কোরানে বি-অজ্ঞান
:
কোরানে যে কত শত বি-অজ্ঞান আছে সেটা বলে শেষ করা যাবে না :
১. সবে মেরাজের মাধ্যমে বলা হয়েছে টাইম ট্রাভেল এবং হাইপার ড্রাইভের কথা যেটা বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারে নি l
২. ইসা নবীর আকাশে উঠে যাওয়ার মধ্যে আছে ত্রি-মাত্রিক জগৎ থেকে চতুর্মাত্রিক জগতে ভ্রমণের কথা l
৩. কোরানে আছে শক্ত মজবুত ধাতুর তৈরী ছাদ আকৃতির আকাশের কথা সেটা বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারেনি !
৪. মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে ধোয়ার মত গ্যাসীয় পদার্থ থেকে যেটা বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারে নি l
৫. পৃথিবী এবং আকাশের মতো বিস্তৃত জান্নাত আছে যেটা বিজ্ঞান এখনো আবিস্কার করতে পারে নি !
৬. সূর্য আল্লাহর আরশের নিচে চলে যেয়ে সেজদা করে সেটা বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারেনি !
৭. ডানাওয়ালা ফেরেস্তা মহা শুন্যে উড়ে বেড়ায় যেটা বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারেনি !
৮. বিস্ময়কর প্রাণী জ্বিন যেটা বিজ্ঞান আবিষ্কার করতে পারেনি !
৯. আল্লাহ এমনই এক অদ্ভুত প্রাণী যার কোনো আকার নেই অর্থাত তার দেহ তথা হাত পা এমনকি তার কোনো শরীর নেই কিন্তু তাকে বসতে হয় এবং বসার জন্য তাকে একটা আরশ তথা চেয়ারের প্রয়োজন হয় l কিন্তু এমন আজব আর অদ্ভুত প্রাণী বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারে নি l
১০. কোনো কিছুই এমনি এমনি তৈরী হতে পারে না l সবকিছুর একজন সৃষ্টিকর্তা প্রয়োজন l কিন্তু আল্লাহর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই l আর বিজ্ঞান এই যুক্তির উপযুক্ত প্রমান এখনো পর্যন্ত করতে পারেনি l
১১. আল্লাহ হও বললেই হয়ে যায়; তারপরও তার ক্লান্তি হবার প্রশ্ন আসে যখন সে বিশ্বজগত তৈরী করে l কিন্তু বিজ্ঞান এখনো পর্যন্ত এর কারণ আবিষ্কার করতে পারেনি !
১২. আল্লাহর আদেশে সমগ্র বিশ্বজগতের সব পদার্থ তাদের কাজ করে অর্থাত বিশ্বজগত আল্লাহর আদেশেই চলে l তারপরেও বিশ্বজগত চালানোর জন্য আল্লাহর ফেরেশতাদের সাহায্যের প্রয়োজন হয় l এর কারণ বিজ্ঞান আজও উদঘাটন করতে পারেনি l
১৩. আল্লাহর মানুষকে নিয়ে পুতুল খেলতে ইচ্ছে হয়েছে তাই সে প্রথমে শয়তান এবং পরে মানুষ তৈরী করেছে l আর মানুষকে নানা ভাবে কষ্ট দেবার জন্য শয়তানকে মানুষের পিছনে লাগিয়ে দিয়েছে l আর শয়তান মানুষকে নানা ভাবে কষ্ট দিয়ে যাচ্ছে l বিনিময়ে আল্লাহ সেই মানুষকেই জাহান্নামের আগুনে কষ্ট দিবে l তাহলে আল্লাহ নিরপরাধ মানুষকে সৃষ্টি করে তাকে এত কষ্ট দেবার জন্য কেন সৃষ্টি করলো ; বিজ্ঞান এখনো এর সমাধান করতে পারেনি l আর কে বেশি শয়তান আল্লাহ নাকি তার সৃষ্ট শয়তান সেটা বিজ্ঞান এখনো সমাধান করতে পারেনি !
আর তাই বিজ্ঞানের চেয়ে কোরানই অনেক বড় মাপের বি-অজ্ঞান এটা সবাইকে স্বীকার করতেই হবে l
আর তাই মুসলমান দের দাবি; কোরান সবচেয়ে বড় বি-অজ্ঞান এটা আমাদের মেনে নেয়া উচিত !
কোরানে যে কত শত বি-অজ্ঞান আছে সেটা বলে শেষ করা যাবে না :
১. সবে মেরাজের মাধ্যমে বলা হয়েছে টাইম ট্রাভেল এবং হাইপার ড্রাইভের কথা যেটা বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারে নি l
২. ইসা নবীর আকাশে উঠে যাওয়ার মধ্যে আছে ত্রি-মাত্রিক জগৎ থেকে চতুর্মাত্রিক জগতে ভ্রমণের কথা l
৩. কোরানে আছে শক্ত মজবুত ধাতুর তৈরী ছাদ আকৃতির আকাশের কথা সেটা বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারেনি !
৪. মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে ধোয়ার মত গ্যাসীয় পদার্থ থেকে যেটা বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারে নি l
৫. পৃথিবী এবং আকাশের মতো বিস্তৃত জান্নাত আছে যেটা বিজ্ঞান এখনো আবিস্কার করতে পারে নি !
৬. সূর্য আল্লাহর আরশের নিচে চলে যেয়ে সেজদা করে সেটা বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারেনি !
৭. ডানাওয়ালা ফেরেস্তা মহা শুন্যে উড়ে বেড়ায় যেটা বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারেনি !
৮. বিস্ময়কর প্রাণী জ্বিন যেটা বিজ্ঞান আবিষ্কার করতে পারেনি !
৯. আল্লাহ এমনই এক অদ্ভুত প্রাণী যার কোনো আকার নেই অর্থাত তার দেহ তথা হাত পা এমনকি তার কোনো শরীর নেই কিন্তু তাকে বসতে হয় এবং বসার জন্য তাকে একটা আরশ তথা চেয়ারের প্রয়োজন হয় l কিন্তু এমন আজব আর অদ্ভুত প্রাণী বিজ্ঞান এখনো আবিষ্কার করতে পারে নি l
১০. কোনো কিছুই এমনি এমনি তৈরী হতে পারে না l সবকিছুর একজন সৃষ্টিকর্তা প্রয়োজন l কিন্তু আল্লাহর কোনো সৃষ্টিকর্তা নেই l আর বিজ্ঞান এই যুক্তির উপযুক্ত প্রমান এখনো পর্যন্ত করতে পারেনি l
১১. আল্লাহ হও বললেই হয়ে যায়; তারপরও তার ক্লান্তি হবার প্রশ্ন আসে যখন সে বিশ্বজগত তৈরী করে l কিন্তু বিজ্ঞান এখনো পর্যন্ত এর কারণ আবিষ্কার করতে পারেনি !
১২. আল্লাহর আদেশে সমগ্র বিশ্বজগতের সব পদার্থ তাদের কাজ করে অর্থাত বিশ্বজগত আল্লাহর আদেশেই চলে l তারপরেও বিশ্বজগত চালানোর জন্য আল্লাহর ফেরেশতাদের সাহায্যের প্রয়োজন হয় l এর কারণ বিজ্ঞান আজও উদঘাটন করতে পারেনি l
১৩. আল্লাহর মানুষকে নিয়ে পুতুল খেলতে ইচ্ছে হয়েছে তাই সে প্রথমে শয়তান এবং পরে মানুষ তৈরী করেছে l আর মানুষকে নানা ভাবে কষ্ট দেবার জন্য শয়তানকে মানুষের পিছনে লাগিয়ে দিয়েছে l আর শয়তান মানুষকে নানা ভাবে কষ্ট দিয়ে যাচ্ছে l বিনিময়ে আল্লাহ সেই মানুষকেই জাহান্নামের আগুনে কষ্ট দিবে l তাহলে আল্লাহ নিরপরাধ মানুষকে সৃষ্টি করে তাকে এত কষ্ট দেবার জন্য কেন সৃষ্টি করলো ; বিজ্ঞান এখনো এর সমাধান করতে পারেনি l আর কে বেশি শয়তান আল্লাহ নাকি তার সৃষ্ট শয়তান সেটা বিজ্ঞান এখনো সমাধান করতে পারেনি !
আর তাই বিজ্ঞানের চেয়ে কোরানই অনেক বড় মাপের বি-অজ্ঞান এটা সবাইকে স্বীকার করতেই হবে l
আর তাই মুসলমান দের দাবি; কোরান সবচেয়ে বড় বি-অজ্ঞান এটা আমাদের মেনে নেয়া উচিত !
আপনার বিজ্ঞান সম্পর্কে কোনো ধারনাই নেই বুঝলাম। কথায় আছে অল্পবিদ্যা ভয়ংকরি।
ReplyDeleteএকটা সমাধান দেই:
মানুষ ৩য় ডাইমেনশানের প্রানি। জ্বীন যদি ৪র্থ ডাইমেনশানের প্রানি হয়, তাহলে মানুষ জ্বিনকে দেখবে কিভাবে?
নাস্তিকের নাস্তিকতা আর বুজি শেষ হলো না,, আ্ল্লাহ বুজার তাওফিক দিক
ReplyDeleteএই শয়তানরা হচ্ছে নিম্ন স্তরের বুদ্ধিহীন প্রাণী। এদের মূর্খতার লেভেল পশুপাখিকে হার মানায়। এই শয়তানদের না আছে বিজ্ঞানের জ্ঞান, না আছে কোন কিছু বোঝার শক্তি। এই শয়তানরা বিজ্ঞান সম্পর্কে এক পারসেন্ট ও জানে না। পারলে আমার সাথে বিতর্ক করুন। একটা শয়তান ও আমার সাথে কথা বলতে রাজি হয় না। এই ভন্ডরা কোনদিন জ্ঞানের কাছেও পৌঁছাতে পারেনি।
ReplyDelete