Translate

Search This Blog

বিশেষ সতর্কবার্তাঃ

এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।

Friday, April 29, 2016

ঈশ্বরের (সৃষ্টিকর্তার) আধুনিক বাণীসমূহ। পর্ব ৪ মানবতা ধর্মের ধর্মগ্রন্থ - পৃথিবীর সব ধর্মগ্রন্থ থেকে এর পার্থক্য নির্ণয়ের দায়িত্ব আপনাদের।

গ্রন্থঃ- পবিত্র মানবতা (Holy Humanity)
সূরা পরিবর্তন (Be Changed )

১৯১. তারা কি বলে গ্রন্থ তুমি রচনা করেছো? তারা কি দ্বাবী করে, গ্রন্থ তাদের গ্রন্থ থেকে উন্নত নয়?
ماذا قالوا في الكتاب الذي كتبته؟ ماذا لو dbabi، وضعت الكتاب من الكتاب؟
What did they say in the book that you wrote? They claim that the book is developed from the book?

Friday, April 22, 2016

বাইবেলঃ এটি একটি কৌতুক গ্রন্থ, গল্প গ্রন্থ, সন্ত্রাসী গ্রন্থ, রক্তপিপাসী গ্রন্থ নাকি মিথ্যার সংকলন। (পর্ব ৩)


পৃথিবীর সব ধর্মের অন্ধবিশ্বাসী অনুসারীদের মতো খ্রিস্টানরাও অন্ধভাবে বিশ্বাস করে যে তাদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেল হলো তাদের সৃষ্টিকর্তা জেহোভা প্রদত্ত একমাত্র সত্য ধর্মগ্রন্থ। যেহেতু তারা বিশ্বাস করে যে তাদের ধর্মগ্রন্থ তাদের সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত গ্রন্থ তাই এতে কোন ভূল ভ্রান্তি নেই। এই দাবীটি প্রায় সব ধর্মের অনুসারীরাই করে থাকে যে তাদের ধর্মগ্রন্থটিই একমাত্র সত্য সৃষ্টিকর্তা দ্বারা পাঠানো ধর্মগ্রন্থ এবং তাদের ধর্মগ্রন্থটিতে কোনই ভূল নেই। যেমন মুসলমান বা হিন্দুরাও বিশ্বাস করে যে তাদের ধর্মগ্রন্থটিতে বর্ণিত কথাগুলো তাদেরই ধর্মের সৃষ্টিকর্তার বাণী এবং এগুলোতে কোনই ভূল নেই। এমনকি কিছু অত্যুৎসাহী অন্ধবিশ্বাসী এক ধাপ এগিয়ে দাবী করে যে তাদের ধর্মগ্রন্থটিতে আধুনিক বিজ্ঞানের অনেক আবিষ্কারের কথা দেড়, দুই বা তিন হাজার বছরের পুরনো ধর্মগ্রন্থটিতে লেখা রয়েছে। এই দাবীটি পৃথিবীর অন্যান্য ধর্মগ্রন্থের মতো খ্রিস্টানরাও করে। যেমন তারা দাবী করে বিজ্ঞানের সব আবিষ্কারই করা হয়েছে তাদের বাইবেল থেকে। এবং তাদের বাইবেলই সমস্ত জ্ঞানের মুল। এমনকি তারা দিন রাত এক করে প্রমাণ করার চেষ্টা করেছে যে তাদের ধর্মগ্রন্থটি আসলে বিজ্ঞানের জ্ঞানে পরিপূর্ণ।

Friday, April 15, 2016

আস্তিকদের অযৌক্তিক, কুযৌক্তিক, অপযৌক্তিক এবং অপ-বৈজ্ঞানিক প্রশ্নের যৌক্তির ও বৈজ্ঞানিক উত্তর। (পর্ব ১১)


আস্তিকদের অযৌক্তিক, কুযৌক্তিক, অপযৌক্তিক এবং অপ-বৈজ্ঞানিক প্রশ্নঃ
আমি মুসলিম আমি সারা পৃথিবীর মানুষ থেকে আল্লাহকে বেশি বিশ্বাস করি। আমার কাছে সবচেয়ে শ্রেষ্ট অবস্থানে রয়েছে মহান আল্লাহ তাআলা।
যৌক্তির এবং বৈজ্ঞানিক উত্তরঃ
আপনি আল্লাহকে বিশ্বাস করলেও যা, আর সৃষ্টিকর্তা হিসেবে ঘোড়ার ডিম বা সানি লিওনকে বিশ্বাস করলেও তাই। এদের কেউ সৃষ্টিকর্তা হয়ে উঠবে না। সানি লিওনের তাও বাস্তব অস্তিত্ব আছে কিন্তু আল্লাহ ভাইজানের আর ঘোড়ার ডিমের তো কোন অস্তিত্বই নেই। তাই আল্লাহর চেয়ে সানিলিওনকে বিশ্বাস করাই যুক্তিযুক্ত।

Friday, April 8, 2016

কুরআন আল্লাহর বাণী নয়, কুরআন মুহাম্মদের বাণী । (পর্ব ১৫) বিশ্বজগতের সমস্ত জীব এবং বস্তু কি জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করা হয়েছে? নাকি কুরআনের লেখক অজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছে?



 মুসলমানদের ধর্মগ্রন্থ কুরআন। তাদের কেউ বলে এটা তাদের আরবীয় সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ নিজে রচনা করেছে এবং ২৩ বছর যাবত মুহাম্মদের কাছে প্রেরণ করেছে জিব্রাইল নামের এক গোলাম বা ফেরেস্তার মাধ্যমে। আল্লাহ হলো আরবের ততকালীন প্রত্তলিক (প্যাগান) ধর্মের প্রধান দেবতা আল্লাহ, যাকে চন্দ্র দেবতা বলা হতো। মুসলমানদের অনেকেই বলে, জিব্রাইল আল্লাহর তরফ থেকে কুরআনের বাণীগুলো (যা লাওহে মাহফুজ নামের এক আল্লাহ বিশেষ জায়গাতে রাখা হয়েছে) মুহাম্মদের কাছে নিয়ে আসতো এবং মুহাম্মদের কাছে পড়ে শুনাতো। কিন্তু তৎকালে মুহাম্মদ ব্যতীত কোন মানুষই জিব্রাইল নামের কোন কিছুকে দেখেনি। মুহাম্মদ বলতো তার কাছে জিব্রাইল আসতো সেটা সবাই অন্ধের মতো বিশ্বাস করেছে।

Friday, April 1, 2016

আল কুরআনঃ ইহা একটি কৌতুক গ্রন্থ, গল্প গ্রন্থ, কবিতা গ্রন্থ, সন্ত্রাসী গ্রন্থ, নাকি কাম গ্রন্থ? (পর্ব ৪)



মুসলমানরা দাবী করে তাদের ধর্মীয় গ্রন্থ আল কুরআন স্বয়ং আরবীয় সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর কাছ থেকে এসেছে। এবং এটি দেড় হাজার বছর ধরে অবিকৃত অবস্থায় আছে। তারা কোন প্রমাণ ছাড়াই অন্ধের মতো বিশ্বাস করে যে কুরআনের প্রতিটা কথা আরবীয় সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর কাছ থেকে এসেছে। এই পর্বটিতে কুরআনের প্রতিটি বাক্যকে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। দেখা হচ্ছে এর গঠন শৈলী বা এর অন্তর্নিহীত কথাগুলো মানুষের দ্বারা লেখা সম্ভব নাকি এটি একমাত্র কোন সর্বজ্ঞানী সৃষ্টিকর্তাই লিখতে পারে। মোট কথা কুরআনের বাক্যগুলোর অর্থ বিশ্লেষণ করে বা ব্যাখ্যা করে দেখা যে কুরআন আসলে কি বলেছে এবং এর বাস্তব তাৎপর্যই বা কি? বাস্তবতার নিরীখে বিচার বিশ্লেষণ করে দেখাটাই এই পর্বটির উদ্দেশ্য। এই পর্বে সমগ্র কুরআন পর্যায়ক্রমে বিশ্লেষণ করে দেখা হবে।

গত পর্বের পর থেকে....