Translate

Search This Blog

বিশেষ সতর্কবার্তাঃ

এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।

Sunday, July 6, 2014

বিগ ব্যাং ও সময়ের সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে আস্তিকদের বুদ্ধির অক্ষমতা :

বিগ ব্যাং ও সময়ের সৃষ্টিকর্তা সম্পর্কে আস্তিকদের বুদ্ধির অক্ষমতা :

সবকিছুতেই সৃষ্টিকর্তাকে খুজা আস্তিকদের একটা অভ্যেস-এ পরিনত হয়েছে l তাদের চিন্তার অস্বারতা হচ্ছে তারা সব কিছুতেই সৃষ্টি কর্তাকে খুঁজে বেড়ায় l তাদের মনের একান্ত অনুভুতি কাজ করে যে সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কোন কিছুই সৃষ্টি হতে পারে না l কিন্তু তারা এটা চিন্তা করে দেখে না যে কোন কিছু যদি সৃষ্টি হতে সৃষ্টিকর্তার একান্তই প্রয়োজন হয় তবে সেই সৃষ্টিকর্তাকেও সৃষ্টি করতে একজন সৃষ্টিকর্তার দরকার হবে l কারণ তাদের যুক্তি অনুযায়ী কোনো সৃষ্টিকর্তাই সৃষ্টিকর্তা ব্যতিত সৃষ্টি হতে পারবে না l কারণ তখন কোন সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কোন সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি হওয়া সম্ভব হবে না l আর তাই যে সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি মানুষ করেছে সেই সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব টিকে থাকতে পারবে না l
আস্তিকগুলো তাদের চিন্তা সৃষ্টিকর্তা পর্যন্ত স্বীমাবদ্ধ করে রাখে l তারা মনে করে সবকিছুই সৃষ্টি করতে একজন সৃষ্টিকর্তা লাগে কিন্তু সেই সৃষ্টিকর্তাকে সৃষ্টি করতে কোন সৃষ্টিকর্তা লাগে না l তাহলে তাদের যুক্তি অনুযায়ী সব কিছু সৃষ্টি করতে কোন না কোন সৃষ্টিকর্তা লাগে এই যুক্তিটি সত্য থাকে না l কারণ তারাই সৃষ্টিকর্তার ক্ষেত্রে বলছে যে সৃষ্টিকর্তাকে সৃষ্টি করতে হয়নি অর্থাত সৃষ্টিকর্তার কোন সৃষ্টিকর্তা নেই  l তারা সৃষ্টি কর্তার ক্ষেত্রে এই দ্বিমুখী মনোভাব পূষণ করে l
তারাই বলছে কোন কিছু সৃষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হতে পারে না আবার তারাই বলছে সৃষ্টিকর্তার কোন সৃষ্টিকর্তা নেই l অর্থাত সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টিকর্তা ছাড়াই সৃষ্টি হতে পারে l তাহলে কোন কিছুই সৃষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হতে পারে না এই কথাটা মিথ্যে হয়ে যাচ্ছে l অর্থাত সৃষ্টিকর্তা ছাড়াও কোন কিছু সৃষ্টি হতে পারে l (তাদের যুক্তি অনুযায়ী) l
তাহলে কেন অন্য কিছু সৃষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হতে পারবে না l যদি সৃষ্টিকর্তা নিজে সৃষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হতে পারে তাহলে অন্য কিছুও সৃষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হতে পারবে l
বিজ্ঞান বলে শক্তি বা এনার্জিকে সৃষ্টি করা যায় না এবং ধ্বংশও করা যায় না l অর্থাত এনার্জি সৃষ্টি হতে কোন সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন হয়নি l এনার্জি ছিল বিগব্যাং-এর শুরুর প্রাথমিক অবস্থা থেকে l অর্থাত এনার্জিকে সৃষ্টি করা হয়নি বা এনার্জি নিজেও সৃষ্টি হয়নি l এটি বিগ ব্যাং-এর মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে বা রুপান্তরিত হয়ে সৃষ্টি করেছে মহাবিশ্ব l এবং মহাবিশ্ব সৃষ্টি হবার পরে এটি ধ্বংশ হবে না বা সৃষ্টিও হবে না l এটির শুধুমাত্র রূপান্তর হবে l  আর এভাবেই শক্তি রুপান্তরিত হয়ে পদার্থের সৃষ্টি হয়েছে l আর পদার্থ সন্নিবেশিত হয়ে সৃষ্টি করেছে জীব জগতের l এটাই বাস্তবতা l এটাই সত্যি l
কিন্তু আস্তিকরা এই সত্যিটা বুঝতে পারে না এবং বুঝার চেষ্টাও তারা করে না l বিজ্ঞান বলছে শক্তিকে সৃষ্টি করা যায় না l কিন্তু আস্তিকরা এটাকে অবিশ্বাস করে বলছে না কোন কিছুই সৃষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হতে পারে না l সব কিছুরই একজন সৃষ্টিকর্তা থাকতে হবে l তাহলে যুক্তি এবং বাস্তব সত্য বলে তবে সৃষ্টিকর্তারও একজন সৃষ্টিকর্তা থাকতে হবে যদি কোন কিছুই সৃষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হতে না পারে l তখন বাস্তব সত্যের কাছে তাদের ঠুনকো যুক্তি টিকে না l
বিগ ব্যাং থিওরি বলে বিগ ব্যাং-এর শুরুর প্রাথমিক দিকে এনার্জি ছিল যেটাকে সৃষ্টি করতে হয়নি l এবং এই এনার্জির মোট পরিমান হচ্ছে আমাদের এই মহাবিশ্বের মোট পরিমানের সমান l এই পরিমান এনার্জি বিগ ব্যাং ঘটিয়ে সৃষ্টি করেছে আমাদের এই মহাজগতের l এবং সৃষ্টি হয়েছে সময়ের যে সময়ের স্রোতে আমাদের এই জগত এবং আমরা বয়ে চলেছি l আর তাই বিগ ব্যাং-এর কোন পূর্ব মুহূর্ত বা এর কোন অতীত বা পাস্ট ছিল না l কারণ বিগ ব্যাং-এর পূর্বে সময়ের সৃষ্টি হয়নি l আর তাই এর কোন অতীত বা পাস্ট থাকবে না l
আস্তিকরা এই ব্যাপারটা মেনে নিতে পারে না যে বিগ ব্যাং-এর পূর্বে সময় বলে কিছু ছিল না l আর তাই বিজ্ঞান যখন বলে বিশ্বজগতের কোন সৃষ্টিকতা নেই তখন তারা প্রশ্ন করে বসে তাহলে বিগ ব্যাং-এর আগে কি ছিল ?
তাদেরকে যদি বলা হয় যে বিগ ব্যাং-এর পূর্বে বলে কিছু নেই l কারণ সময় তৈরী হয়েছে বিগ ব্যাং-এর পরে l
তখনও তারা এই সত্যটি ধরতে পারে না l তারা নানা ভাবে বলার চেষ্টা করে কোন কিছুই সৃষ্টিকর্তা ছাড়া সৃষ্টি হতে পারে না; আর তাই সময়ের সৃষ্টিকর্তাও সৃষ্টিকর্তা নিজে l
কিন্তু সময় সৃষ্টি হবার পূর্ব মুহূর্ত বলে কিছু নেই আর তাই বিগ ব্যাং-এর পূর্বে সৃষ্টিকর্তার থাকার সম্ভাবনা শূন্য l
কিন্তু এসব বলেও তাদেরকে তাদের অন্ধ বিশ্বাস থেকে ফিরিয়ে আনা যাচ্ছে না l তারা নানা হাস্যকর যুক্তি দিয়েই যাচ্ছে তাদের কাল্পনিক স্রষ্টার স্বপক্ষে l
তারা বলে একটা গাড়ি কি নিজে নিজে সৃষ্টি হতে পারে ? একটা চেয়ার কি নিজে নিজে সৃষ্টি হতে পারে ? বিল্ডিং থেকে শুরু করে কম্পিউটার পর্যন্ত এসব কিছুই কেও না কেও অথবা কোন না কোন কোম্পানি তৈরী করে l এটা বলে তারা বুঝাতে চায় যে সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কোন কিছু সৃষ্টি হতে পারে না l
কিন্তু কোন কিছু বানানো বা তৈরী করা আর সেই জিনিসটি সৃষ্টি করার মাঝে অনেক পার্থক্য l মানুষ কোন কিছু সৃষ্টি করে না বরং মানুষ কোন কিছু (যেটা আগেই তৈরী ছিল) দিয়ে কোন কিছু তৈরী করে l আর তাই গাড়ি বিল্ডিং এমনকি কম্পিউটার মানুষ সৃষ্টি করে না বরং এগুলোর উপাদান প্রকৃতিতে পূর্বে থেকেই ছিল l মানুষ শুধু এই জিনিসগুলো নিয়ে অন্য কোন জিনিস তৈরী করে বা বানায় l আর এজন্যই গাড়ি বা বিল্ডিং অথবা কম্পিউটার তৈরী করতে একজন প্রস্তুত কারক লাগে কিন্তু এর উপাদান যেগুলো দিয়ে এগুলো তৈরী করা হয় সেগুলো আগে থেকেই সৃষ্টি করা ছিল l অর্থাত এই উপাদানগুলোকে সৃষ্টি করতে হয়নি l
আর তাই এর সাথে সৃষ্টিকর্তার উদাহরণ দেয়া অযুক্তিক; যেমন অযুক্তিক সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা থাকা l
সব কিছুতেই সৃষ্টিকর্তা না খুঁজে সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টিকর্তাকে খুঁজে দেখুন তাহলে দেখবেন সৃষ্টিকর্তা থাকা সম্ভব নয় l গাড়িকে তৈরী করা যায় বলে সেটাকে কৃতিম বলে l কিন্তু গাড়ির উপাদান এটম বা অনু কে সৃষ্টি করা যায় না l কারণ একটা এটম বা অনু তৈরী হয় প্রচুর শক্তি বা এনার্জি দিয়ে l আর এনের্জিকে তৈরী করা যায় না l এমনকি কল্পিত সৃষ্টিকর্তাও পারবে না l তাই সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা আছে এই চক্র থেকে বেরিয়ে আসুন l তখন আপনাদের সৃষ্টিকর্তাও পালিয়ে যাবে মন থেকে l
এনার্জি যেটার মোট পরিমান মহাবিশ্বের মোট পরিমানের সমান সেটা বিগ ব্যাং -এর আগে ছিল এবং বিগ ব্যাং-এর পরে এটি ছুটতে শুরু করেছে আর এই ছুটতে শুরু করাই সময়কে সৃষ্টি করেছে l কিন্তু এই শক্তি বা এনার্জি বিগ ব্যাং-এর আগে কি অবস্থায় ছিল সেটা আমরা জানতে পারব না l কারণ বিগ ব্যাং-এর কোন পূর্ব বা অতীত বা পাস্ট ছিল না l কারণ অতীত বা পাস্ট নির্ণয় করা হয় সময়ের মাধ্যমে l সেই সময়টা তৈরীই হয়নি বিগ ব্যাং-এর আগে বা পূর্বে l আর তাই এর কোন অতীত বা পাস্ট নেই l এই ব্যাপারটা যদি ধরে ফেলতে পারেন যে অতীত বা পাস্ট নির্ণয়ের জন্যে যে সময়ের দরকার হয় সেটা তৈরী হয়নি বিগ ব্যাং-এর আগে l তাহলেই আপনি ব্যাপারটা বুঝতে পারবেন যে আমাদের বিশ্বজগত অনন্ত কাল থেকে নয় বরং বিগ ব্যাং থেকে শুরু হয়েছে l এর পূর্বে সময় তৈরী হয়নি বলে l
কিন্তু আমরা সময়ের স্রোতে বয়ে চলা একটা জগতে বাস করছি l আর তাই আমরা বুঝতে পারি না বা মেনে নিতে পারি না যে সময় ছাড়া বা সময়হীন একটা জগত থাকতে পারে l আর তাই আমরা ধরেই নেই যে বিগ ব্যাং-এরও একটা অতীত বা পাস্ট থাকবে l কিন্তু বাস্তবতা হলো বিগ ব্যাং-এর কোন পূর্ব মুহূর্ত বা অতীত বা পাস্ট থাকবে না l কারণ সময় তৈরী হয়েছে বিগ ব্যাং থেকে l সময় সৃষ্টি হবার পরেই অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত বা পাস্ট, প্রেসেন্ট এবং ফিউচার-এর সৃষ্টি হয়েছে l কিন্তু সময় সৃষ্টি হবার পূর্বে পাস্ট বা অতীত থাকতে পারবে না l অতীত থাকবে সময়ের সৃষ্টি হবার পরে l
আমরা সময়ের স্রোতে বয়ে চলা জগতে থাকি বলে আমরা এই ব্যাপারটা বুঝতে পারি না l আর তাই আমরা মনে করি এবং বিশ্বাস করি সময় আদি অনন্ত l কিন্তু বাস্তবতা এর ভিন্ন l অর্থাত সময় আদি অনন্ত নয় বরং সময় নিজেও সৃষ্টি হয়েছে বিগ ব্যাং-এর মাধ্যমে l আর তাই বিগ ব্যাং-এর কোন পূর্ব বা অতীত বা পাস্ট থাকবে না l
আর আমরা এই সহজ ব্যাপারটাই বুঝতে পারছি না কারণ আমরা সময়ের স্রোতে বয়ে চলা জগতে বাস করি l তাই আমাদের কাছে ব্যাপারটা প্রায় অসম্ভবের কাছাকাছি বলে মনে হয় l কিন্তু তাতেতো বাস্তবতার কোন পরিবর্তন হবে না l অর্থাত সময় তৈরী হয়েছে বিগ ব্যাং-এর পরে l তাই বিগ ব্যাং-এর কোন অতীত বা পাস্ট থাকবে না l
আমরা যত সহজে এবং যত তারাতারি এই ব্যাপারটা বুঝতে পারবো বা ধরতে পারবো ততই বিগ ব্যাং এবং এর মাধ্যমে সময় সৃষ্টি হওয়ার বিষয়ে পজেটিভ হতে পারব l
এখানে বিগ ব্যাং-এর কোন পাস্ট বা অতীত অথবা এর পূর্বে বলে কিছু নেই এটা আমরা মেনে নিতে পারছি না কারণ এটা আমাদের কাছে অসম্ভব বলে মনে হয় l সমস্যাটা আমাদের l কিন্তু বাস্তবতার নয় l বিগ ব্যাং-এর কোন পূর্ব ছিল না বা অতীত বা পাস্ট ছিল না এটাই বাস্তব এবং সত্য l আমরা মেনে নেই বা না নেই l বিশ্বজগতের যেমন কোন সৃষ্টিকর্তা নেই আমাদের যত কষ্টই হোক না কেন এটা চির সত্য একটা ব্যাপার l ঠিক তেমনি বিগ ব্যাং-এর কোন পূর্ব মুহূর্ত ছিলনা বা অতীত বা পাস্ট ছিল না এটাও সত্য l আমাদের জগত আদি অনন্ত নয় এটা প্রকৃতির একটা বড় নিষ্ঠুরতা ছাড়া আর কিছুই না l
এটা আমরা যত তারাতারি মেনে নিতে পারবো ততই আমদের মনের শান্তির জন্য ভালো l

আর তাই সবকিছুর সৃষ্টিকর্তা খোজাটা অর্থহীন l কারণ মহাবিশ্বের কোন সৃষ্টিকর্তা নেই ঠিক দুটো কারণে :- এক - এনার্জি যেটা বিগ ব্যাং-এর শুরু থেকেই ছিল (এখানে লক্ষনীয় ব্যাপার হচ্ছে এই এনার্জিগুলো বিগ ব্যাং-এর পূর্ব থেকে আছে বলাটা সঠিক হবে না, যেহেতু বিগ ব্যাং-এর কোন পূর্ব বা পাস্ট নেই) সেগুলোকে সৃষ্টি করা যায় না l আর তাই কোন সৃষ্টিকর্তা নেই l এবং দুই- বিগ ব্যাং-এর কোন পূর্ব মুহূর্ত বা পাস্ট ছিল না অর্থাত কোন সময় ছিল না l তাই সময় হীন অবস্থায় সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব থাকা অসম্ভব এবং কাল্পনিক l
তাই মহাবিশ্বের কোন সৃষ্টিকর্তা থাকা সম্ভব নয় l
কোন সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কোন কিছু সৃষ্টি হতে পারেনা কথাটা একদম ভুল এবং মিথ্যা l
আর তাই মহাবিশ্বের কোন সৃষ্টিকর্তা বলে কিছু নেই l

4 comments:

  1. ঠিক বলেছেনই আরেকটু তথ্য বহুল করলে ভালো হত , যাই হোক ভালো লেগেছে

    ReplyDelete
  2. মানুষকে সৃষ্টি হয়েছে মশার খাদ্য হওয়ার জন্য ।

    ReplyDelete
  3. Something from nothing is Mythological nonsense
    =======
    Alfredo T. Suzuki
    São Paulo State University

    Does Quantum Field Theory allow the Universe to emerge from nothing?
    Plain answer is NO. To say that nothing created something is simply illogical philosophically speaking. To say that creation operators acting on the vacuum may "create" fermions (matter) is misleading as far as Quantum field theory is concerned because this vacuum cannot and should not be equated to nothingness in the first place. Our Quantum field theory vacuum has an internal structure out of which when one operates on with appropriate operators (either fermion creation operators or boson creation operators) particles of certain mass and energy can be "created". This concept that nothing created something (or everything for that matter...) is simply a mythological nonsense that some people try to put on people with the subtle disguise of "scientific" leverage.

    As an addendum: "vacuum fluctuations" are impossible to happen without some kind of external perturbing agent to make it fluctuate. In other words, absolute vacuum is absolutely stable if left by itself.

    ReplyDelete
  4. The idea that the Universe emerged out of nothing is a fancy tendency.
    =================

    “As we know, many cosmologists argue that the Universe emerged out of nothing, for example Hawking-Mlodinow (Grand Design, 2010), and Lawrence Krauss, see http://www.wall.org/~aron/blog/a-universe-from-nothing/. Most of their arguments rely on conviction that the Universe emerged out of vacuum fluctuations.

    While that kind of argument may sound interesting, it is too weak argument in particular from the viewpoint of Quantum Field Theory. In QFT, the quantum vaccuum is far from the classical definition of vaccuum ("nothing"), but it is an active field which consists of virtual particles. Theoretically, under special external field (such as strong laser), those virtual particles can turn to become real particle, this effect is known as Schwinger effect. See for example a dissertation by Florian Hebenstreit at http://arxiv.org/pdf/1106.5965v1.pdf.

    Of course, some cosmologists argue in favor of the so-called Cosmological Schwinger effect, which essentially says that under strong gravitational field some virtual particles can be pushed to become real particles.
    Therefore, if we want to put this idea of pair production into cosmological setting, we find at least two possibilities from QFT:

    a. The universe may have beginning from vacuum fluctuations, but it needs very large laser or other external field to trigger the Schwinger effect. But then one can ask: Who triggered that laser in the beginning?

    b. In the beginning there could be strong gravitational field which triggered Cosmological Schwinger effect. But how could it be possible because in the beginning nothing exists including large gravitational field? So it seems like a tautology.”

    ReplyDelete