আল্লাহ অজ্ঞতায় ফেরেশতাদেরকেও হার মানায় !
মুসলমানদের সৃষ্টির জনক আল্লাহ কুরআনে উল্লেখ করেছে,
সুরা বাকারা-এর ৩০ নাম্বার আয়াতে,
"এবং যখন তোমার রব ফেরেশতাগণকে বললেনঃ নিশ্চয় আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি সৃষ্টি করবো, তারা বললোঃ আপনি কি যমীনে এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যে, তারা সেখানে বিবাদ সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত করবে ? আর আমরাই তো আপনার প্রশংসা গুনগান করছি এবং আপনারই পবিত্রতা বর্ণনা করে থাকি । তিনি বললেনঃ নিশ্চয় আমি যা পরিজ্ঞাত আছি তা তোমরা অবগত নও ।"
এই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ ফেরেশতাদেরকে প্রতিনিধি তথা মানুষ সৃষ্টির কথা বলেছে এবং ফেরেশতারা প্রতিবাদ করে বলেছিল, আপনি কি এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যারা পৃথিবীতে বিবাদ বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত ঘটাবে ? আল্লাহ প্রতিবাদে বলেছে, আমি যেটা জানি তোমরা তা জান না ।
এই আয়াত থেকে বুঝা যাচ্ছে আল্লাহ প্রতিনিধি বা মানুষ সৃষ্টি করতে চাইলে ফেরেশতারা আশঙ্কা প্রকাশ করে যে মানুষ সৃষ্টি করলে মানুষেরা পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা, বিবাদ, রক্তপাত এবং যুদ্ধ মারামারি ঘটাবে । কিন্তু আল্লাহ ফেরেশতাদের এই আশঙ্কার বিপরীতে বলেছে, আল্লাহ যা জানে ফেরেশতারা তা জানে না । অর্থাৎ আল্লাহ বুঝাতে চেয়েছে, মানুষ কখনই বিবাদ, ফেসাদ, বিশৃঙ্খলা এবং রক্তপাত বা যুদ্ধ করবে না ।
কিন্তু আল্লাহর ধারনাকে ভুল প্রমান করে দিয়ে মানুষ পৃথিবীতে বিবাদ, বিশৃঙ্খলা, যুদ্ধ এবং রক্তারক্তি ঘটিয়েছে । আর এর দ্বারা এটা প্রমানিত হয়েছে যে, আল্লাহর চেয়ে ফেরেশতারা বেশী জ্ঞানী । ফেরেশতারা ধারনা করেছিল মানুষ বিবাদ এবং রক্তপাত ঘটাবে । আর তাই সত্যি বলে প্রমানিত হয়েছে । কিন্তু আল্লাহ যে বলেছিল মানুষ বিবাদ এবং রক্তপাত করবে না সেই ধারনা মিথ্যে বলে প্রমানিত হয়েছে ।
অর্থাৎ আল্লাহ যে ফেরেশতাদের থেকে কম জ্ঞানী এটাই প্রমানিত হয়েছে ।
কেন এমন হয়েছে ? এর কারন কুরআন লিখেছে মুহাম্মদ নিজে । আর আদম তৈরীর এই কাহিনী নিয়েছে বাইবেলে বর্নিত আদম সৃষ্টির কাহিনী থেকে । ফলে মুহাম্মদ যখন উক্ত আয়াতটি তৈরী করেছিল তখন সে বুঝতে পারেনি আল্লাহকে দিয়ে বলানো কথাটি- "আমি যা জানি তোমরা তা জান না" কথাটি যে সত্যি নয় সেটা মুহাম্মদ নিজেই বুঝতে পারে নি । কারণ মুহাম্মদ নিজেও জানতো না এই আয়াতটি নাযিল হবার (তৈরী করার) কিছু দিন পরে সে নিজেই যুদ্ধ-ফেসাদ এবং রক্তারক্তি শুরু করে দিবে । আর মুহাম্মদের মাথায় এটাও আসেনি যে কথাটি পরবর্তীতে আল্লাহকে বিপদে ফেলে দেবে ।
(উল্লেখ্য এই আয়াত নাযিলের কিছুদিন পরে মুহাম্মদ মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার পরে নিজেই যুদ্ধ এবং রক্তারক্তি শুরু করে দিয়েছিল ।)
যেহেতু আল্লাহর দাবী মতে মানুষ বিবাদ এবং রক্তপাত থেকে বিরত থাকেনি ফলে আল্লাহর অনুমান মিথ্যে বলে প্রতিপাদ হয়েছে । এবং ফেরেশতাদের কথা সত্যি বলে প্রমানিত হয়েছে । আর এর ফলে এটা প্রমানিত হয়েছে যে ফেরেশতারা আল্লাহর চেয়ে বেশী জ্ঞানী ।
আর কুরআনে এই ভূলটা হয়েছে কারন কুরআন লিখেছে (তৈরী করেছে) অশিক্ষিত মুহাম্মদ । আর তাই মুহাম্মদ বুঝতে পারেনি যে সে এই আয়াতটি তৈরী করে আসলে আল্লাহকে বিপদে ফেলে দিচ্ছে ।
যেহেতু মুহাম্মদ এটা বুঝতে পারেনি যে এই আয়াতটি দ্বারা আল্লাহর অজ্ঞতা প্রমানিত হবে তাই এটি তৈরী করেছে এবং আল্লাহ যে মুহাম্মদের মতো কম জ্ঞানের অধিকারী সেটা প্রমান করে দিয়েছে ।
কারণ মুহাম্মদ নিজেই আল্লাহ ! আর তাই আল্লাহর জ্ঞান মুহাম্মদের মতই ।
মুসলমানদের সৃষ্টির জনক আল্লাহ কুরআনে উল্লেখ করেছে,
সুরা বাকারা-এর ৩০ নাম্বার আয়াতে,
"এবং যখন তোমার রব ফেরেশতাগণকে বললেনঃ নিশ্চয় আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি সৃষ্টি করবো, তারা বললোঃ আপনি কি যমীনে এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যে, তারা সেখানে বিবাদ সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত করবে ? আর আমরাই তো আপনার প্রশংসা গুনগান করছি এবং আপনারই পবিত্রতা বর্ণনা করে থাকি । তিনি বললেনঃ নিশ্চয় আমি যা পরিজ্ঞাত আছি তা তোমরা অবগত নও ।"
এই আয়াতে বলা হয়েছে, আল্লাহ ফেরেশতাদেরকে প্রতিনিধি তথা মানুষ সৃষ্টির কথা বলেছে এবং ফেরেশতারা প্রতিবাদ করে বলেছিল, আপনি কি এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যারা পৃথিবীতে বিবাদ বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত ঘটাবে ? আল্লাহ প্রতিবাদে বলেছে, আমি যেটা জানি তোমরা তা জান না ।
এই আয়াত থেকে বুঝা যাচ্ছে আল্লাহ প্রতিনিধি বা মানুষ সৃষ্টি করতে চাইলে ফেরেশতারা আশঙ্কা প্রকাশ করে যে মানুষ সৃষ্টি করলে মানুষেরা পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা, বিবাদ, রক্তপাত এবং যুদ্ধ মারামারি ঘটাবে । কিন্তু আল্লাহ ফেরেশতাদের এই আশঙ্কার বিপরীতে বলেছে, আল্লাহ যা জানে ফেরেশতারা তা জানে না । অর্থাৎ আল্লাহ বুঝাতে চেয়েছে, মানুষ কখনই বিবাদ, ফেসাদ, বিশৃঙ্খলা এবং রক্তপাত বা যুদ্ধ করবে না ।
কিন্তু আল্লাহর ধারনাকে ভুল প্রমান করে দিয়ে মানুষ পৃথিবীতে বিবাদ, বিশৃঙ্খলা, যুদ্ধ এবং রক্তারক্তি ঘটিয়েছে । আর এর দ্বারা এটা প্রমানিত হয়েছে যে, আল্লাহর চেয়ে ফেরেশতারা বেশী জ্ঞানী । ফেরেশতারা ধারনা করেছিল মানুষ বিবাদ এবং রক্তপাত ঘটাবে । আর তাই সত্যি বলে প্রমানিত হয়েছে । কিন্তু আল্লাহ যে বলেছিল মানুষ বিবাদ এবং রক্তপাত করবে না সেই ধারনা মিথ্যে বলে প্রমানিত হয়েছে ।
অর্থাৎ আল্লাহ যে ফেরেশতাদের থেকে কম জ্ঞানী এটাই প্রমানিত হয়েছে ।
কেন এমন হয়েছে ? এর কারন কুরআন লিখেছে মুহাম্মদ নিজে । আর আদম তৈরীর এই কাহিনী নিয়েছে বাইবেলে বর্নিত আদম সৃষ্টির কাহিনী থেকে । ফলে মুহাম্মদ যখন উক্ত আয়াতটি তৈরী করেছিল তখন সে বুঝতে পারেনি আল্লাহকে দিয়ে বলানো কথাটি- "আমি যা জানি তোমরা তা জান না" কথাটি যে সত্যি নয় সেটা মুহাম্মদ নিজেই বুঝতে পারে নি । কারণ মুহাম্মদ নিজেও জানতো না এই আয়াতটি নাযিল হবার (তৈরী করার) কিছু দিন পরে সে নিজেই যুদ্ধ-ফেসাদ এবং রক্তারক্তি শুরু করে দিবে । আর মুহাম্মদের মাথায় এটাও আসেনি যে কথাটি পরবর্তীতে আল্লাহকে বিপদে ফেলে দেবে ।
(উল্লেখ্য এই আয়াত নাযিলের কিছুদিন পরে মুহাম্মদ মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করার পরে নিজেই যুদ্ধ এবং রক্তারক্তি শুরু করে দিয়েছিল ।)
যেহেতু আল্লাহর দাবী মতে মানুষ বিবাদ এবং রক্তপাত থেকে বিরত থাকেনি ফলে আল্লাহর অনুমান মিথ্যে বলে প্রতিপাদ হয়েছে । এবং ফেরেশতাদের কথা সত্যি বলে প্রমানিত হয়েছে । আর এর ফলে এটা প্রমানিত হয়েছে যে ফেরেশতারা আল্লাহর চেয়ে বেশী জ্ঞানী ।
আর কুরআনে এই ভূলটা হয়েছে কারন কুরআন লিখেছে (তৈরী করেছে) অশিক্ষিত মুহাম্মদ । আর তাই মুহাম্মদ বুঝতে পারেনি যে সে এই আয়াতটি তৈরী করে আসলে আল্লাহকে বিপদে ফেলে দিচ্ছে ।
যেহেতু মুহাম্মদ এটা বুঝতে পারেনি যে এই আয়াতটি দ্বারা আল্লাহর অজ্ঞতা প্রমানিত হবে তাই এটি তৈরী করেছে এবং আল্লাহ যে মুহাম্মদের মতো কম জ্ঞানের অধিকারী সেটা প্রমান করে দিয়েছে ।
কারণ মুহাম্মদ নিজেই আল্লাহ ! আর তাই আল্লাহর জ্ঞান মুহাম্মদের মতই ।
যুক্তির পূন্যপ্রকাশ করেনি। সেখানে কারন দেখানো হয়েছে এর আগে জ্বীন নামক জাতি নাকি পৃথিবীতে ছিল, যারা ঔ কাজগুলো করত, তাদের নাকি ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। প্রাকটিকাল বিঙ্গান দিয়ে চাক্কুস প্রমান করা শ্রেয়। কাউকে ছোট না করে সত্যি কথাটা বলে ফেলা যা আগ্রাহ্য করার কোন সুযোগ নেই। যেমন করেছেন জম্ন বিযয়ক লেখায়।
ReplyDeleteধন্যবাদ