Translate

Search This Blog

বিশেষ সতর্কবার্তাঃ

এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।

Sunday, December 6, 2015

কোরআনের বর্ণনায় সমতল পৃথিবী - পর্ব ১১

পর্ব ১০-এর পর থেকে




একই ভাবে পৃথিবীর ভু-অভ্যন্তর গঠিত হয়েছে চারটি মূল লেয়ার- l crust, mantle, outer core,এবং inner core  l
আবার এগুলোকে Mechanically পাচ ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে l আর সেগুলো হলো -  lithosphere, asthenosphere, mesospheric mantle, outer core, এবং  inner core  l
এগুলোকে আবার Chemically  পাচ ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে l যেমন - crust, upper mantle, lower mantle, outer core এবং inner core  l

কিন্তু মুসলমানরা সাতটা পৃথিবীর সাথে পৃথিবীর ভু-অভ্যন্তরের লেয়ার গুলোকে মিলাতে এই চারটা layer -এর sublayer  গুলো নিয়ে সাতটা মিল করে দেখায় l যেমন - Crust, lithosphere , Upper Mantle , Asthenosphere ,  lower Mantle ,  Outer Core এবং Inner Core l

কিন্তু তারা যেভাবে সাতটা layer মিলিয়ে দেখায় যেমন Maltol -এর sublayer গুলোকে (যেমন -  lithosphere , Upper Mantle , Asthenosphere ,  lower Mantle ) দেখায় তাতে layer -গুলোর সংখা সাতটা হয় কিন্তু এর মধ্যে ফাকি থেকে যায় অনেক l যেমল Mantle কে তারা চারটিভাগে ভাগ করে দেখাচ্ছে কিন্তু এভাবে সবগুলো layer -এর sublayer গুলো দেখালে মোট লেয়ার হবে অনেক বেশি l যেমন - Upper Crust , lower Crust , Upper Most Mantle (lithosphere),  Asthenosphere , Upper Mantle , Transitional Zone ,  lower Mantle , D-layer ,  Outer Core , liquid Solid boundary , এবং Inner Core l  
তাহলে এবার গুনে দেখুন কয়টা লেয়ার হলো সব মিলিয়ে l কিন্তু তারা এই sublayer গুলো বাদ দিয়ে শুধু সুবিধামত লেয়ার নিয়ে সাতটা মিল করে দেখায় l কিন্তু sub-layer সবগুলো মিলিয়ে সাতটার অনেক বেশি l অর্থাত কখনই সাতটা লেয়ার পৃথিবী গঠন করে নি l মূল লেয়ার চারটা আর সবগুলো লেয়ার মিলিয়ে সাতটার বেশি l কিন্তু কখনই সাতটা নয় l
তাহলে দেখা যাচ্ছে যে পৃথিবী চারটি মূল লেয়ার নিয়ে গঠিত এবং এগুলোকে বড়জোর পাচ বা ছয় ভাগে ভাগ করা যায় l আবার sublayer গুলো সহ সাত লেয়ার-এর বেশি হয় l আর তাই আকাশ সাতটা এবং পৃথিবীও সাত layer - বিভক্ত এই কথাটা ঠিক নয় l
বায়ুমন্ডল যেমন সাত স্তরে বিভক্ত নয় তেমনি ভু-মন্ডলও সাত ভাগে বিভক্ত নয় l আর তাই সাত আকাশের অনুরূপ সাত পৃথিবী এই কথাটাও সত্যি নয় l
তাই এখানে সাত আকাশ বলতে বায়ুমন্ডলকে বোঝানো হয়নি l আর সাত পৃথিবীও সম্ভব নয় l
কোরআনের উক্ত আয়াতগুলো অনুযায়ী পৃথিবী সমতল l আর এই সমতল পৃথিবীর উপর স্থাপির ছাদের মত মজবুত-শক্ত আকাশসমূহ l
সুতরাং পৃথিবী সমতল l




চিত্র :- পৃথিবীর মূল লেয়ার পাচটি l সাতটি নয় l

এত প্রমান দেবার পরেও যে সকল মুসলমান ভাইয়েরা বলতেই থাকবেন যে, না; সাত আকাশ বায়ুমন্ডলের সাত স্তরকেই বলা হয়েছে আর পৃথিবীর অভ্যন্তরের স্তরও বা লেয়ারও সাতটা; তাদেরকে (যারা যুক্তির ধার ধারে না ) তাদের জন্য তাদের বিশ্বাসের ভিত্তি কোরান থেকেই প্রমান দিচ্ছি যে এখানে বায়ুমন্ডলের স্তরকে সাত আকাশ বলা হয়নি l বরং সাত আকাশ বলতে সমতল পৃথিবীর উপর স্থাপিত মজবুত শক্ত আকাশকে বোঝানো হয়েছে l

৩৭:০৬ অনুযায়ী
আল্লাহ নিকটবর্তী আকাশকে তারকারাজির দ্বারা সুশোভিত করেছেন l
৬৭:০৫ অনুযায়ী
আল্লাহ সর্বনিম্ন আকাশকে সুশোভিত করেছেন প্রদীপমালা (তারকারাজি) দ্বারা এবং ওগুলো শয়তানদের জন্যে ক্ষেপনাস্ত্র স্বরূপ l
৪১:১২ অনুযায়ী
আল্লাহ নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত করেছেন এবং সুরক্ষিত করেছেন l

এই আয়াতগুলো দ্বারা বোঝানো হয়েছে যে আল্লাহ নিকটবর্তী অর্থাত সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা বা তারকারাজি দিয়ে সুশোভিত করেছেন l
অর্থাত আল্লাহ প্রদীপমালা তথা তারকারাজি স্থাপন করেছেন সর্ব নিম্ন আকাশে l কিন্তু আমরা জানি যে সর্ব নিম্ন আকাশে নক্ষত্র গুলো নেই l বায়ুমন্ডলের বাইরে গেলেও তারকাগুলো একই রকম দেখায় l সুতরাং একথা স্পষ্ট ভাবেই বোঝা যাচ্ছে যে তারা গুলো বায়ুমন্ডলের সর্বনিম্ন স্তরে অর্থাত Troposphere - স্থাপিত হয়নি l তাহলে কি কথাটা মিথ্যে হয়ে যায়না !
সুতরাং এখানে নিকটবর্তী আকাশ বলতে সর্বনিম্ন বায়ুস্তর নয় l বরং এটা অন্য এক আকাশ যেটা সমতল পৃথিবীর উপর ছাদের মত স্থাপিত আছে l সুতরাং সাত আকাশ মানে বায়ুমন্ডলের সাতটি স্তর কথাটা সম্পূর্ণ ভাবে ভুল l
আর তাই কোরানের ওই আয়াতগুলো দ্বারা বোঝানো হয়েছে যে আল্লাহ সমতল পৃথিবীর উপর ছাদ হিসেবে মুজবুত শক্ত আকাশ তৈরী করেছেন l আর এই আকাশগুলোর বিস্তৃতি পৃথিবীর বিস্তৃতির অনুরূপ l এবং আকাশসমূহ পৃথিবীর বিস্তৃতির অনুরূপ হচ্ছে জান্নাত l এই কথাটাই ওই আয়াতগুলোতে বলা হয়েছে l
আর এই মতে পৃথিবী সম্পূর্ণ রূপে সমতল l কারণ গুলাকার পৃথিবীর উপর সাত আকাশ স্তাপন করা সম্ভব নয় যেটার বিস্তৃতি হবে গুলোকাকার পৃথিবীর সমান l কিন্তু সমতল পৃথিবীর উপর স্তরে স্তরে সাত আকাশ স্থাপন করলেও এদের বিস্তৃতি অনুরূপ হবে l কারণ সমতল ভূমিতে স্তরে স্তরে সাতটা ছাদ হতে পারে যেগুলোর বিস্তৃতি হবে ওই সমতল মেঝের অনুরূপ l
সুতরাং এই আয়াত গুলো অনুযায়ী পৃথিবী সম্পূর্ণ ভাবে সমতল l

এতক্ষন কোরআনের বিভিন্ন আয়াতের মাধ্যমে প্রমান করে দিলাম যে কোরআনে পৃথিবীর আকার সমতল অর্থাত কোরআনে সমতল পৃথিবীর কথা বলা হয়েছে l অর্থাত কোরানের বর্ণনায় পৃথিবী সম্পূর্ণভাবে সমতল l

যদি তারপরও কোন মুসলমান বলে যে না আমি আপনার কথা মানব না l কোরআন কখনই পৃথিবীকে সমতল বলেনি ! তবে সেই অন্ধবিশ্বাসী মুসলমান ভাইটিকে বোঝানোর জন্য আমি একটা আয়াতের উল্লেখ করব যেটা দিয়ে তাকে বোঝানো সম্ভব হবে যে কোরআনে পৃথিবীকে স্পষ্টভাবেই সমতল বুঝিয়েছে l আর আয়াতটি হলো :
(৫৫) সুরা আর রহমান; আয়াত ৩৩ :
      "হে জ্বীন মানবকুল; নভোমন্ডল ভূমন্ডলের প্রান্ত অতিক্রম করা যদি তোমাদের সাধ্যে কুলায় তবে অতিক্রম কর l কিন্তু ছাড়পত্র ব্যতিত তোমরা তা অতিক্রম করতে পারবে না l"
(৫৫) সুরা আর রহমান; আয়াত ৩৩ :
      "হে জ্বিন  মানুষ জাতি ! আকাশমন্ডলী পৃথিবীর সীমা হতে যদি তোমরা বের হতে পার, তবে বের হয়ে যাও; কিন্তু তোমরা তা পারবে না, শক্তি ব্যতিরেকে (আর সে শক্তি তোমাদের নেই) l"   (প্রফেসর : মুহাম্মদ মুজিবুর রহমান)

 (৫৫) সুরা আর রহমান; আয়াত ৩৩ :
           "হে জিন মানুষের সমবেতগোষ্ঠী ! যদি তোমরা মহাকাশ-মন্ডল পৃথিবীর সীমারেখা থেকে বেরিয়ে যাবার ক্ষমতা রাখ তাহলে বেরিয়ে যাও l তোমরা অতিক্রম করতে পারবে না নির্দেশ ব্যতীত l"   ( : জহুরুল হক)

SURA 55. Rahman
33. O ye assembly of Jinns and men! If it be ye can pass beyond the zones of the heavens and the earth, pass ye! not without authority shall ye be able to pass! (Translated by Abdullah Yusuf Ali)

SURA 55. AR-RAHMAN
33. O company of jinn and men, if ye have power to penetrate [all] regions of the heavens and the earth, then penetrate [them]! Ye will never penetrate them save with [Our] sanction.  (Translation by Mohammad Marmaduke Pickthal)

SURA 55. Rahman
33. O company of jinn and mankind, if you are able to pass beyond the regions of the heavens and the earth, then pass. You will not pass except by authority [from Allah]. (Translated by Saheeh International)

এই আয়াত অনুযায়ী আল্লাহ মানবজাতি জ্বিনকে বলছেন যে তারা যদি আকাশমন্ডলী পৃথিবীর প্রান্ত বা সীমারেখা অতিক্রম করতে পারে বা এর সীমা থেকে বের হয়ে যেতে পারে তবে যেন অতিক্রম করে বা বের হয়ে যায় ! কিন্তু (আল্লাহর) অনুমতি ব্যতীত বা নির্দেশ ছাড়া অথবা ছাড়পত্র ব্যতীত তা তারা (মানুষ জ্বিন) পারবে না l
 অর্থাত আল্লাহ বলেছেন মানুষ জ্বিনরা আকাশসমূহ পৃথিবীর প্রান্ত বা সীমানা অতিক্রম করতে পারলে যেন অতিক্রম করে l কিন্তু তারা তা পারবে না আল্লাহ অনুমতি বা নির্দেশ ছাড়া l
লক্ষ করুন বলা হচ্ছে যে মানুষ জ্বিন কারোরই আকাশ পৃথিবীর প্রান্ত বা সীমানা অতিক্রম করার ক্ষমতা বা সাধ্য নেই; একমাত্র আল্লাহ হুকুম বা অনুমতি ছাড়া l অর্থাত মানুষ জ্বিন (জ্বিন আবার কি !) কখনই পৃথিবী আকাশসমূহের প্রান্ত বা সীমানা অতিক্রম করতে পারবে না l

এখন কথা হচ্ছে জ্বিন যেটার কোনো অস্তিত্ব নেই এবং মানুষের সাধ্যে বা ক্ষমতায় কখনো আকাশসমূহ পৃথিবীর প্রান্ত অতিক্রম করা সম্ভব নয় l একমাত্র আল্লাহর অনুমতি ছাড়া l এখানে আল্লাহর অনুমতি হবে মৃত্যু l অর্থাত মৃত্যু ব্যতীত আকাশের সীমানা অতিক্রম করা যাবে না l অথবা আল্লাহর যদি বিশেষ কোনো ছাড়পত্র বা আদেশ বর্তিত না হয় তবে আকাশসমূহ পৃথিবীর প্রান্ত অতিক্রম করা যাবে না l
তাহলে লক্ষ করুন বলা হচ্ছে আকাশ পৃথিবীর প্রান্তের বা সীমানার কথা l অর্থাত আকাশসমূহ পৃথিবীর একটা প্রান্ত বা সীমানা আছে l আর সেই প্রান্ত বা সীমানা অতিক্রম করার ক্ষমতা বা সাধ্য মানুষের নেই l
আর এই প্রান্ত বা সীমানা কেবল সমতল পৃথিবীর ক্ষেত্রেই সম্ভব l এবং এর উপর স্থাপিত কঠিন শক্ত মজবুত আকাশসমূহের ক্ষেত্রেই সম্ভব l কারণ গোলকাকার পৃথিবীর প্রান্ত বা সীমানা বলে কিছু নেই l এর যেকোনো দিক থেকে চলতে থাকলে এটি বারবার গোলকাকার পৃথিবীর চারপাশে ঘুরতে থাকবে l কিন্তু এর কোনো সীমারেখা বা প্রান্ত থাকা সম্ভব নয় l কিন্তু এখানে আকাশসমূহ পৃথিবীর প্রান্তের বা সীমানার কথা বলা হয়েছে যেটা সম্পূর্ণ ভাবেই সমতল পৃথিবীর ইঙ্গিত দিচ্ছে l অর্থাত সমতল পৃথিবীর প্রান্ত বা সীমারেখা বা সীমানা এবং এর উপর স্থাপিত আকাশসমূহের সীমানা কখনই অতিক্রম করা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয় l একমাত্র আল্লাহর নির্দেশ বা অনুমতিতে (মৃত্যু বা বিশেষ নির্দেশ) মানুষের পৃথিবী আকাশসমূহের সীমানা বা প্রান্ত অতিক্রম করা সম্ভব l

আর তাই পৃথিবী সম্পূর্ণ রূপে সমতল l সমতল পৃথিবী এবং সমতল পৃথিবীর উপর স্থাপিত ছাদের মত মজবুত শক্ত আকাশসমূহ ছাড়া এদের প্রান্ত বা সীমানা কল্পনা করা যায়না l আর তাই এই প্রান্ত বা সীমানা অতিক্রম করা বা এর থেকে বিরিয়ে যাওয়ার কথাটা তখনই বলা যায় যদি পৃথিবী সমতল হয়ে থাকে l আর পৃথিবী সমতল দেখেই এর প্রান্ত বা সীমানা অতিক্রম করার কথা বলা হয়েছে l



চিত্র :- পৃথিবী এবং আকাশের প্রান্ত কোরান অনুযায়ী l আর তাই কোরানের বর্ণনা অনুযায়ী পৃথিবী সমতল হলেই এর সীমানা থাকবে l


আর তাই এই আয়াত অনুযায়ী পৃথিবী সম্পূর্ণ রূপে সমতল l
অর্থাত কোরানের বর্ণনায় পৃথিবী সমতল l (প্রমানিত)

এখানে একটা কথা না বললেই নয় l আল্লাহ বলেছেন যে মানুষ ও জ্বীন কখনো পৃথিবী এবং আকাশের প্রান্ত অতিক্রম করতে পারবে না l একমাত্র আল্লাহর আদেশ পেলেই শুধু পৃথিবী এবং আকাশের প্রান্ত অতিক্রম করা যাবে l
কিন্তু মানুষ কয়েক দশক আগেই পৃথিবী এবং বায়ুমন্ডলের  সীমানা অতিক্রম করে মহাকাশে, এমনকি চাদে পৌছে গেছে l অর্থাত আল্লাহ যে বলেছেন মানুষ কখনো পৃথিবী ও আকাশের সীমানা অতিক্রম করতে পারবে না সেটা মানুষ পৃথিবী ও আকাশের সীমানা অতিক্রম করে দেখিয়ে দিয়েছে সম্পূর্ণ আল্লাহর অনুমতি ব্যতিত l অর্থাত আল্লাহর দাবি মানুষ কখনো পৃথিবীর প্রান্ত অতিক্রম করতে পারবে না; সেই দাবিকে মিথ্যে প্রমান করে দিয়েছে l অর্থাত আল্লাহ মানুষের কাছে পরাজিত হয়েছেন l

(....শেষ)

(বি.দ্র.: লেখাটি এমকেএ আহমেদ রচিত "কোরআনের বর্ণনায় সমতল পৃথিবী- ১ম খন্ড" থেকে ধারাবাহিক ভাবে নেওয়া হয়েছে।)

No comments:

Post a Comment