কার্পেট বা বিছানা গোলকাকার নয় সেটা সবাই জানে সূর্য পৃথিবীর চার পাশে ঘুড়তে পারে এর মানে এই নয় সূর্য পৃথিবীর চার পাশে আসলেই ঘুরে দাবীটা এই রকমই অসম্ভব এবং অযৌক্তিক আবার তাদের দ্বিতীয় দাবী পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ উত্তপ্ত বলে এবং পৃথিবীর উপরিভাগের মাটি মানুষকে সেই উত্তাপ থেকে বাঁচায় বলে আল্লাহ পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেট বলেছে পৃথিবীর অভ্যন্তরের উত্তপ্ত পদার্থ থেকে মানুষকে বাঁচানোর জন্যই পৃথিবীর উপরিভাগকে শীতল মাটি করা হয়েছে কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ উত্তপ্ত হবার কারণে পৃথিবীর উপরিভাগকে শীতল-মসৃন করা নয়নি বরং পৃথিবীর উপরিভাগের মাটি শীতল হয়ে জমাট বাধার কারণে অভ্যন্তরের উত্তপ্ত গলিত পদার্থ আর তাপ নিঃসৃত করার সুযোগ পায়নি বলে অভ্যন্তরভাগ উত্তপ্ত থেকে গেছে অর্থাৎ পৃথিবীর উপরিভাগ দ্রুত তাপ ত্যাগ করে শীতল হয়ে জমাট বেধে গেছে বলে অভ্যন্তরের পদার্থ আর তাপ ত্যাগ করার সুযোগ পায়নি অর্থাৎ ভূ-উপরিভাগের শক্ত-শীতল মাটির কারনেই ভূ-অভ্যন্তরের পদার্থ উত্তপ্ত থেকে গেছে মানে ভূ-অভ্যন্তরের গলিত উত্তপ্ত পদার্থ থাকার কারন হচ্ছে ভূ-উপরিভাগের শীতল শক্ত মাটি আর তাই মুসলমানদের দাবী আল্লাহ ভূ-অভ্যন্তরের উত্তপ্ত পদার্থ থেকে বাঁচাতে পৃথিবীর উপরিভাগকে বিছানার মতো আরাম দায়ক করে তৈরী করেছে কথাটা সম্পূর্ন মিথ্যে বরং আল্লাহ পৃথিবীকে বিছানা বা কার্পেট বলার কারণ সে ভেবেছে পৃথিবী সমতল কিন্তু মুসলমানরা এই সত্যটুকু স্বীকার করে না

৭. কুরআনে আকাশকে শক্ত-মজবুত ছাদ বলা হয়েছে যেটা যেকোন সময়ই ভেঙ্গে যেতে পারে এবং সাত আকাশের কথা বলা হয়েছে কিন্তু বাস্তব জগতে এরকম কোন আকাশের অস্তিত্ত নেই অর্থাৎ কুরআন স্পষ্টতই মিথ্যে কথা বলেছে, তাই কুরআন মিথ্যেবাদী কিন্তু মুসলমানদের দাবী আকাশ বা বায়ুমন্ডল মানুষকে সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনী রশ্মি এবং উল্কাপিন্ড থেকে রক্ষা করার জন্য আকাশকে মজবুত ছাদ বলা হয়েছে কিন্তু কুরআনে যে সাত আকাশের কথা বলা হয়েছে সেটা যদি বায়ুমন্ডল হয় তবে কুরআন বলেছে নিচের আকাশে তাঁরা বা তারকা স্থাপণ করা হয়েছে আর বায়ুমন্ডলে তাঁরা বা তারকা নেই অর্থাৎ কুরআন বায়ুমন্ডলকে আকাশ বলেনি আবার শক্ত-মজবুত আকাশ যেটা যেকোন সময় ভেঙ্গে যেতে পারে সেরকম কোন আকাশ বাস্তব জগতে নেই কিন্তু মুসলমানরা এই সত্যটা বুঝতে পারে না তারা একবার বলে বায়ুমন্ডলকে আকাশ বলা হয়েছে আবার বলে আকাশ হচ্ছে বিশ্বজগতের বাইরে অবস্থিত একেক সময় একেক দাবী কিন্তু কুরআনে আরও বলা হয়েছে আকাশ থেকে বৃষ্টি পড়ে তারমানে আকাশ আসলে বায়ুমন্ডলের অভ্যন্তরে অবস্থিত এই পরস্পর বিরোধী কথা মুসলমানরা বুঝতে পারে না এরা বিজ্ঞানতো জানেই না বরং এদের ধর্ম সম্পর্কে ভালো ধারনাও নেই

৮. মুসলমানদের দাবী কুরআনে বলা হয়েছে, পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত হবার কথা যা পরস্পর কখনই মিলিত হয় না আর বাস্তবে এরকম আছে যে পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত হয় কিন্তু পরস্পরের সাথে মিশে না এক পাশে ঠান্ডা এবং মিঠা পানি প্রবাহিত হয় আবার অন্য পাশে গরম এবং লোনা পানি প্রবাহিত হয় আর তারা কখনই মিলিত হয় না কথাটা কুরআনে উল্লেখ আছে বলে মুসলমানরা দাবি করে কুরআন কোন মানুষ লেখেনি কুরআন আল্লাহ নামের সৃষ্টিকর্তা লিখেছে
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কুরআন দুই দরিয়া পাশাপাশি প্রবাহিত হওয়া নিয়ে অবাস্তব ও অবৈজ্ঞানিক কথা বলেছে কুরআনের দাবী দুই দরিয়ার পানি কখনই মিলিত হয় না (২৫:৫৩); এই কথাটা একেবারে মিথ্যে নদীর পানি য্খন সাগরে মিলিত হয় তখন নদীর পানি সাগরের পানির সাথে মিশতে কিছুটা সময় নেয় কিন্তু সেই সময়টাতে নদীর স্রোতে পানি সামনের দিকে এগিয়ে যায় বলে কিছু যায়গায় আপাতত পানি মিলিত হতে পারে না কারন যে সময়ে পানি মিলিত হয় সেই সময়ে পানি অনেকদুর পর্যন্ত চলে যায় বলে একটা নির্দিষ্ট যায়গায় পানি মিলিত হয় না বলে মনে হয় এখানে পানির স্রোত এবং চাপের জন্য দুই পানি মিশতে কিছুটা সময় লাগে কিন্তু দুই রকম পানি কখনই মিলিত হয় না কথাটা সম্পূর্নই মিথ্যা অর্থাৎ কুরআনের দাবী দুই দরিয়ার পানি পাশাপাশি প্রবাহিত হয় কিন্তু পরস্পর মিলিত হয় না কথাটা সম্পূর্ন মিথ্যে সত্যিটা হচ্ছে দুই দরিয়ার পানি পাশাপাশি প্রবাহিত হয় এবং কিছুক্ষন পরেই মিলিত হয় যে কুরআনে এই রকম স্বাধারণ একটা কথাও ভূল বা মিথ্যা ভাবে উল্লেখ করা হয়েছে সেই কুরআন কখনই কোন সৃষ্টিকর্তা লিখেনি
সত্যিটা হচ্ছে মিশরের নীল নদের পানি ভূমধ্য সাগরে মিশে এবং সেখানে কিছু জায়গায় দুই রকমের পানি বিরাজ করে কিন্তু কিছু দুর যেয়ে সেই পানি পরস্পর মিশ্রিত হয় কিন্তু স্বাধারণ মানুষ দুই রকমের পানি পাশাপাশি প্রবাহিত হবার কারণ জানতো না আবার সৌদি আরব মিশরের পাশের দেশ হবার কারণে এই দুই রকমের পানি প্রবাহিত হবার কথা আরবের মানুষও জানতো কিন্তু সেই সময় এই কথাটা মিশর হয়ে যখন আরবে যায় তখন মানুষ বাড়িয়ে বলা শুরু করে দেয় যে, দুই দরিয়ার পানি পাশাপাশি প্রবাহিত হয় কিন্তু কখনই মিলিত হয় না আর মুহাম্মদ সেই মিথ্যে কথাটাই কুরআনে উল্লেখ করে এখানে স্পষ্টভাবে বুঝা যায় কুরআন ভূল কথা বলছে কিন্তু মুসলমানরা এই কথাটা ভুল ভাবে উপস্থাপন করে মিথ্যে কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করে প্রকৃতপক্ষে কুরআন দুই দরিয়ার পানির পাশাপাশি প্রবাহিত হবার ব্যাপারে সম্পূর্ন ভূল বা মিথ্যে কথা বলেছে

৯. মুসলমানদের দাবী কুরআনে মধুর কথা বলা হয়েছে মৌমাছির পেট থেকেই মধু বের হয় এবং মধু রোগ নিবারন করে আর যেহেতু এই তথ্যটি কুরআনে উল্লেখ আছে তাই কুরআন অলৌকিক গ্রন্থ
প্রকৃতপক্ষে কুরআন মতে, মৌমাছি সব রকমের ফল খায় এবং তার পেট থেকে মধু বের হয় যাতে সব রোগের ঔষধ আছে । (১৬:৬৯)
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কুরআন এখানে ভুল কথা বলেছে মৌমাছি কখনই কোন প্রকারের ফল খায় না মৌমাছি ফুলের রেনু এবং ফুলের রস খায় এবং তা থেকে মধু তৈরী করে এখানে কুরআন সম্পূর্ন ভূল কথা বলছে যে মৌমাছি সব রকমের ফল খায়
মধুর ঔষধী গুন সম্পর্কে মানুষ প্রাচীন কাল থেকেই জেনে এসেছে এবং মধুকে ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করে এসেছে আর মুহাম্মদ সেই তথ্যটি জানতো বলে কুরআনে নিদর্শন হিসেবে উল্লেখ করেছে আর তার জন্য অলৌকিক ক্ষমতার দরকার হয়নি
কিন্তু মুসলমানরা এই আয়াত আংশিক উল্লেখ করে দাবী করে এখানে মৌমাছি সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক কথা বলা হয়েছে যে মৌমাছির পেট থেকেই মধু তৈরী হয় কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, যে কুরআন লেখক মনে করে মৌমাছি ফল খায় সেতো এমনিতেই ধরে নিবে, যেহেতু মৌমাছি ফল খায় তাহলে সে পেট থেকেই মধু বের করে এটা অনেকটা গরু-ছাগলের ঘাস খেয়ে তাদের পেট থেকে দুধ বের হবার মতো আর তাই এটা বলাতে কুরআন অলৌকিক হয়ে যায়নি বরং কুরআন মৌমাছির ফল খাবার যে মিথ্যে ও অবৈজ্ঞানিক তথ্য দিয়েছে তাতে প্রমানিত হয় কুরআন মুহাম্মদের মতো কোন মানুষ লিখেছে

১০. মুসলমানরা দাবী করে কুরআন গরু-ছাগল জাতিয় প্রাণীর পেটের গোবর এবং রক্তনিঃসৃত দুধ বের হয় যেটা মানুষের জন্য উপকারী এবং তুষ্ণা নিবারণকারী এই কথাটা বলা হয়েছে আর এটা উল্লেখ করায় কুরআন নাকি বৈজ্ঞানিক হয়ে গেছে
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কুরআন এখানে সম্পূর্ন ভূল ও অবৈজ্ঞানিক কথা বলছে দুধ কখনই পেট থেকে এবং গোবর থেকে তৈরী হয় না বরং দুধ তৈরী হয় পশুর স্তনগ্রন্থি থেকে প্রাণী খাদ্য গ্রহনের পর খাদ্যের উপাদান শর্করা, আমিষ, বা চর্বি, ভিটামিন এগুলো পাকস্থলি থেকে রক্তে মিশে এবং সারা শরীরে সর্বরাহ হয় তার পরে যে অবশিষ্টাংশ পরিত্যাক্ত হয় সেটা গোবর হয়ে বাইরে নিষ্কাষিত হয় কিন্তু কুরআন বলছে দুধ নাকি গোবর থেকে নি:সৃত হয় (১৬:৬৬) অর্থাৎ কুরআন এখানে স্পষ্টতই মিথ্যে বা ভূল কথা বলছে তাহলে কুরআন কিভাবে বৈজ্ঞানিক হলো বরং কুরআন অবৈজ্ঞানিক ও মিথ্যে কথা বলেছে

১১. মুসলমানরা দাবী করে কুরআন মানুষের জন্মপদ্ধতি সম্পর্কে বলেছে মানুষ জন্ম হয় শুক্রানু থেকে প্রথমে শুক্রানু থেকে রক্তপিন্ড হয় (কেও কেও দাবী করে জোঁকের মতো বস্তু হয়) এবং তা মাংসপিন্ডে পরিণত হয় এবং মাংসপিন্ড হাড়ে পরিণত হয় আর তারপর মাংস এসে হাড়কে ঢেকে দেয় এভাবেই মানব শিশুর জন্ম হয় আর কুরআন যেহেতু মানুষের জন্ম পদ্ধতি বর্ণনা করতে পেরেছে তাই কুরআন বৈজ্ঞানিক এখানে উল্লেখ্য শুক্রানু থেকে রক্তপিন্ড হওয়াকে মুসলমানরা দাবী করে শুক্রানু জোঁকের মতো একটা কিছুতে পরিনত হয় তারা মানব ভ্রুনকে জোঁকের মতো দেখায় বলে দাবী করে এবং এটাকে সর্বোচ্চ বিজ্ঞান বলে প্রচার করে
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে কুরআন মানব শিশুর জন্ম পদ্ধতি সম্পর্কে চরম রকমের ভূল তথ্য দিয়েছে বা মিথ্যে তথ্য দিয়েছে কুরআনের দাবী মুতাবেক প্রথমে শুক্রানু রক্তপিন্ডে পরিণত হয় মতান্তরে (অনুবাদ বদলিয়ে) জোঁকের মতো বস্তুতে পরিণত হয় (এখানে ডিম্বানুর কোন ভুমিকে নেই)   (২৩:১৪) তারপর সেই বস্তুটি (রক্তপিন্ড) মাংসপিন্ডে পরিণত হয় তারপর সেই মাংশপিন্ডটি আবার পরিবর্তিত হয়ে হাড়ে পরিণত হয় এবং শেষে বাইরে থেকে মাংস এসে হাড়টিকে ঢেকে দেয় অর্ধাৎ শুক্রানু রুপান্তরিত হয়ে রক্তপিন্ডের (বা জোঁকের) মতো হয় তারপর সেই রক্তপিন্ড আবার রুপান্তরিত হয়ে মাংসপিন্ড হয় এবং সেটি আবারও রুপান্তরিত হয়ে হাড়ে পরিণত হয় আর শেষে বাইরে থেকে মাংস এনে হাড়টিকে ঢেকে দেয়া হয়
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে শুক্রানু ডিম্বানু মিলিত হয়ে ভ্রুণ তৈরী করে আর ভ্রুণ বিভাজিত হয়ে মাংস, রক্ত এবং হাড়ে পরিণত হয় একই সাথে এখানে হাড় এবং মাংস একই সাথে তৈরী হয় কিন্তু কুরআন বলে আগে মাংস রুপান্তরিত হয়ে হাড়ে পরিণত হয় এবং তারপর মাংস তৈরী হয় এটা সম্পূর্ন বিজ্ঞান বিরোধী
কিন্তু মুসলমানরা এই আয়াতটিকে উল্টাপাল্টা ভাবে উপস্থাপন করে আর গুজামিল দিয়ে এই অবৈজ্ঞানিক কথাগুলোকে মানুষের সামনে বিজ্ঞান হিসেবে মিথ্যে প্রচার করে
প্রকৃতপক্ষে কুরআন মানব শিশু তৈরী সম্পর্কে সম্পূর্ন মিথ্যে কথা বলেছে

এরকম বহু অবৈজ্ঞানিক এবং মিথ্যে তথ্যে কুরআন ভর্তি আর তাই কুরআন কখনই কোন অলৌকিক স্বত্বার লেখা গ্রন্থ হতে পারে না বরং কুরআন অন্যান্য ধর্ম গ্রন্তের মতই কোন এক স্বাধারণ মানুষ দ্বারা লিখিত ভূলে ভরা কোনআর কখনই বৈজ্ঞানিক নয়
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মুসলমানরা বিজ্ঞানতো জানেই না উপরন্তু তাদের ধর্মগ্রন্তটিও ভালো করে পড়েনি ফলে কুরআনে বিজ্ঞান, কুরআনে বিজ্ঞান বলে চেঁচামেঁচি করে কিন্তু কুরআনে যে হাজার হাজার ভূল-মিথ্যে আর অবৈজ্ঞানিক কথা বলা হয়েছে সেটা মুসলমানরা জানতেও পারে না তারা অন্ধবিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছন্নই থেকে যায়

18 comments:

  1. "শুনেই বিশ্বাস, আর দেখে বা পরীক্ষা বা পর্য্যালোচনা করে তার পর বিশ্বাস" এই দুইয়ের কি কোন তূলনা হতে পারে ?
    গ্রাম বাংলার ভাষায় "থো তোর দেহা কতা, আমি কই হুইন্যা ।"

    ReplyDelete
  2. আমার মনেহয় আপনি কোরআন পঢ়ে বোঝেননা৷ সুধো বাংলা অনুবাদ পঢ়েই সমালোচনা করতে আরম্ভ করে দিয়েছেন৷ কারণ যাহারা কোরআন বোঝিতে পারে তাহারা এমন সমালোচনা কখনও করে নাই৷ আরবি ভাষার জ্ঞান নাথাকার ফলেই আপনার কাছে সমষ্যার সৃষ্টি হয়েছে৷ আগে আরবি পঢ়া শিখুন ও বোঝোন৷ তার পর যদি পারেন সমালোচনা করবেন৷

    ReplyDelete
  3. আপনিই প্রথম বিজ্ঞান শিখুন

    ReplyDelete
  4. মানুষ কে সৃষ্টি কোরেছি এক প্রকার তুচ্ছতা তরোল পদাথ্য দিয়ে (সোলাসা) সুরা। সাজদা ৭-৮ সুরা ত্বরিক ৫-৬ মানুষকেসৃষ্টি কোরেছে দুরতবেগের বেরিয়ে আসা পানি হোতে

    ReplyDelete
  5. আপনার এই কথাগুলো আমি চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহন করলাম।ইনশাআল্লাহ আমি আজ থেকে কুরআন এবং বিজ্ঞান নিয়ে পড়া শুরু করবো এবং একদিন আপনার সবকটি অপবাদের দাঁতভাঙা জবাব দিবো।ইনশাআল্লাহ
    কুরআন কখনো বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে যায় না বরং বিজ্ঞানই তার থিওরি মত কয়েকদিন পরপর আপগ্রেড দেয়

    ReplyDelete

  6. মাতৃগর্ভে মাথার আগেই হৃদয় তৈরি হয়। আর দেখা গেছে হৃদয়ের নিজস্ব বুদ্ধি আছে। সাম্প্রতিক এই গবেষনার তথ্য ১৪০০ বছর আগেই কোরআনে বর্ণিত আছে।
    “জেনে রাখো, নিশ্চয়ই তারা নিজেদের বক্ষদেশ ঘুরিয়ে দেয় যেন আল্লাহর নিকট হতে লুকাতে পারে। শোন, তারা তখন কাপড়ে নিজেদেরকে আচ্ছাদিত করে, তিনি তখনও জানেন যা কিছু তারা চুপিসারে বলে আর প্রকাশ্যভাবে বলে। নিশ্চয় তিনি জানেন যা কিছু বক্ষ/অন্তর সমূহে নিহিত রয়েছে।”
    (কুরআন,হুদ ১১:৫)
    “তারা কি এই উদ্দেশ্যে দেশ ভ্রমণ করেনি, যাতে তারা জ্ঞানবুদ্ধিসম্পন্ন হৃদয় ও শ্রুতিশক্তিসম্পন্ন কর্ণের অধিকারী হতে পারে? বস্তুত: চক্ষু তো অন্ধ হয় না, বরং বক্ষস্থিত হৃদয়/অন্তরই অন্ধ হয়।“

    “আর আমি সৃষ্টি করেছি জাহান্নামের জন্য বহু জ্বিন ও মানুষ। তাদের হৃদয়/অন্তর রয়েছে, তারা এর দ্বারা বিবেচনা করে না, তাদের চোখ রয়েছে, তারা এর দ্বারা দেখে না, আর তাদের কান রয়েছে, তারা এর দ্বারা শোনে না। ...”
    (কুরআন, আ’রাফ ৭:১৭৯)

    “মূসা জননীর অন্তর অস্থির হয়ে পড়ল। আমি যদি তাঁর হৃদয়কে দৃঢ় করে না দিতাম, তবে তিনি মূসার পরিচয় তো প্রকাশ করেই দিতেন। (আমি তাঁর হৃদয় দৃঢ় করলাম) যাতে তিনি একজন আস্থাশীল বা বিশ্বাসী হতে পারেন। [সূরা ২৮/কাসাস – ১০]

    ১.হার্টের তড়িৎক্ষেত্রের প্রসস্থতা মস্তিষ্ক দ্বারা উৎপন্ন বৈদ্যুতিক ক্রিয়াকলাপের ৬০ গুন বেশি।
    ২.হৃদয় দ্বারা উৎপাদিত চৌম্বকক্ষেত্র মস্তিষ্কের দ্বারা উৎপন্ন ক্ষেত্রের চেয়ে ৫০০০ গুণ বেশি।
    ৩.হৃদয়ের এই তড়িৎচুম্বকিও শক্তি শুধু কোষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না বরং চারপাশের সমস্ত দিকে সমান ভাবে প্রসারিত হয়।এই ক্ষেত্র আমাদের অবস্থানের ৮-১০ ফুটের পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে তবে সূক্ষ্ম পরিমাপে এর থেকে অনেক বেশি।

    তাই এক ব্যক্তির হৃদয় সংকেত (তড়িৎচুম্বকীয় ক্ষেত্র) অন্যের মস্তিষ্কের তরঙ্গ প্রভাবিত করতে পারে। আর যে কোন সিগনালের ক্ষেত্রে এটাই সবাভাবিক।

    আর যখন দুজন পাশাপাশি থাকে তখন একজনের মস্তিস্ক একজনের হৃদয় দ্বারা প্রভাবিত হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়।

    তথ্য সূত্র -  Institute for HeartMath in California

    ReplyDelete
    Replies
    1. ভাই,আপনারা কোন কিছু জানেনতো না-ই জানার চেষ্টাও করেননা শুধু গায়ের জোরে মূর্খের মত অন্যকে জ্ঞান দেন।যে হলো আসামী তাকেই যদি স্বাক্ষী মানেন তাহলে আসল সত্য কি করে পাবেন ?

      Delete
  7. মুহাম্মদ এক মহা উন্মাদ ছিল তাই এসব লিখছে।

    ReplyDelete
    Replies
    1. আপনি আমার নবী কে পাগল বলতে পারবেন না। নাস্তিকের বাচ্চা মরার পরে বুঝবি

      Delete
    2. আসলে মুক্তমনা মানে মুক্ত ভাবে মিথ্যাচারী। কুরআনে বলা হয়েছে পৃথিবী উট পাখির ডিমের মতো।......

      Delete
  8. ভাই, জানিনা আপনি কোন ধর্মাবলম্বী । কোরআন না জেনে কোরআন সম্পর্কে ফালতু মন্তব্য কেমনে করেন ভাই । আমার আল্লাহর আল- কোরআন নিয়ে আপনার সাথে চ্যালেঞ্জ করলাম । নিয়ে আসুন আপনার বিশ্ব বিজ্ঞান । ওরে বেকুপ ! কোরআন হচ্ছে---- নিদর্শন আর বিজ্ঞান হচ্ছে সেই নিদর্শনের রুপ রেখা । আসুন মানবদেহের ২০৬ টি হাড় আমি আপনাকে কোরআন থেকে মিলিয়ে দেখাবো । এরপর আপনার শ্বাস- প্রশ্বাসের গতি, হৃদস্পন্দন, সবকিছু সহ আল-কোরান থেকে চূড়ান্ত জবাব দেব । ইনশাআল্লাহ । I accepted your challenge.

    ReplyDelete
    Replies
    1. ইনশাআল্লাহ আপনি পারবেন।

      Delete
  9. আল্লাহ আমায় মুসলিম পরিবারে জম্ম দেওয়ার কারণে আমি খুব খুশি লা ইলাহা ইল্লাল লাহু মোহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ।

    ReplyDelete
  10. আল্লাহ আমায় মুসলিম পরিবারে জম্ম দেওয়ার কারণে আমি খুব খুশি লা ইলাহা ইল্লাল লাহু মোহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ।

    ReplyDelete
  11. মূর্খ হলে এত মূর্খ হতে হয় না,

    ReplyDelete
  12. মিথ্যাবাদী, কুরআন বলেনা মৌমাছি ফল খায়...

    ReplyDelete