আস্তিকরা বৈজ্ঞানিক থিউরী বা তত্ব, বৈজ্ঞানিক ফ্যাক্ট বা প্রমান এবং বৈজ্ঞানিক ‘ল’ বা সুত্র সম্পর্কে অজ্ঞ থাকে বলেই বিবর্তনকে মিথ্যা মনে করে। আর তারা প্রতিনিয়ত বলতে থাকে এই থিউরীটা মিথ্যা, এটা শুধু মাত্র থিউরী কিন্তু বাস্তব সত্য নয় কারণ এটি কোন ফ্যাক্ট নয়; এটিকে বিজ্ঞান প্রশ্রয় দিলেও এটি আসলে সত্য নয় কারণ বিবর্তনবাদের বইগুলোতে কখনও বিবর্তনের ফ্যাক্ট নামে কোন বই নেই; কেউ বলতে পারবে না যে বিবর্তনের ল' বা সুত্র আছে। যদি বিবর্তনবাদ সত্যই হতো তবে অবশ্যই এটির কোন বৈজ্ঞানিক 'ল' বা সুত্র থাকতো। বিবর্তনবাদ মিথ্যা বলেই এটির কোন 'ল' বা সুত্র নেই।
আস্তিকদের
এসব দাবী শুনে এটা স্পষ্ট বুঝা যায় যে তারা আসলে
বিজ্ঞানের আবিষ্কারগুলো সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখে না। যদি তারা জানতো বিজ্ঞানে থিউরী বা তত্ত্ব কাকে
বলে, ফ্যাক্ট বা প্রমাণ কি,
বৈজ্ঞানিক 'ল' বা সুত্র
কাকে বলে, তবে তারা এসব উদ্ভট দাবী করতো না।