নাস্তিকদের সবচেয়ে বড় সুবিধাটা হলো তারা কোন জাদু মন্ত্র বিশ্বাস করে না ! কিন্তু আস্তিকরা জানু মন্ত্রে অন্ধের মত বিশ্বাস করে !
ফলে প্রতারকগুলো যখন কোন ম্যাজিক দেখায়, সেটাকে তারা অলৌকিক মনে করে সেই জাদুকরকে ঈশ্বরের প্রেরিত কেউ বলে ধরে নেয় ! ফলে যা হবার তাই হয় ! তারা বিশ্বাস করে ওই ভন্ড জাদুকরকে টাকা পয়সা দিয়ে দেয় এবং পরে প্রতারিত হয় !
কিছুদিন আগে আমার এক বন্ধুর আত্বীয়র কাছ থেকে এরকম একটা ভন্ড প্রায় দশ লক্ষ টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছে ! সেখানে ভন্ডটি দাবি করেছিল তাকে এক পরীয়ে ধরেছে মানে ভর করেছে ! সেই পরীর জাদুকরী কাজ কারবার দেখে আমার ওই বন্ধুটির আত্বীয়রা অনেক টাকা দিয়েছিল ওই ভন্ডটিকে ! কথা ছিল পরীর ক্ষমতায় ওই টাকাকে একশগুন বাড়িয়ে তাদের দিবে ওই ভন্ডটি ! কিন্তু সময়ের আগেই ভন্ড পালিয়ে গেছে সব টাকা নিয়ে !
আস্তিকতার এই এক অপকারিতা ! তারা অলৌকিকতায় খুব বিশ্বাস করে ! আর ভন্ডগুলো সেই সুযোগটাই নেয় ! তারপর স্বার্থ হাসিল হলে মানে মানে কেটে পরে ! যুগে যুগে ভন্ড গুলো এভাবেই মানুষের অন্ধবিশ্বাসকে কাজে লাগিয়েছে আর নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছে /
জ্বিন, পরী, শয়তান এসব অলৌকিক (কাল্পনিক) ক্ষমতাবানদের জন্যই মানুষ জাদু মন্ত্রে বিশ্বাস করে এবং সময়মত প্রতারিত হয় ! কুসংস্কারগুলো তাদের মনে স্থায়ীভাবে ঝেকে বসে আছে !
ফলে প্রতারকগুলো তাদের বিশ্বাস কে কাজে লাগিয়ে যাচ্ছে যুগ যুগ ধরে ! আর ধর্মগুলো এই কুসংস্কার, ভ্রান্ত-বিশ্বাস, কাল্পনিক অলৌকিক সত্বা গুলোর অস্তিত্ব জিইয়ে রাখছে ! আর প্রতারিত হচ্ছে স্বাধারণ মানুষগুলো ! লাভবান হচ্ছে সেই সব মিথ্যা ধর্মের ভন্ড ধারক-বাহক গুলো ! একুশ শতাব্দির বিজ্ঞানময় পৃথিবীতে থেকেও মানুষ অলৌকিকতা বিশ্বাস করে ! এক শ্রেনীর নামে মাত্র শিক্ষিত (সার্টিফিকেট ধারী) মানুষ আছে যারা বিজ্ঞান কেই অস্বিকার করে তাদের কাল্পনিক অন্ধ-বিশ্বাসগুলোকে ধারণ করে চলে ! প্রকৃতপক্ষে তারা আরো বেশি কুসংস্কারাচ্ছন্ন এবং অন্ধ বিশ্বাসী-কল্পনা বিশ্বাসী ! এরাই আবার আস্তিক সমাজে অনেক সমাদৃত !
নাস্তিকদের বেলাতে প্রতারণার কোন স্থান নেই ! কারণ তারা অলৌকিকতায় বিশ্বাস করে না এবং কেউ অলৌকিকতার দাবি করলে তাকে প্রথমেই প্রতারক ধরে নেয় ! ফলে প্রতারিতও হয় না ! তারা বাস্তববাদী ! কল্পনার কোন মুল্য তাদের কাছে নেই ! সত্যকেই তারা বাস্তব জানে !
তারা জানে বর্তমান বিজ্ঞানময় পৃথিবীতে অলৌকিকতার কোনো স্থান নেই !
ফলে প্রতারকগুলো যখন কোন ম্যাজিক দেখায়, সেটাকে তারা অলৌকিক মনে করে সেই জাদুকরকে ঈশ্বরের প্রেরিত কেউ বলে ধরে নেয় ! ফলে যা হবার তাই হয় ! তারা বিশ্বাস করে ওই ভন্ড জাদুকরকে টাকা পয়সা দিয়ে দেয় এবং পরে প্রতারিত হয় !
কিছুদিন আগে আমার এক বন্ধুর আত্বীয়র কাছ থেকে এরকম একটা ভন্ড প্রায় দশ লক্ষ টাকা নিয়ে পালিয়ে গেছে ! সেখানে ভন্ডটি দাবি করেছিল তাকে এক পরীয়ে ধরেছে মানে ভর করেছে ! সেই পরীর জাদুকরী কাজ কারবার দেখে আমার ওই বন্ধুটির আত্বীয়রা অনেক টাকা দিয়েছিল ওই ভন্ডটিকে ! কথা ছিল পরীর ক্ষমতায় ওই টাকাকে একশগুন বাড়িয়ে তাদের দিবে ওই ভন্ডটি ! কিন্তু সময়ের আগেই ভন্ড পালিয়ে গেছে সব টাকা নিয়ে !
আস্তিকতার এই এক অপকারিতা ! তারা অলৌকিকতায় খুব বিশ্বাস করে ! আর ভন্ডগুলো সেই সুযোগটাই নেয় ! তারপর স্বার্থ হাসিল হলে মানে মানে কেটে পরে ! যুগে যুগে ভন্ড গুলো এভাবেই মানুষের অন্ধবিশ্বাসকে কাজে লাগিয়েছে আর নিজেদের স্বার্থ হাসিল করেছে /
জ্বিন, পরী, শয়তান এসব অলৌকিক (কাল্পনিক) ক্ষমতাবানদের জন্যই মানুষ জাদু মন্ত্রে বিশ্বাস করে এবং সময়মত প্রতারিত হয় ! কুসংস্কারগুলো তাদের মনে স্থায়ীভাবে ঝেকে বসে আছে !
ফলে প্রতারকগুলো তাদের বিশ্বাস কে কাজে লাগিয়ে যাচ্ছে যুগ যুগ ধরে ! আর ধর্মগুলো এই কুসংস্কার, ভ্রান্ত-বিশ্বাস, কাল্পনিক অলৌকিক সত্বা গুলোর অস্তিত্ব জিইয়ে রাখছে ! আর প্রতারিত হচ্ছে স্বাধারণ মানুষগুলো ! লাভবান হচ্ছে সেই সব মিথ্যা ধর্মের ভন্ড ধারক-বাহক গুলো ! একুশ শতাব্দির বিজ্ঞানময় পৃথিবীতে থেকেও মানুষ অলৌকিকতা বিশ্বাস করে ! এক শ্রেনীর নামে মাত্র শিক্ষিত (সার্টিফিকেট ধারী) মানুষ আছে যারা বিজ্ঞান কেই অস্বিকার করে তাদের কাল্পনিক অন্ধ-বিশ্বাসগুলোকে ধারণ করে চলে ! প্রকৃতপক্ষে তারা আরো বেশি কুসংস্কারাচ্ছন্ন এবং অন্ধ বিশ্বাসী-কল্পনা বিশ্বাসী ! এরাই আবার আস্তিক সমাজে অনেক সমাদৃত !
নাস্তিকদের বেলাতে প্রতারণার কোন স্থান নেই ! কারণ তারা অলৌকিকতায় বিশ্বাস করে না এবং কেউ অলৌকিকতার দাবি করলে তাকে প্রথমেই প্রতারক ধরে নেয় ! ফলে প্রতারিতও হয় না ! তারা বাস্তববাদী ! কল্পনার কোন মুল্য তাদের কাছে নেই ! সত্যকেই তারা বাস্তব জানে !
তারা জানে বর্তমান বিজ্ঞানময় পৃথিবীতে অলৌকিকতার কোনো স্থান নেই !
No comments:
Post a Comment