Translate

Search This Blog

বিশেষ সতর্কবার্তাঃ

এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।

Sunday, January 31, 2016

একজন অন্ধবিশ্বাসী কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের সাথে বিতর্ক (পর্ব ১) দ্বিতীয় অংশ



প্রথম অংশের পর...
শুভ্র আহমেদ বলেছিল- মানুষ কতো টা অজ্ঞ হলে এমন কথা বলতে পারে! আমার জানা নেই বাচ্চাদের মতোই বড় অবুঝ আপনার মন, মানুষের জন্ম মৃত্যুর সাথে পশু পাখির জন্ম মৃত্যুর মিল খোঁজেন? তাহলে ভুল করবেন আপনাকে সহজ ভাবে বলি, একটা ছাগল প্রতিবার কম করে - টা বাচ্চা উৎপাদন করে, এরকম মৃত্যুর আগে অনেক বার করে থাকে মানুষ আর ছাগল কি এক অনুপাতে সন্তান প্রসব করে! ছাগলের মতোই আপনার অজ্ঞতা

আমি বলেছি- আমি কি একবারও মানুষ আর গরু ছাগলের জন্ম মৃত্যু হার নিয়ে কথা বলেছি ! তাহলে আপনি কেন আমার অজ্ঞতার প্রশ্ন তুললেন! আমি কোন কথাটা ঠিক বলিনি দেখানতো! অল্প জানেন কিন্তু ভাব নেন খুব জেনে ফেলেছেন! সত্যি আপনারা আস্তিকরা আসলেই অদ্ভুত অজ্ঞ প্রাণী, যে জানেই না কত অজ্ঞ সে! আমি বলেছি যে মানুষের সংখ্যা পৃথিবীর বহন ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে! আমি বলিনি যে, মানুষের জন্ম হার এবং পশুদের জন্ম হার একই রকম। বরং আমি বলেছি যে মানুষের জন্ম হাড় পশুদের থেকে কম হওয়া সত্তেও মানুষে পৃথিবীটা ভরে গেছে। অথচ পশু পাখিদের জন্ম হার বেশী হওয়া সত্তেও তুলনামূলক ভাবে তাদের সংখ্যা কম। কারণ পশুদের জন্ম হার বেশী হলেও তাদের আয়ুষ্কার কম থাকে এবং তাদের মৃত্যু হার মানুষের চেয়ে অনেক বেশী থাকে। এজন্যই পৃথিবীটা পশুতে ভরে যায়নি। আমি এটাই বুঝিয়েছিলাম। কিন্তু আপনি বেশী বুঝেন দেখে ব্যপারটা বুঝতে পারেননি। আপনি এ সম্পর্কে খোজ খবর নিয়ে দেখতে পারেন আমি মিথ্যে বা ভুল তথ্য দেইনি!
একটা ছাগল একসাথে - তা বাচ্চা জন্ম দেয় আর তাদের আয়ুষ্কাল খুব কম থাকে! শুধু তাই নয় বনের হরিণ, খরগোস এগুলো অনেক বাচ্চা দেয় অর্থাত তাদের জন্ম হার বেশি! আর তারা প্রাকৃতিক ভাবে মারা যায় অনেক বেশি! বনের বাঘ সিংহ তাদেরকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে! আর এভাবেই পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা হয়! এখানে মানুষের আলাদা করে হস্তক্ষেপ করার দরকার হয় না!
যেগুলো গৃহপালিত প্রাণী সেগুলো কে মানুষই জন্ম মৃত্যুহার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে! নাকি আপনার সে সম্পর্কে কোনো ধারনাই নেই?
মানুষ আয়ের জন্য যত চেষ্টাই করুক তাদের গৃহপালিত গরু ছাগলদেরকে ধারণ ক্ষমতার বেশি বাচ্চা উত্পাদন করাতে পারবে না! পারলে গরিব মানুষ গুলো তারাতারি ধনী হয়ে যেত যদি তারা গরু ছাগলদের দিয়ে বেশি বেশি বাচ্চা জন্ম দেয়াতে পারতো! নাকি মানুষ এরকম করে বেশি বেশি বাচ্চা উত্পাদন করছে আর সেটা আপনাদের মত জ্ঞানীরাই (আস্তিকরাই) জানে আমরা কেউ জানি না!
আপনি পড়ে আছেন ছাগলের - তা বাচ্চা নিয়ে ! পিপড়া মৌমাছি মশা এরকম হাজার রকমের প্রাণী আছে যারা হাজার হাজার বাচ্চা একসাথে জন্ম দিতে পারে! তাতে কি পুরো পৃথিবী এসব প্রাণী দিয়ে ভরে গেছে? সেগুলোতো খাওয়া হয় না! দেখেছেন আপনার যুক্তি কতোটা ঠুনকো?
এগুলোতে পৃথিবী ছেয়ে যায়নি কারণ বাস্তুসংস্থানের ফলে ব্যালান্স বজায় থাকছে!
এগুলোতে কি মানুষের হস্তক্ষেপ করতে হচ্ছে?
আপনাকে ব্যাপারটা আরেকটু ভালোভাবে বুঝিয়ে বলি। একটি ছাগল বছরে তিনটা, চারটা, পাঁচটা বা ছয়টা বাচ্চা জন্ম দেয়। স্বাধারণত ছাগলের আয়ুষ্কাল ১৬ থেকে ১৮ বছর। অর্থাৎ একটি মানুষ বাঁচে ৬০ থেকে ৮০ বছর কিন্তু একটি ছাগল বাঁচে ১৬ থেকে ১৮ বছর। ফলে একজন মানুষ জীবিত থাকা অবস্থায় প্রায় চারটারও বেশী ছাগল মারা যায়। আবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ রোগ বালাইয়ে ছাগল জাতিয় প্রাণীরা মানুষের থেকে বহু গুন বেশী মারা যায়। তাই যদিও ছাগল বেশী বাচ্চা দেয় তবুও পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যাই তুলনামূলক ভাবে বেশী থাকে। ঠিক একই ভাবে মশা যদিও হাজার হাজার বাচ্চা জন্ম দেয় কিন্তু মশাদের আয়ষ্কাল একেবারেই কম। পুরুষ মশা মাত্র ১০ দিন বাঁচে এবং মা মশা প্রায় ৫০ দিন বাঁচে। অর্থাৎ একজন মানুষের আয়ুষ্কালের মধ্যে লক্ষ লক্ষ মশা মারা যায়। এছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগতো রয়েছেই। এজন্যই পৃথিবীটা মশাতে ভরে উঠেনি। কিন্তু মানুষের আয়ুষ্কাল, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং রোগ বালাই থেকে বাঁচার ক্ষমতা বেড়ে যাবার কারণেই পৃথিবীটা মানুষে ভরে উঠছে। কিন্তু অন্যান্য পশুপাখিতে পৃথিবীটা ভরে উঠেনি বরং পরিবেশ নষ্ট হবার কারণগুলোর জন্য পশু পাখিরা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।
বাস্তুসংস্থান ব্যাপারটা যদি আপনি পড়তেন তবে ব্যাপারটা খুব সহজেই বুঝতে পারতেন। পৃথিবীটা সব ধরণের প্রাণীম মধ্যে একটি ভারসাম্য অবস্থায় পরিণত হয়েছে। এখানে যেমন গাছপালা উৎপাদকের ভুমিকা পালন করে সূর্যের আলোর মাধ্যমে শর্করা জাতীয় খাদ্য উৎপাদনের মাধ্যমে। ঠিক সেখাবে এই সব গাছ পালা খেয়ে বেঁচে থাকা প্রথম স্তরের খাদকও রয়েছে। যেমন- গরু ছাগল এগুলো ঘাস পাতা খেয়ে খাদ্যের চাহিদা পুরণ করে। আবার গরু ছাগলের মতো প্রথম স্তরের খাদককে খেয়ে বেঁচে থাকে দ্বিতীয় বা তৃতীয় স্তরের খাদক। যেমন বাঘ সিংহ ইত্যাদি। আবার বাঘ সিংহ মারা যাবার পর এগুলো পঁচে যায় এবং কিছু অনুজীব পাঁচক হিসেবে কাজ করে।  লক্ষ করুণ প্রথম স্তরের খাদক বেশী বেশী বাচ্চা জন্ম দিলেও দ্বিতীয় স্তরের কারণে তাদের সংখ্যা সীমিতই থাকে। এভাবেই পৃথিবীতে বাস্তসংস্থানের ভারসাম্যতা রক্ষা পায়।
এজন্যেই ছাগল জাতীয় প্রাণীরা অনেক বেশী বেশী সন্তান জন্ম দিলেও এদের জন্ম এবং মৃত্যু হারের মধ্যে একটি সামঞ্জস্যতা থাকে। এজন্যই পৃথিবীতে গরু ছাগল বা হাঁ মুরগীতে ছেয়ে যায় না। এভাবেই পৃথিবীতে পশু পাখির মধ্যে একটি সাম্যাবস্থা টিকে থাকে।
আপনি যেভাবে ছাগলের ৩টা, ৪টা বাচ্চা জন্মদানের কথা বলেছেন ঠিক একই ভাবে আপনাকে ৩টা ৪টা ছাগলের মৃত্য সংখ্যাটাও হিসেবে ধরতে হবে। অর্থাৎ ছাগল যেভাবে বেশী বেশী সংখ্যায় বাচ্চা জন্ম দেয় ঠিক একই ভাবে বেশী বেশী সংখ্যায় মৃত্যুবরণ করে। অর্থাৎ ছাগল গরু যত বেশীই বাচ্চা জন্ম দিক না কেন তাদের মৃত্যু হার বেশী হবার কারণে তাদের সার্বিক সংখ্যা একই থাকে। এজন্যই পৃথিবীতে গরু ছাগলে ভরে যায় না। কিন্তু মানুষের মৃত্যু হার কমে গেলেও জন্ম হার কমে যায়নি বলেই পৃথিবীতে এতো মানুষের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে।
কিছুটা পড়াশুনা থাকলেই এই ব্যাপারগুলো আপনি বুঝতে পারতেন। নেই বলেই এই তুচ্ছ ব্যাপারগুলো ধরতে পারেন না।
আপনি আগে বাস্তুসংস্থান ভালো করে পড়ে আসুন তারপর আপনার সাথে ব্যাপারে কথা বলবো! পরিবেশ দুষন করে মানুষ যেভাবে বাস্তুসংস্থান  ধ্বংশ করেছে সেভাবে এটাকে ভারসাম্যপূর্ণ রাখা মানুষেরই দ্বায়িত্ব!

শুভ্র আহমেদ - আমরা হিন্দুদের মতো পেছন থেকে গলা আলাদা করি না আমরা সামনে থেকে গলা আলাদা করি আর আপনি যদি কোনো চিকিৎসক কে জিজ্ঞেস করেন, যে এই ব্যাপারে এক্সপার্ট, সে বলবে গরুর কোনো জন্ত্রনাই হয় না গরুকে যখন জবেহ করা হয় সে তখন হাত পা ছোটা ছুটি করে কেনো জানেন? কারন, তার শরীর থেকে রক্ত বের হয়ে যাচ্ছে আর হিন্দুরা যেভাবে হত্যা করে, এতে পাঠা হার্ট এটাকে মারা যায় তাই জবেহ করার মধ্যে পার্থক্য বিদ্যমান প্রানি হত্যা নিষ্ঠুর না, জীবন বাঁচাতে প্রানীর মাংষ জরুরী আমার মনে হয়, আপনি মাছের মাংষ খান এবং হত্যা করেই খান
আমার উত্তর - ভাই শুভ সাহেব, আপনি এই তথ্যটা কোথায় পেয়েছেন আগে বলুনতো?
আপনার জ্ঞান দেখে আমি সত্যি মুগ্ধ হচ্ছি! আপনার এইটুকু জ্ঞান নিয়ে আপনি আমার সাথে তর্ক করতে এসেছেন! আপনার boss কে পাঠিয়ে দিন তারাতারি!
আপনি কোন এক্সপার্ট-এর কাছ থেকে শুনেছেন যে গরু জবাই করার সময় সে ব্যাথা পায় না? এই সব পাগল-ছাগল মার্কা কথা বলতে আসবেন না!
গাছেন নার্ভাস সিস্টেম নেই আর গাছ ব্যাথা পায় কিন্তু গরু জবাইয়ের সময় গরু ব্যাথা পায় না গরুর নার্ভাস সিস্টেম তথা মন থাকা সত্তেও! তাহলে আপনাকে জবাই করতে বলেন আপনাদের মুমিন ভাইদেরকে! আর তারা আপনাকে জবাই করুক যেভাবে গরু জবাই করা হয়; তখন টের পাবেন গরু ব্যাথা পায় কিনা!
আর যে পাগল বলেছে যে গরু ওই সময় ব্যাথা পায়না তাকে পাগলা গারদে পাঠিয়ে দিন! আমি মনে করি তার সেখানে যাবার সময় হয়ে গেছে!
হিন্দু মুসলিম সবাই প্রাণী হত্যার অনুষ্ঠান করে যেটা অমানবিক নিষ্ঠুর বর্বর!
আপনি এসব ব্যাপারে না জেনে না পড়াশুনা করে কথা বলতে আসবেন না! কারণ আস্তিকরা স্বভাবতই অন্ধ প্রকৃতির হয়; হাজার চেষ্টা করেও তাদের সাদা কালোর তফাত বোঝানো যায়না! আপনি হচ্ছেন তাদের এক নাম্বারে!
কোত্থেকে যে এই তথ্যগুলো পান! হিন্দুরা পাঠা বলি দেয় সেটা কষ্টের আর মুসলমানরা জবাই করে সেটা আরামের! গরু পা ছুরাছুরি করে রক্ত পড়ে এই জন্য!
কতোটা অজ্ঞ আপনি ভাবতেই অবাক লাগে!

বেশি বেশি পড়াশুনা করুন তাহলেই এসব কুসংস্কার মন থেকে দূর করতে পারবেন ! ভালো করে জানুন সবকিছু!
জীবন বাঁচাতে প্রাণী হত্যা জরুরি, এই কথাটা কি ঠিক বলেছেন? হাজার হাজার প্রাণী হত্যার উত্সব করে কয়জন মানুষকে আপনারা বাঁচিয়েছেন বলুনতো? মানুষ রক্ত না পেলে মারা যায়; গরু ছাগলের মাংশ না খেলে মারা যায় এই তথ্য আমার জীবনে কোনো দিন শুনিনি! মানুষ পানি না খেলে মারা যায় কিন্তু যেকোনো খাবার খেয়েই বেঁচে থাকতে পারেতার জন্যে প্রাণী হত্যা করতে হয়নাকোনো প্রাণী মারা গেলে তার মাংশ খাওয়া যেতে পারেযেমন মাছ মারা গেলে আমরা খাইকিন্তু একটা জীবিত প্রানীকে সেটা হোক মাছ সেটাকে হত্যা করা উচিত নয়! মাছও!
আমরা মাছ মাংশ খাই বাজার থেকে কিনেতাতে আমরা প্রাণী হত্যার পরোক্ষ ভাবে সাহায্য করছিএটা করা উচিত না! মানুষ মানবিক আর তাই এসব ব্যাপারেও তার মানবিক হবার দরকার আছেবনের পশুর মত চিন্তা না করে মানবিক মানুষের মতো চিন্তা করতে শিখুন। শুধু নিজেদের আরাম আয়েশের জন্য অকারণে প্রাণী হত্যা করব, সেটা কখনই কোন মানবিক মানুষের কাজ হতে পারে নাআর তার উত্সব করাতো জঘন্য!
তবেই আমরা মানবিক মানুষ হতে পারববুঝতে পেরেছেন? নাকি না বুঝেই আবার বোকার মত কমেন্টস করে বসবেন আর আমার সময় অপচয় করবেনগাধাদের কে বোঝাতে এত লিখার দরকার হয়যদি আপনি বুদ্ধিমান হতেন তবে অযথাই তর্ক করতে আসতেন না আর আমার সময় অপচয় করতেন নাআগে দেখতেন জানতেন আমি ঠিক বলেছি কিনানানা তথ্য প্রমান দেখে যদি দেখতেন আমি ভুল বলছি তবেই তর্ক করতে আসা বুদ্ধিমানের কাজ ছিলতা না করে আপনি কমেন্টস করা শুরু করলেনআগে জ্ঞানীদের কাছ থেকে জেনে নিন আমি ঠিক বলছি নাকি ভুল বলছিতারপর আসুন আমার সাথে তর্ক করতেসেটা না করেই মুর্খের মত তর্ক জুড়ে দিলেনআর আমার মূল্যবান সময় দিলেন নষ্ট করে! আবার বলছি আগে ভালো করে জানুন তারপর তর্ক করতে আসুন! ঠিক আছে!

শুভ্র আহমেদ - যদি এতোই দয়া থাকে আপনি লতা পাতাও খাবেন না মাছ খাবেন না, হত্যা করতে হবে ডিম খাবেন না, হত্যা করতে হবে ছাগলের মাংষ খাবেন না, হত্যা করতে হবে আপনি কি, মাছ, ডিম খান? উত্তর দেবেন
আমার উত্তর - এতক্ষণ পড়ে কিছুটা মানুষের মত কথা বলেছেন শুনে ভালো লাগলো!
লতা পাতা কেন খাওয়া যায় সেটা আগেই বলেছি ! বেঁচে থাকতে হলে মানুষকে খেতে হয়! মানুষ যেকোনো কিছু খেয়েই বেঁচে থাকতে পারে! যেমন ভাত, রুটি, ফল, ডিম, দুধ, এগুলোর কোনটিই কিন্তু কোন প্রাণীকে হত্যা করে খেতে হয়না! ধান গম গাছ জন্মে, বড় হয়, ফল দেয়, আর সেই গাছ যখন জীবনের শেষ সময়ে চলে যায় তখনই ধান গম সংগ্রহ করা হয়! ধান গাছ মৃত্যুর কাছাকাছি বা মৃত অবস্থায় থাকে আর ধান গম হলো গাছের ফল যেটা আর জীবিত থাকে না! আর আমরা সেই ধান গম থেকে খাদ্য পাই! গাছ ব্যাথা উপলব্ধি করে না! আবার তাদের মৃত বা মৃত্যুর কাছাকাছি অবস্থা থেকে সংগ্রহ করা হয়! তাই কোন প্রাণ বা প্রাণী হত্যা না করেই আমরা খাদ্য পাচ্ছি খুব সহজেই! আর এর থেকেই আমরা ভাত রুটি পাচ্ছি। ফলে এগুলোকে খাদ্য হিসেবে গ্রহন করাতে কোন অন্যায় নেই। কারণ ভাত, রুটি এগুলোকে জীবিত বা জীবন নয়। তাই এগুলো খাওয়াতে কোন প্রাণকে হত্যা করতে হয় না। তাই এসব খেয়ে বাঁচাতে মানুষের কোন অন্যায় নেই।
ফল গাছ থেকে সংগ্রহ করা হয় পাকা বা কাঁচা অবস্থায় ! ফল পেকে যায় এবং গাছ থেকে পড়ে যায়! আবার গাছ থেকে সংগ্রহ করা হলেও সেটি প্রায় মৃত অবস্থাতেই থাকে! কারণ তার কিছুদিন পড়ে সেই ফলটি প্রাকৃতিক নিয়মেই মরে যেত এবং সেটা নষ্ট হয়ে যেত ! তার আগেই গাছ থেকে পেড়ে আনা এবং সেটিকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করাতে কোনো প্রানীকে হত্যা করতে হয় না এবং গাছ যার জীবন আছে কিন্তু ব্যাথা উপলব্ধি করার ক্ষমতা নেই অন্য কথায় ব্যাথা পায়না সেই গাছকেও মেরে ফেলতে হয় না! তাহলে এটাকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করা কোন অমানবিক নয় কোনো দিক থেকেই।
ডিম, দুধ কোনো জীব নয়ডিমে জীবনের উপাদান থাকে কিন্তু সেটা জীবের পর্যায়ে পৌছাতে তাপ দিতে হয়একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত এটাকে তাপ দিলেই এটি জীবে অর্থাত প্রাণীতে পরিনত হয়আর তাই ডিম খেলে কোন প্রানীকে হত্যা করা হয়নাএটা অমানবিক পর্যায়ে পৌছে না কারণ এতে কেউ কষ্ট পায় না বা কাউকেই হত্যা করতে হয় না
দুধে জৈব পদার্থ (যেমন প্রোটিন একটি জৈব জড়) থাকে কিন্তু সেটা জীব নয়তাই মানুষ কোনো জীব কে না হত্যা করে তথা প্রাণী না হত্যা করে বেঁচে থাকতে পারে
আবার শাখ সবজি খেতে গেলে কোনো জীবকে হত্যার প্রয়োজন পড়ে নাএগুলো এমনিতেই কিছুদিন পরে মরে যায়আর সবজি হলো কোনো গাছের ফল যেটা আমি আগেই বলেছি যে এগুলোকে না সংগ্রহ করলেও এগুলো কিছুদিন পরে এমনিতেই মরে যেতোআর অনেক সবজি এবং শাখ পাওয়া যায় সেই গাছ কে না মেরে ফেলেই ! তাই এখানে জীবন হত্যার প্রশ্নই আসে না
প্রক্ষান্তরে গাছ বা ঘাস এদের জীবন আছে এবং এরা ব্যাথাও পায় কিন্তু এরা সেই ব্যাথা উপলব্ধি করতে পারে নাকারণ ব্যাথা উপলব্ধি করতে যে নার্ভ এবং নার্ভাস সিস্টেম দরকার হয় সেটা গাছের নেইতার কোনো মস্তিস্ক নেই কোনো নিউরন নেইআর তাই সে ব্যাথা টের বা উপলব্ধি করবে নাসে জানবেই না যে সে ব্যাথা পেয়েছে কিনাঅন্য ভাবে বললে সে আসলে ব্যাথা পাবে না। কারণ ব্যাথা পাবার ক্ষমতা গাছ, ঘাস বা শাখ সবজির নেই।
তাই শাখ সবজি খাওয়া কোন নিষ্ঠুর কাজ নয়। প্রকৃতপক্ষে নিষ্ঠুরতা বা নির্মমতা বিষয়গুলো কষ্ট, ব্যাথা বা যন্ত্রনা পাওয়ার উপর নির্ভর করে সজ্ঞায়িত। অর্থাৎ যেসব কাজে ব্যাথা, যন্ত্রনা বা কষ্ট জরিত সেগুলোই নির্মম, নিষ্ঠুর বা বর্বর। আর যা ব্যাথা বা কষ্ট যন্ত্রনা থেকে মুক্ত সুগুলো নিষ্ঠুর বা নির্মম নয়। যেমন প্রাণী হত্যার সময় প্রাণীদেরকে কেটে বা জবাই করলে প্রাণীরা নিষ্ঠুর যন্ত্রনা ভোগ করে যা নির্মম এবং বর্বর। কিন্তু মানুষের বা পশুর চিকিৎসা করার সময়ও অপারেশনের সময় কেটে ফেলতে হয়। কিন্তু এটি নিষ্ঠুর বা নির্মম নয়। তার কারণ হলো এতে কেউই কষ্ট বা যন্ত্রনা পায় না। কারণ তখন তাদেরকে ওষুধ দিয়ে তাদেরকে অবশ্ করে রাখা হয়। ফলে অপারেশন করার সময় কাটা ছেড়া করার সময়ও মানুষ বা ওইসব পশুগুলো ব্যাথা বা যন্ত্রনা পায় না। এজন্যই কাউকে হত্যা করা অপরাধ কিন্তু অপারেশন করা অপরাধ নয়। কাউকে হত্যা করার সময় (হোক সে পশু) সে প্রচন্ড ব্যাথা ও যন্ত্রনা পেতে থাকে। পশু হত্যার উৎসবের সময় হাজার হাজার পশুকে এই ভাবে ধর্মের নামে ধরে বেধে নিষ্ঠুর ভাবে যন্ত্রনা দিয়ে হত্যা করা হয়। এটিই অবশ্যই নিষ্ঠুর এবং নির্মম বর্বরতা।
ব্যাথা বা যন্ত্রনাগুলো যেহেতু নার্ভ এবং নার্ভাস সিস্টেমের উপর নির্ভরশীল কারণ নার্ভ বা নার্ভাস সিস্টেম না থাকলে কেউ ব্যাথা উপলব্ধি করতে পারে না। উপলব্ধিগুলো সৃষ্টিই হয় এই নার্ভ এবং নার্ভাস সিস্টেমের জন্য। তাই যেসব জীবের নার্ভ বা নার্ভাস সিস্টেম নেই তারা ব্যাথা বা যন্ত্রনা পায় না। যেমন গাছ একটি জীব হওয়া সত্তেও ব্যাথা বা যন্ত্রনা উপলব্ধি করতে পারে না যদিও তারাও ব্যাথা পায়। নার্ভগুলো ব্যাথার সিগনাল মস্তিষ্কে পাঠায় এবং মস্তিষ্ক সেই ব্যাথার সিগনালকে বিশ্লেষণ করে বুঝতে পারে যে এটি ব্যাথা বা যন্ত্রনা। ফলে প্রাণী বা মানুষের মস্তিষ্কই ব্যাথা বা যন্ত্রনার উপলব্ধি সৃষ্টি করে। এজন্যই গাছ বা শাক সবজি খেলে এগুলো ব্যাথা বা যন্ত্রনা পায় না। অর্থাৎ অন্যভাবে বললে, প্রকৃতপক্ষে গাছ ব্যাথা পায় না। কিন্তু প্রাণী বা পশু হত্যা করলে এগুলো ব্যাথা পায় যেমন মানুষ ব্যাথা পায় সেভাবেই। কারণ মানুষের মতো পশুদেরও নার্ভ এবং নার্ভাস সিস্টেম আছে। পশুদের মস্তিষ্ক আছে বলে এরা ব্যাথা বা যন্ত্রনাকে উপলব্ধি করে। তাই পশু হত্যার সময় এরা প্রচন্ড যন্ত্রনা বা কষ্ট পেতে থাকে। এজন্যই পশু হত্যা করা নির্মম, নিষ্ঠুর বা বর্বর। কিন্তু গাছ বা শাখ সবজি হত্যা করা নির্মম বা নিষ্ঠুর নয়। আবর ফল মূল হলো মৃত জীব। দুধ প্রাণী থেকে আসলেও দুধ জীব নয়; দুধের জীবন নেই। তাই দুধ খাওয়া অন্যায় নয়। ডিমের মধ্যে যদিও জীবন লুকায়িত থাকে তবুও ডিম জীব নয়। কারণ এর মধ্যে প্রাণের উপাদান থাকলেও এটি জীবিত হয়ে উঠেনি। দশ থেকে বিশ দিন তাপ দিলেই এর মধ্যে প্রাণ বা জীবনের উৎপত্তি ঘটে। তাই ডিম থেকে বাচ্চা হওয়ার আগে পর্যন্ত এটি খাওয়া অপরাধ নয়। কিন্তু বাচ্চা হবার পরে এটিকে খাওয়া হলে এটি হত্যার পর্যায়ে পড়ে।
আবার ডাল, চাল, গম হলো মৃত জীব। এগুলো মরে যাবার পরেই মানুষ খায়। তাই এটিও কোন অন্যায় নয়। ফল পাকার আগে এবং লাউ সবজি জাতীয় ফলগুলো যদিও জীবিত অবস্থায় সংগ্রহ করা হয় তবুও এগুলো ব্যাথা পায় না বলে এগুলো খাওয়া কোন অপরাধ নয়। আবার ফল পাঁকলে এগূলো মরে যায় বলে ফল বা পাঁকা সবজি খাওয়া একেবারেই অপরাধ নয়।
কিন্তু পশু জীবিত থাকা অবস্থায় হত্যা করে মাংস সংগ্রহ করলে এতে যেমন নির্মমতা প্রদর্শন হয় তেমনি এটি অমানবিকও। আর পশু হত্যার অনুষ্ঠান করা একজন দানবের কাজ।
মানুষ পশু হত্যা না করেও উদ্ভিদ বা মৃত উদ্ভিদের ফসল থেকে খাবার উৎপাদন করে তা খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে। আর তাই মানুষকে বেঁচে থাকার জন্য নির্মম হতে হয় নামানবিক হয়েই সে বেঁচে থাকতে পারে
মাছ একটা প্রাণী, এই মাছেরও নার্ভাস সিস্টেম আছে অর্থাত মাছের মন আছে, তাই মাছ কে খাবার জন্য পানি থেকে ধরে আনাও নির্মম, নিষ্ঠুর ভাবে প্রাণী হত্যা করাকারণ মাছকে ধরে আনলে সেটি ডাঙায় থাকা অবস্থায় মারা যায় সেটা একটা হত্যা কান্ডইএটাও অমানবিক এবং নিষ্ঠুরএকজন মানুষ হিসেবে এই অমানবিক কাজটাকে আমি কখনই সাপোর্ট দেব নাকেবল মাছটা মরে গেলেই সেটাকে খাওয়া উচিত  কারণ মরে যাবার পরে মাছের দেহ এমনিতেই নষ্ট হয়ে যায়আর এটাতে কোন অমানবিকতা নেই
আর হ্যা আমিও মাছ খাই সেটা বাজার থেকে কিনে এনে যেটা মরে থাকে  আর সেই মাছটাকেও নিষ্ঠুর ভাবে কষ্ট দিয়ে মারা হয়এখানে আমরা মাছটাকে কিনে পরোক্ষভাবে মাছ হত্যা করতে সাহায্য করছি। এটাও অমানবিকতার সামিল।
যেখানে প্রাণী তাও আবার উচু শেণীর প্রানীকে ধরে বেধে জোর করে নিষ্ঠুর, বর্বর ভাবে হত্যা করা হয় আর সেই প্রাণীটিকে সবাই মিলে খায় সেখানে এই নিষ্ঠুর মানুষ জাতিকে কিভাবে একদিনে এত বেশি মানবিক বানানো যাবে?  মানুষ এখন সভ্য জগতের প্রাথমিক পর্যায়ে আছেএকদিন মানুষ ঠিকই সত্যিকারের মানবিক হবেসত্যিকারের মানবিক মানুষ হবেআর সেটা আমাদেরকেই শুরু করতে হবেদল বেধে হত্যাকান্ড করা চলবে নাআমাদের ভ্রান্ত সৃষ্টিকর্তার উপর বিশ্বাস রেখে এভাবে অমানবিক না হয়ে আমাদের বাস্তব জ্ঞানে আরো বেশি মানবিক হয়ে উঠতে হবে
সব প্রাণীকেই বাচার অধিকার আমাদেরকেই দিতে হবে কারণ আমরা মানুষ, মানবিকতা সম্পন্ন মানুষ। মানুষ অনেক মানবিক, অনেক মহত, বুদ্ধিমত্তায় দয়া মায়ায় শ্রেষ্ট সেটা প্রমান করতে হবে মানুষকেই
তবেইতো আমরা সৃষ্টির শ্রেষ্ট হতে পারবোনিষ্ঠুরতায় নয়, স্বার্থপরতায় নয়, মনুষ্যত্ব মানবিকতায় মানুষ হবে সৃষ্টির শ্রেষ্ট জীব




অনেক সময় দিয়েছি আপনাকে বোঝানোর জন্যএর পরেও যদি আপনি না বোঝেন তাহলে সেটা আপনার অক্ষমতাআর যদি আমার কথা আপনার বিশ্বাস না হয়, আমার দেয়া তথ্য গুলোকে যদি আপনার ভুল মনে হয় তবে আপনার পরিচিত যে জ্ঞানী তাকে জিজ্ঞেস করবেনদরকার হলে তাকে আমার তথ্য গুলো দেখাবেনআমার তথ্য গুলোর সত্য মিথ্যা যাচাই করবেন আর সবশেষে ভালো করে পড়াশুনা করে এসব ব্যাপারে ভালো ভাবে জেনে তবেই আবার কমেন্টস করবেন!
তা না করে বোকার মত মন্তব্য করে বসবেন আর সেগুলোর উত্তর দিতে আমার প্রচুর সময় নষ্ট হবে আপনার মত অজ্ঞ কে বোঝাতে! তাই অনুরোধ করে বলছি আপনি এসব ব্যাপারে ভালো ভাবে জেনে তারপর তর্ক করতে আসবেন
আপনার অল্প জ্ঞান নিয়ে এসব গভীর ব্যাপার আপনি বোঝবেন না
আশা করি অনুরোধটি রাখবেনআগে জানুন তারপর মন্তব্য করুন!

আমাদের বিতর্কটি (বিতর্ক না বলে তর্ক বলাই ভালো) এখানেই শেষ হয়ে যায়। পরে আর শুভ আহমেদকে খুজে পাওয়া যায়নি।
শেষ (প্রথম পর্বের সমাপ্তি)।

6 comments:

  1. ব্রো..
    ০১৩০০৬৭২৯৬৪।
    এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন বা অাপনার নাম্বার দিন..
    অাপনার সাথে মিট করবো..
    অাপনার জ্ঞান একটু বেশি..যা অবুঝের সমতুল্য..
    একটু যোগাযোগ করুন😊😊

    ReplyDelete
  2. ইসলামিক পদ্ধতিতে গরু জবাইয়ের সময়
    গরু ব্যাথা অনুভব করে কি না এ নিয়ে
    একটা পরীক্ষা করা হয়েছিল।। গরু
    জবাইয়ের সময়ে EEG পরীক্ষা করে গরুর
    মস্তিষ্ক এবং ECG করে গরুর হার্ট দেখা
    হয়।।
    পরীক্ষায় দেখা যায়, জবাইয়ের প্রথম
    ৩ সেকেন্ডে EEG গ্রাফে কোনো
    পরিবর্তন দেখা যায় না, অর্থাৎ গরু
    কোনো ব্যাথা পায় না।।
    পরের ৩ সেকেন্ডের EEG রেকর্ডে
    দেখা যায়, গরু গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন
    থাকার মতো অচেতন হয়ে থাকে,
    শরীর হতে প্রচুর রক্ত বের হয়ে যাওয়ায়
    ব্রেইনে রক্ত সরবরাহ হয় না বলে এই
    অচেতন অবস্থা হয়।।
    এই ৬ সেকেন্ড পরে EEG গ্রাফে Zero
    level দেখাচ্ছিলো, তার মানে গরু
    কোনো ব্যাথা পাচ্ছিলো না।। গরুর
    যে খিচুনি আমরা দেখি সেটা Spinal
    cord এর একটি Reflex Reaction, এটি
    মোটেও ব্যাথার জন্য হয় না।।
    এই পরীক্ষাটি করেন জার্মানির
    হ্যানোভার বিশ্ববিদ্যালয়ের
    প্রফেসর শুলজ এবং ডক্টর হাজিম।।।
    সারাবছর সমানে গরুর শিক কাবাব
    খাইয়া,ছাগল-খাসি দিয়া উদরপূর্তি
    করিয়া, মুরগির গ্রিলের রান
    চাবাইয়া, কবুতর-হাস-ছোটখাট পাখি
    ইত্যাদি গলা পর্যন্ত ঠাসিয়া খাইয়া
    যাহারা কোরবানির আগের কয়েক
    দিন ইনাইয়া বিনাইয়া পশু প্রেম
    দেখাইবেন বুঝিবেন ইহারা
    সত্যিকারের সাম্প্রদায়িক মূর্খ।।
    বিজ্ঞানমনস্ক পরিচয় দিলেও বস্তুত
    অাপনারা মূর্খ।..

    ReplyDelete
    Replies
    1. তুমি নিজেই তো মূর্খ। মিথ্যা বলার জায়গা পাও না? তোমার মিথ্যাচারের জবাব
      https://www.jachai.org/fact-checks/post-3054

      Delete
  3. অশিক্ষিতের পরিচয় দেবার জন্য এত কিছু লিখতে হল আপনকে 🤣🤣 ভাই আমার জানি আপনি অশিক্ষিত 🤣🤣

    ReplyDelete