বিজ্ঞান বলে আত্মা
বলে কিছু নেই l মানব সত্তা বিরাজ করে তার দেহ এবং মস্তিস্কে l যখন
মস্তিস্ক মরে যাবে এবং দেহ নষ্ট হয়ে যাবে তার সাথে সাথে মানুষটির সমস্ত অস্তিত্ব
নষ্ট হয়ে যাবে l ফলে পরকাল বা পুনর্জন্ম বা পরকাল-এর ধারণা এমনিতেই
মিথ্যে হয়ে যায় l
আবার বিজ্ঞান ভিত্তিক পৃথিবীতে কোনো অলৌকিকতার অস্তিত্ব নেই l তাই কোনো অলৌকিক সৃষ্টি কর্তা থাকাও মিথ্যে হয়ে যায় l
সুতরাং পৃথিবীর সব ধর্মে যেসব সৃষ্টি কর্তার বর্ণনা আছে ( অলৌকিক ক্ষমতা সম্পন্ন ) সেসবের অস্তিত্ব অসম্ভব হয়ে পরে l
তাছাড়া সব ধর্মে যেমন পরকালের বর্ণনা দেয়া আছে তার সাথে আমাদের ইউনিভার্স -এর কোনো মিল নেই l তাই বৈজ্ঞানিক ভাবেই স্বীকৃত যে কোনো ধর্মের সৃষ্টিকর্তাই বাস্তবে নেই l
যেখানে আত্মা নেই , পরমাত্মা নেই সেখানে এমনিতেই ঈশ্বর নেই l কারণ আত্মা না থাকলে পরকাল, আত্মার বিচার এসবই মিথ্যা কল্পনা ছাড়া আর কিছুই না l
বিজ্ঞানে যেহেতু আত্মা, পরম আত্মা এবং অলৌকিকতা বলে কিছু নেই , তাই অলৌকিক সৃষ্টিকর্তাও নেই l এটা আলাদা ভাবে বলার দরকার হয় না l
তাই বিজ্ঞানের যুক্তিতে ঈশ্বর বা মহাশক্তিধর কোনো স্বত্তা নেই l
যারা বলবে ঈশ্বর বা সৃষ্টি কর্তা নেই তা বিজ্ঞান প্রমান করতে পারেনি তাই বলা যাবে না ঈশ্বর নেই , তারা যদি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে দেখে যে সৃষ্টি কর্তার ধারণা টিকে আছে আত্মা এবং আত্মার অমরত্বের উপর অথবা পুনর্জন্মের উপর , কিন্তু বিজ্ঞান সরাসরি আত্মা, আত্মার অমরত্ব এবং পুনর্জন্ম এসব ধারনাকে সরাসরি অস্বীকার বা নাকচ করে দিচ্ছে তাই আল্টিমেটলি ঈশ্বর বা সৃষ্টি কর্তার ধারণাকেও অস্বীকার করছে l
সুতরাং আমরা বলতে পারি যে বিজ্ঞান ঈশ্বর ধারনাকে অস্বীকার করছে l
তবে ঈশ্বর বিশ্বাসীদের একটা সুযোগ আছে যে তারা যদি প্রমান করতে পারে (অবশ্যই গুজব ব্যতিত ) আত্মা বা অলৌকিকতা বলে পৃথিবীতে কিছু আছে তবেই তারা বলতে পারে যে ঈশ্বর থাকা সম্ভব l তাছাড়া যদি বলে বিজ্ঞান প্রমান করতে পারেনি যে ঈশ্বর নেই তাই ঈশ্বরের অস্তিত্ব মিথ্যা বলা যাবে না তাহলে তারা মরিচিকার পিছনে ছুটছে l
আমাদের এত বড় জগতে কোথাও আত্মার প্রমান পাওয়া গেল না অথচ ইলেকট্রন প্রোটনের মত অতি ক্ষুদ্র বস্তু কনার অস্তিত্ব পাওয়া গেল , এমনকি নিউট্রিনোর মত কনা ( যার অস্তিত্ব নির্ণয় করা প্রায় অসম্ভব ) পাওয়া গেল আর মানুষ আত্মার এবং পরমাত্তার অস্তিত্ব পাওয়া গেলনা l তার একটাই কারণ আত্মা বা পরমাত্মা বলতে কিছু নেই এই বিশ্ব জগতে l
আর যেহেতু মানুষের মৃত্যুর পরে তার সব অস্তিত্ব ধংস হয়ে যায় , তার স্বত্তা বিলীন হয়ে যায় তাই পরকাল এবং পুনর্জন্মও সম্পূর্ণ রূপে মিথ্যা হয়ে যায় l
প্রকৃত পক্ষে ঈশ্বর সম্মন্ধীয় কোনো কিছুই পাওয়া যায়না আমাদের এই বিশ্ব জগতে তাই এমনিতেই প্রমানিত যে ঈশ্বর নেই l
তাই আমি বলব আত্মা ,পরমাত্তা এবং পুনর্জন্ম বা পরকালের অস্তিত্ব অস্বীকারই ঈশ্বর অস্বীকার করা l
আলাদা ভাবে ঈশ্বর প্রমানের বা অপ্রমানের দরকার নেই l
আবার বিজ্ঞান ভিত্তিক পৃথিবীতে কোনো অলৌকিকতার অস্তিত্ব নেই l তাই কোনো অলৌকিক সৃষ্টি কর্তা থাকাও মিথ্যে হয়ে যায় l
সুতরাং পৃথিবীর সব ধর্মে যেসব সৃষ্টি কর্তার বর্ণনা আছে ( অলৌকিক ক্ষমতা সম্পন্ন ) সেসবের অস্তিত্ব অসম্ভব হয়ে পরে l
তাছাড়া সব ধর্মে যেমন পরকালের বর্ণনা দেয়া আছে তার সাথে আমাদের ইউনিভার্স -এর কোনো মিল নেই l তাই বৈজ্ঞানিক ভাবেই স্বীকৃত যে কোনো ধর্মের সৃষ্টিকর্তাই বাস্তবে নেই l
যেখানে আত্মা নেই , পরমাত্মা নেই সেখানে এমনিতেই ঈশ্বর নেই l কারণ আত্মা না থাকলে পরকাল, আত্মার বিচার এসবই মিথ্যা কল্পনা ছাড়া আর কিছুই না l
বিজ্ঞানে যেহেতু আত্মা, পরম আত্মা এবং অলৌকিকতা বলে কিছু নেই , তাই অলৌকিক সৃষ্টিকর্তাও নেই l এটা আলাদা ভাবে বলার দরকার হয় না l
তাই বিজ্ঞানের যুক্তিতে ঈশ্বর বা মহাশক্তিধর কোনো স্বত্তা নেই l
যারা বলবে ঈশ্বর বা সৃষ্টি কর্তা নেই তা বিজ্ঞান প্রমান করতে পারেনি তাই বলা যাবে না ঈশ্বর নেই , তারা যদি একটু বুদ্ধি খাটিয়ে দেখে যে সৃষ্টি কর্তার ধারণা টিকে আছে আত্মা এবং আত্মার অমরত্বের উপর অথবা পুনর্জন্মের উপর , কিন্তু বিজ্ঞান সরাসরি আত্মা, আত্মার অমরত্ব এবং পুনর্জন্ম এসব ধারনাকে সরাসরি অস্বীকার বা নাকচ করে দিচ্ছে তাই আল্টিমেটলি ঈশ্বর বা সৃষ্টি কর্তার ধারণাকেও অস্বীকার করছে l
সুতরাং আমরা বলতে পারি যে বিজ্ঞান ঈশ্বর ধারনাকে অস্বীকার করছে l
তবে ঈশ্বর বিশ্বাসীদের একটা সুযোগ আছে যে তারা যদি প্রমান করতে পারে (অবশ্যই গুজব ব্যতিত ) আত্মা বা অলৌকিকতা বলে পৃথিবীতে কিছু আছে তবেই তারা বলতে পারে যে ঈশ্বর থাকা সম্ভব l তাছাড়া যদি বলে বিজ্ঞান প্রমান করতে পারেনি যে ঈশ্বর নেই তাই ঈশ্বরের অস্তিত্ব মিথ্যা বলা যাবে না তাহলে তারা মরিচিকার পিছনে ছুটছে l
আমাদের এত বড় জগতে কোথাও আত্মার প্রমান পাওয়া গেল না অথচ ইলেকট্রন প্রোটনের মত অতি ক্ষুদ্র বস্তু কনার অস্তিত্ব পাওয়া গেল , এমনকি নিউট্রিনোর মত কনা ( যার অস্তিত্ব নির্ণয় করা প্রায় অসম্ভব ) পাওয়া গেল আর মানুষ আত্মার এবং পরমাত্তার অস্তিত্ব পাওয়া গেলনা l তার একটাই কারণ আত্মা বা পরমাত্মা বলতে কিছু নেই এই বিশ্ব জগতে l
আর যেহেতু মানুষের মৃত্যুর পরে তার সব অস্তিত্ব ধংস হয়ে যায় , তার স্বত্তা বিলীন হয়ে যায় তাই পরকাল এবং পুনর্জন্মও সম্পূর্ণ রূপে মিথ্যা হয়ে যায় l
প্রকৃত পক্ষে ঈশ্বর সম্মন্ধীয় কোনো কিছুই পাওয়া যায়না আমাদের এই বিশ্ব জগতে তাই এমনিতেই প্রমানিত যে ঈশ্বর নেই l
তাই আমি বলব আত্মা ,পরমাত্তা এবং পুনর্জন্ম বা পরকালের অস্তিত্ব অস্বীকারই ঈশ্বর অস্বীকার করা l
আলাদা ভাবে ঈশ্বর প্রমানের বা অপ্রমানের দরকার নেই l
সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনা (কখনো প্রচণ্ড আনন্দে অন্তর বা মন প্রশমিত হয়, কখনো প্রচণ্ড কষ্টে বা বেদনায় বুকের ভিতর মুচড়ে উঠে), হিংসা, ঘৃণা, রাগ, ভাল লাগা-খারাপ লাগা --- এই জিনিসগুলো কী? একটা একেক ধরনের অনুভুতি -- এগুলোর সম্পর্ক কীসের সাথে?
ReplyDeleteআত্মা বা রুহ না থাকলে এগুলোর উৎপত্তি কোথায়?
সব মস্তিষ্কের কাজ।
Deleteহাইস্যকর!!!
Deleteইউনুস কাকা, ঠিক কথাই বলেছেন।
DeleteNever
ReplyDeletegood job
ReplyDeleteঅসীম সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করলেও যেখানে একটা কণাও সৃষ্টি হয় না, সেখানে নাস্তিক্যতাবাদ একটা ফালতু ধারণা। হাহাহা!!!! আপনি নাস্তিক আর আপনিই নির্বোধ! ওহ্ মাই গড! আল্লাহ আপনাকে যেন ভালো বুঝ দান করেন।
ReplyDeleteঅনেক মিথ্যাচার করছেন এখানে। বিজ্ঞান কখনো বলেনি যে আত্না নেই। কোনো রেফারেন্স কিংবা প্রমাণও দিলেন না। শুরুতেই বলে রাখি জীবনের সূচনা ঠিক কখন হয় সে সম্বন্ধে কারো ধারণা নেই। দেহের পরমাণুগুলো নিছক গাঠনিক একক,তারা নিজেরাও কোনো জীবন্ত সত্তা নয়। জীবনের গাঠনিক এককে বলে কোষ। এ ব্যাপারে কারো দ্বিমত নেই।কোষ সদা ব্যস্ত এক বস্তু। কোষ আসলে অনেকগুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কোষীয় উপাদানের সমষ্টি। এখানে ডিএনএ, আরএনএ, মাইটোকন্ড্রিয়া আরও নানা বস্তু বিদ্যমান থাকে। কিন্তু এদের কেউই এককভাবে জীবন্ত নয়। তাই সেগুলো কখনোই একটি জীনব সৃষ্টিতে সক্ষম নয়। কোষকে এক অর্থে শুধু একটা কক্ষ বলা চলে। সেই কক্ষে সে তার উপাদানগুলোকে ধারণ করে। যখন সব বস্তু একত্র হয় তখন রহস্যময়ভাবে একজন মানুষ সজীব হয়ে উঠে। চেতনাধারী হয়ে উঠে। মস্তিষ্কের কাজ সজীবতা আসার পরে শুরু হয়, আগে নয়। ঠিক কোন কারণে কোনো বস্তু সজীবতা পায় বা জীবনের অস্তিত্ব কোথায় তা বিজ্ঞানের নাগালের অনেক বাইরে। কুরআনের ভাষায় সেটাকে রুহ বা আত্না বলা হয়।
ReplyDeleteসূত্রঃদ্য বডি, বিল ব্রাইসন,উইকিপিডিয়া