Translate

Search This Blog

বিশেষ সতর্কবার্তাঃ

এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।

Sunday, September 14, 2014

রাত দিন সম্পর্কে কুরআনের অদ্ভুত হাইপোথিসিস (Hypothesis) :


রাত দিন সম্পর্কে কুরআনের অদ্ভুত হাইপোথিসিস (Hypothesis) :

মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থ কুরানের বর্ণনায় রাত আর দিন কেমন সেটা নিম্নের আয়াত থেকে বুঝা যায় l
১৩) সুরা রাদ; আয়াত ০৩ :
          "তিনিই ভূমন্ডলকে বিস্তৃত করেছেন এবং তাতে পাহাড় নদ-নদী স্থাপন করেছেন এবং প্রত্যেক ফলের মধ্যে দু' দু' প্রকার সৃষ্টি করে রেখেছেন l তিনি দিনকে রাত্রি দ্বারা আবৃত করেন l এতে তাদের জন্য নিদর্শন রয়েছে যারা চিন্তা করে l"
এই আয়াতে বলা হচ্ছে দিনকে রাত দ্বারা আবৃত করা হয় অর্থাত আল্লাহ দিনকে রাত্রির দ্বারা আবৃত করে l
আবৃত করা বা আচ্ছাদিত করা বলতে আমরা বুঝি কোন কিছুকে অন্য কোন কিছু দিয়ে আবৃত করা বা ঢেকে দেয়া l যেমন চাদর দিয়ে দেহকে ঢেকে দেয়া বা টুপি দিয়ে মাথাকে ঢেকে নেয়া l গাছের ছাল গাছের অভ্যন্তরকে ঢেকে দেয় বা দেহের চামড়া দেহের মাংস ও অন্যান্য অঙ্গকে আবৃত করে l
আবৃত করা বা আচ্ছাদিত করা হচ্ছে কোন কিছুকে ঢেকে দেয়া l
কুরানে বলা হয়েছে আল্লাহ দিনকে রাত্রি দ্বারা আবৃত করে দেয় বা ঢেকে দেয় l

২৭) সুরা আন-নমল : আয়াত ৩৯ :
          "তিনি আসমান যমীন সৃষ্টি করেছেন যথাযথভাবে l তিনি রাত্রিকে দিবস দ্বারা আচ্ছাদিত করেন এবং দিবসকে রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করেন l এবং তিনি সূর্য চন্দ্রকে কাজে নিযুক্ত করেছেন; প্রত্যেকেই বিচরণ করে নির্দিষ্ট সময়কাল পর্যন্ত l জেনে রাখুন, তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাশীল l"
এই আয়াতে বলা হয়েছে,
তিনি অর্থাত আল্লাহ রাত্রিকে দিবস দ্বারা আচ্ছাদিত করেন এবং দিবসকে রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করেন l এই আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ রাতকে দিন দ্বারা আচ্ছাদিত করে বা ঢেকে দেয় আবার দিনকেও রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করে বা ঢেকে দেয় l
অর্থাত রাত দিনকে ঢেকে দেয় এবং দিন রাতকে ঢেকে দেয় l  

আবার আল্লাহ বলেছে,
৫৭) সুরা আল হাদীদ; আয়াত ০৬ :
             "তিনি রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করেন এবং দিবসকে প্রবিষ্ট করেন রাত্রিতে l তিনি অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত l"

০৩) সুরা আলে ঈমরান; আয়াত ২৭ :
             "তুমি রাতকে দিনের ভেতরে প্রবেশ করাও এবং দিনকে রাতের ভেতর প্রবেশ করিয়ে দাও l আর তুমিই জীবিতকে মৃতের ভেতর থেকে বের করে আন এবং মৃতকে জীবিতের ভেতর থেকে বের কর l আর তুমিই যাকে ইচ্ছা বেহিসাব রিযিক দান কর l"


৩১) সুরা লোকমান; আয়াত ২৯ :
            "তুমি কি দেখনা আল্লাহ রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করেন এবং দিবসকে রাত্রিতে প্রবিষ্ট করেন ? তিনি চন্দ্র ও সূর্যকে কাজে নিয়োজিত করেছেন l প্রত্যেকেই নির্দিষ্টকাল পর্যন্ত পরিভ্রমন করে l তুমি কি আরও দেখনা যে তোমরা যা কর, আল্লাহ তার খবর রাখেন ?

৩৫) সুরা ফাতির; আয়াত ১৩ :
             "তিনি রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করেন এবং দিবসকে রাত্রিতে প্রবিষ্ট করেন l তিনি সূর্য ও চন্দ্রকে কাজে নিয়োজিত করেছেন l প্রত্যেকটি আবর্তন করে এক নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত l ইনি আল্লাহ, তোমাদের পালনকর্তা, সাম্রাজ্য তারই l তার পরিবর্তে তোমরা যাদেরকে ডাক, তারা তুচ্ছ খেজুর আটিরও অধিকারী নয় l"

উক্ত আয়াতগুলো থেকে বুঝা যায় আল্লাহ রাতকে দিনের ভিতরে প্রবেশ করায় এবং দিনকে রাতের ভিতরে প্রবেশ করায় l অর্থাত রাতকে দিনের ভিতরে ঢুকিয়ে দেয় এবং দিনকে রাতের ভিতরে ঢুকিয়ে দেয় l অর্থাত রাত-দিন পরস্পরের ভিতরে প্রবেশ করে বা ঢুকে যায় (ভিন্ন ভিন্ন সময়ে)
সুরা রাদ-এর ০৩ নাম্বার আয়াত এবং সুরা নমলের ৩৯ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে রাত দিনকে আবৃত করে বা আচ্ছাদিত করে এবং দিন রাতকে আচ্ছাদিত করে বা আবৃত করে l অর্থাত রাত-দিন পরস্পরের আবরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয় l
আবার সুরা হাদীদের ০৬, সুরা আলে ইমরানের ২৭, সুরা লোকমানের ২৯ এবং সুরা ফারিতের ১৩ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ রাতকে দিনের ভিতরে প্রবেশ করায় বা ঢুকিয়ে দেয় এবং দিনকে রাতের ভিতরে প্রবেশ করায় বা ঢুকিয়ে দেয় l
তাহলে কুরানে দুই রকম কথা বলা হচ্ছে l একবার বলা হচ্ছে রাত দিনের আবরণ দিন রাতের আবরণ আবার বলা হচ্ছে রাত দিনকে পরস্পরের ভিতরে ঢুকিয়ে দেয়া হয় l
নিচের আয়াতটি পড়লে ব্যাপার পরিষ্কার হয়ে যাবে !

৩৬) সুরা ইয়াসীন; আয়াত ৩৭ :
             "তাদের জন্যে এক নিদর্শন রাত্রি, আমি তা থেকে দিনকে অপসারিত করি, তখনই তারা অন্ধকারে থেকে যায় l"
বলা হচ্ছে, আল্লাহ রাত থেকে দিনকে অপসারিত করে তখন অন্ধকার নেমে আসে l এটা একটা নিদর্শন l 
অর্থাত রাত থেকে দিনকে অপসারিত করার ফলে অন্ধকার নেমে আসে l
ব্যাপারটা বুঝতে হলে উপরিউক্ত আয়াতের কথাগুলোকে পরপর সাজিয়ে দেখি !
১. দিনকে রাত্রি দ্বারা আবৃত করে বা ঢেকে দেয় এবং রাতকে দিন দ্বারা আবৃত করে বা ঢেকে দেয় l
২. আল্লাহ রাতকে দিনের ভিতরে প্রবেশ করায় বা ঢুকিয়ে দেয় এবং দিনকে রাতের ভিতরে প্রবেশ করায় বা ঢুকিয়ে দেয় l
৩. আল্লাহ রাত থেকে দিনকে অপসারিত করে বা সড়িয়ে নেয় ফলে অন্ধকার নেমে আসে বা রাত হয় l

সুতরাং রাত দিন সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনাতে বুঝা যাচ্ছে যে, রাত এবং দিনকে পরস্পরের আবরণ করা হয়েছে এমনকি রাত ও দিন পরস্পরকে একটার ভিতরে অন্যটাকে ঢুকিয়ে দেয়া হয় l এবং রাত থেকে দিনকে অপসারিত করলে বা সড়িয়ে নিলে অন্ধকার নেমে আসে বা রাত নেমে আসে l পক্ষান্তরে দিন থেকে রাতকে অপসারিত করলে চারদিক আলোকিত হয় বা দিন হয় l

উপরের আলোচনা থেকে রাত দিন সম্পর্কে কুরআনের বর্ণনা অনুযায়ী যে বিষয়টি ফুটে উঠে সেটা হচ্ছে রাত দিনকে ঢেকে দেয় ফলে দিন ঢাকা পড়ে এবং রাত প্রকাশিত হয় অথবা রাত হয় l আবার দিন রাতকে ঢেকে দেয় ফলে রাত ঢাকা পড়ে যায় দিনের ভিতরে এবং দিন প্রকাশিত হয় বা দিন হয় l
অর্থাত দিন রাতকে ঢেকে দিয়ে দিন হচ্ছে এবং রাত দিনকে ঢেকে দিয়ে রাত হচ্ছে l
আবার রাত দিনের ভিতরে প্রবেশ করে এবং দিন রাতের ভিতরে প্রবেশ করে l যখন রাত দিনের ভিতরে প্রবেশ করে অর্থাত রাত দিনের ভিতরে ঢুকে যায় তখন দিনকে রাতের মধ্য থেকে অপসারিত করা হয় ফলে অবশিষ্ট থাকে শুধুই রাত l ফলে রাত নেমে আসে l
এবং দিন রাতের ভিতরে প্রবেশ করে বা ঢুকে যায় তখন রাতকে দিনের ভিতর থেকে অপসারিত করা হয় ফলে অবশিষ্ট থাকে শুধুই দিন l ফলে সবকিছু আলোকিত হয় বা দিন হয় l
সহজ করে বললে দাড়ায়, রাত দিনের ভিতরে প্রবেশ করে বা ঢুকে; ফলে দিন রাত মিশ্রিত হয়ে একটা আধো আলো আধো ছায়ার সৃষ্টি হয় যাকে গোধুলি বা সন্ধা বলা হয় l এবং এর থেকে দিনকে অপসারিত করা হয় বা সরিয়ে ফেলা হয় ফলে রাত থেকে যায় এবং অন্ধকার নেমে আসে l এবং দিনের অপসারণের ফলে রাত হয় l
আবার দিন রাতের ভিতরে প্রবেশ করে বা ঢুকে যায়; ফলে দিন রাত মিশ্রিত হয়ে আধো আলো আধো ছায়ার সৃষ্টি হয়; যাকে সকাল বা ভোর বলা হয় l এবং এই অবস্থা থেকে রাতকে অপসারিত করা হয় ফলে দিন অবশিষ্ট থেকে যায় l ফলে আলোকিত হয় সবকিছু বা দিন হয় l

কুরানে রাত আর দিনের হাইপোথিসিস হচ্ছে, প্রথমে রাত দিনের ভিতরে প্রবেশ করে বা ঢুকে পড়ে l ফলে আধো আলো আধো ছায়ার সৃষ্টি হয়ে তৈরী হয় গোধুলি বা সন্ধার l পড়ে এই অবস্থা থেকে দিনকে অপসারিত করা হয় l এর ফলে শুধু রাত অবশিষ্ট হিসেবে থেকে যায় এবং অন্ধকার নেমে এসে রাতের সৃষ্টি করে l
আবার দিন রাতের ভিতরে প্রবেশ করে বা ঢুকে পড়ে l ফলে আধো আলো আধো অন্ধকারের সৃষ্টি হয়ে তৈরী হয় ভোর বা সকালের l এরপর রাতকে দিনের ভিতর থেকে অপসারিত করা হয় l ফলে শুধু দিন অবশিষ্ট থেকে যায় এবং চারদিক আলোকিত হয়ে পড়ে l এরফলেই দিনের সৃষ্টি হয় l

কুরআনের লেখক যেই হয়ে থাকুক না কেন রাত দিন সম্পর্কে চমত্কার হাইপোথিসিস দাড় করেছে l আজ থেকে প্রায় দের হাজার বছর আগে যেখানে বিজ্ঞানের জ্ঞান ছিল খুবই অপ্রতুল সেই যুগে বাস করে রাত দিনের এমন চমৎকার হাইপোথিসিস দাড় করানো যেন তেন মানুষের কাজ নয় l অনেক বুদ্ধি না থাকলে এরকম একটা হাইপোথিসিস দাড় করানো খুব কঠিন l
সুতরাং একথা নিশ্চিন্তে বলা যায় কুরআন যে লিখেছে তার বুদ্ধি অনেক বেশি না হলে এরকম হাইপোথিসিস তৈরী করা সম্ভব হতো না l যদিও রাত দিনের প্রকৃত ব্যাখ্যা এটা থেকে পাওয়া যায় না (কারণ বাস্তব রাত দিনের পরিবর্তনের সাথে এর কোনই মিল নেই) তবুও এটা খুব ভালো মানের হাইপোথিসিস l
এখানে উল্লেখ্য যে, যখন দিন হয় তখন দিন রাতকে ঢেকে রাখে বা আড়াল করে রাখে এবং যখন রাত হয় তখন রাত দিনকে ঢেকে রাখে বা আড়াল করে রাখে l
অর্থাত রাত থেকে দিনকে অপসারিত করার ফলে রাতের সৃষ্টি হয় বা রাত নেমে আসে l ঠিক তখন রাত দিনকে ঢেকে রাখে বা আড়াল করে রাখে l
আবার দিন থেকে যখন রাতকে অপসারিত করা হয় তখন দিন রাতকে ঢেকে রাখে বা আড়াল করে রাখে l

বি:দ্র: বাস্তব জ্ঞান অনুযায়ী রাত দিনের পরিবর্তন হয় পৃথিবীর নিজ অক্ষে ঘুর্ণনের ফলে l কিন্তু কুরআন বলছে রাত দিনের পরিবর্তন হয় রাত দিনের গতির ফলে l অর্থাত রাত ও দিন গতিশীল থেকে রাত দিনের পরিবর্তন ঘটাচ্ছে l যেমন রাত দিনের ভিতরে ঢুকে যাচ্ছে এবং বেরিয়ে যাচ্ছে অর্থাত রাত ও দিন সরাসরি গতিশীল থেকে রাত দিনের পরিবর্তন ঘটাচ্ছে l আর কুরআন একথাটাই স্পষ্ট করে বলছে l নিচের আয়াত গুলো থেকে বিষয়টি পরিস্কার হয় l

০৭) সুরা আল আ'রাফ; আয়াত ৫৪ :
             "নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ l তিনি নভোমন্ডল ও ভু-মন্ডলকে ছয়দিনে সৃষ্টি করেছেন l অতপর আরশের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন l তিনি পরিয়ে দেন রাতের উপর দিনকে এমতাবস্থায় যে, দিন দৌড়ে রাতের পিছনে আসে l তিনি সৃষ্টি করেছেন সূর্য,  চন্দ্র, নক্ষত্র দৌড় স্বীয় আদেশের অনুগামী l শুনে রাখ, তারই কাজ সৃষ্টি করা এবং আদেশ দান করা l আল্লাহ, বরকতময় যিনি বিশ্বজগতের প্রতিপালক l"

বলা হচ্ছে যে, দিন রাতকে আবৃত করে বা ঢেকে দেয় এমন ভাবে যে দিন দৌড়ে রাতের পিছনে চলে আসে l (প্রক্ষান্তরে রাতও দৌড়ে দিনের পিছনে আসে l)

রাত দিনের গতিশীলতা সম্বন্ধীয় আরো দুটি আয়াত হচ্ছে :-
৩৬) সুরা ইয়াসীন; আয়াত ৪০ :
              "সূর্য নাগাল পেতে পারে না চন্দ্রের এবং রাত্রি অগ্রে চলেনা দিনের, প্রত্যেকেই আপন আপন কক্ষপথে সন্তরণ করে l"

২১) সুরা আল আম্বিয়া; আয়াত ৩৩ :
            "তিনিই সৃষ্টি করেছেন রাত্রি ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র l সবাই আপন আপন কক্ষপথে বিচরণ করে l"

এই আয়াত অনুযায়ী রাত ও দিন তেমনি ভাবে গতিশীল যেমন গতিশীল হচ্ছে চাদ ও সূর্য l

সুতরাং একথা স্পষ্ট ভাবে প্রতীয়মান হয় যে কুরানে যে রাত দিনের পরিবর্তনের ব্যাখ্যা বা কারণ দেখানো হয়েছে তার সাথে বাস্তব জগতের রাত দিনের পরিবর্তনের কোন মিল নেই l অন্যভাবে বললে কুরানে রাত দিন সম্পর্কে সম্পূর্ণ ভুল কথা বলা হয়েছে যেটা সম্পূর্ণ মিথ্যে l

5 comments:

  1. ভাই ইন্টারপ্রিটেশান বোঝেন?
    কুরআন এ ভুল ব্যাখ্যা দেয় নি আপনার বোঝার ভুল।

    ReplyDelete
  2. Quran thik.i ase..apni thik kore research kore dekhen.. INSHAALLAH Allah apnake hidayat diben

    ReplyDelete
  3. আচ্ছা, তর্কের খাতিরে ধরলাম আপনার তিন ধরনের কথা তিন রকম মনে হচ্ছে। এবার চিন্তা করেন ত, আপনি ই ত বললেন টুপি দিয়ে যেমন মাথা আচ্ছাদিত হয়, "আচ্ছাদিত হওয়া হলতে ত তাই বোঝায়"। এবার চিন্তা করুন, ১. টুপি দিয়ে মাথা আচ্ছাদিত হওয়া
    ২. টুপির ভিতর মাথা প্রবেশ করানো, বা মাথার ভিতর টুপি প্রবেশ করানো
    ৩. টুপি খুলে ফেললে মাথা বের হওয়া বা মাথা থেকে টুপি অপসারণ করলে মাথা বের হয়ে পড়া৷
    সব গুলা কথাই সেইম কিনা 😀

    ReplyDelete
  4. Ekta kotha bhujai bol gordhop j pritvir baire kothau din raat nei keno? Keno mohasunne eto surjo tara nokkhotro thakar por o kono alo nei? Keno pritivi te din r raat hoi.. Sristy kortar nidhorson eta.. Ja tur moto gordhop bhujbena.jibon thakte bhuje ne.. Surjer ekta alokito side r ondhokar side ache eta nij kokkhe gure r din raat hoi r chondro surjo theke alo nei amdr alo dei.. Ebar tui vebe ne kivabe raat din k dhake r din raat k..

    ReplyDelete