পৃথিবীর কোন শিশুই
তার নিজের ধর্ম বেছে নেবার সুযোগ পায় না l পরিবার, এমনকি সমাজ প্রত্যেক শিশুর উপর তাদের ধর্মকে এবং
তাদের বিশ্বাসকে শিশুটির উপর চাপিয়ে দেয় l শিশু যখন
ধর্ম কি জানে না, তার আগেই তাকে শেখানো হয় সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে ! যুক্তি বুদ্ধি বিচার শক্তি
তৈরী হবার আগেই সে তাদের পিতা-মাতার বিশ্বাসকে বিশ্বাস করতে শুরু করে দেয় ! আর
তাই শিশুর যুক্তি-বুদ্ধি বা বিচার করার ক্ষমতা তৈরী হবার আগেই সে তার
পরিবারের ধর্মকে বিশ্বাস করতে শুরু করে দেয় ! আর সমাজ ও পরিবার মিলে শিশুকে আস্তিকে পরিনত করে ফেলে সে মানুষ হবার পূর্বেই l সে সারা জীবনে তার শৈশবের বিশ্বাসকে (অনেক জ্ঞানী হবার পরেও) আকড়ে ধরে বসে থাকে ! এর থেকে সে বেরিয়ে আসতে পারে না !
পৃথিবীর কোন শিশুই তার নিজের ধর্মকে বেছে নিতে পারে না ! পরিবার তাদের ধর্ম এবং বিশ্বাস সব শিশুর উপর চাপিয়ে দেয়, যখন শিশু অসহায় অবস্থায় থাকে !
আর এজন্যই পৃথিবীতে আস্তিকে ভর্তি ! হাতে গোনা কয়েকজন সেই শৈশবের মিথ্যা এবং অন্ধ বিশ্বাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারে ! তাই পৃথিবীতে নাস্তিকের সংখ্যাটা এত কম l
যদি শিশুকে তার ধর্ম বেছে নেবার সুযোগ করে দেয়া হতো তবে দেখা যেত পৃথিবীতে আস্তিকের সংখ্যা বেশি নাকি নাস্তিকের !?
প্রত্যেক শিশুকে প্রথমে মানুষ হতে দিতে হবে l তার যুক্তি-বুদ্ধি, বিচার করার ক্ষমতা তৈরী হতে দিতে হবে l তাকে সব ধর্ম সম্পর্কে সমান ধারণা দিতে হবে l সব ধর্মের ভালো এবং খারাপ দিক তার কাছে তুলে ধরতে হবে নিরপেক্ষ ভাবে l এবং তারপর তাকে তার ধর্ম বেছে নিতে বলতে হবে l
তবেই মানুষ ধর্ম বিশ্বাসের যে সুযোগ সেটা পাবে l তা না হলে পৃথিবীর কোন মানুষই প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে না l সব মানুষ বর্তমানের মতই অন্ধ-বিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন হবে l
বাস্তবতা দেখেও সে কল্পনার জগত থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে না যে কল্পনার জগত প্রত্যেক মানুষকে শৈশবে চাপিয়ে দেয়া হয় l
তাই আসুন সকল আস্তিক এবং নাস্তিক-বৃন্দ আমরা আগামী পৃথিবীর কল্যাণের জন্য আমরা আমাদের সন্তানদেরকে তাদের ধর্ম তাদের নিজেদের বেছে নেবার সুযোগ করে দেই l
বিশ্বাস করার মানবিক অধিকার প্রত্যেক মানুষকে দেয়া মানবিকতারই দ্বায়িত্ব l
আসুন আজ থেকে কোন শিশুকে তার যুক্তি-বুদ্ধি, এবং বিচার করার ক্ষমতা তৈরী হবার আগে কোন ধর্মকে তাদের উপর চাপিয়ে দেব না l তাদের যুক্তি-বুদ্ধি এবং বিচার করার ক্ষমতা তৈরী হয়ে গেলে তাদেরকে পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান দিতে হবে l সব ধর্মের ভালো এবং খারাপ দিক তার কাছে তুলে ধরতে হবে l এবং সবশেষে তাকে তার ধর্ম বেছে নিতে বলা হবে l এবং সে তার ধর্মকে বেছে নিতে যত সময় চায় সেটাও তাকে দিতে হবে l তারপর সে যে ধর্ম বেছে নেবে সেটাই হবে তার প্রকৃত বিশ্বাস l একমাত্র এভাবেই তার বিশ্বাস করার অধিকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে l
মানুষের; সব মানুষের উচিত শিশুকে তার বিশ্বাস করার অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া l
পৃথিবীর কোন শিশুই তার নিজের ধর্মকে বেছে নিতে পারে না ! পরিবার তাদের ধর্ম এবং বিশ্বাস সব শিশুর উপর চাপিয়ে দেয়, যখন শিশু অসহায় অবস্থায় থাকে !
আর এজন্যই পৃথিবীতে আস্তিকে ভর্তি ! হাতে গোনা কয়েকজন সেই শৈশবের মিথ্যা এবং অন্ধ বিশ্বাস থেকে বেরিয়ে আসতে পারে ! তাই পৃথিবীতে নাস্তিকের সংখ্যাটা এত কম l
যদি শিশুকে তার ধর্ম বেছে নেবার সুযোগ করে দেয়া হতো তবে দেখা যেত পৃথিবীতে আস্তিকের সংখ্যা বেশি নাকি নাস্তিকের !?
প্রত্যেক শিশুকে প্রথমে মানুষ হতে দিতে হবে l তার যুক্তি-বুদ্ধি, বিচার করার ক্ষমতা তৈরী হতে দিতে হবে l তাকে সব ধর্ম সম্পর্কে সমান ধারণা দিতে হবে l সব ধর্মের ভালো এবং খারাপ দিক তার কাছে তুলে ধরতে হবে নিরপেক্ষ ভাবে l এবং তারপর তাকে তার ধর্ম বেছে নিতে বলতে হবে l
তবেই মানুষ ধর্ম বিশ্বাসের যে সুযোগ সেটা পাবে l তা না হলে পৃথিবীর কোন মানুষই প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে না l সব মানুষ বর্তমানের মতই অন্ধ-বিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন হবে l
বাস্তবতা দেখেও সে কল্পনার জগত থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে না যে কল্পনার জগত প্রত্যেক মানুষকে শৈশবে চাপিয়ে দেয়া হয় l
তাই আসুন সকল আস্তিক এবং নাস্তিক-বৃন্দ আমরা আগামী পৃথিবীর কল্যাণের জন্য আমরা আমাদের সন্তানদেরকে তাদের ধর্ম তাদের নিজেদের বেছে নেবার সুযোগ করে দেই l
বিশ্বাস করার মানবিক অধিকার প্রত্যেক মানুষকে দেয়া মানবিকতারই দ্বায়িত্ব l
আসুন আজ থেকে কোন শিশুকে তার যুক্তি-বুদ্ধি, এবং বিচার করার ক্ষমতা তৈরী হবার আগে কোন ধর্মকে তাদের উপর চাপিয়ে দেব না l তাদের যুক্তি-বুদ্ধি এবং বিচার করার ক্ষমতা তৈরী হয়ে গেলে তাদেরকে পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান দিতে হবে l সব ধর্মের ভালো এবং খারাপ দিক তার কাছে তুলে ধরতে হবে l এবং সবশেষে তাকে তার ধর্ম বেছে নিতে বলা হবে l এবং সে তার ধর্মকে বেছে নিতে যত সময় চায় সেটাও তাকে দিতে হবে l তারপর সে যে ধর্ম বেছে নেবে সেটাই হবে তার প্রকৃত বিশ্বাস l একমাত্র এভাবেই তার বিশ্বাস করার অধিকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে l
মানুষের; সব মানুষের উচিত শিশুকে তার বিশ্বাস করার অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া l
No comments:
Post a Comment