মিথ্যা ধর্মগুলো, কাল্পনিক অবতার ও নবী-রাসুল এবং ভিলেন মুহাম্মদ :

পৃথিবীর সব ধর্মই মিথ্যা ! সৃষ্টিকর্তাকে মানুষ সৃষ্টি করেছে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করার জন্য !
পৃথিবীতে যত দেবদূত এবং অবতার, নবী-রাসুল এসেছে তারা সবাই কাল্পনিক চরিত্র ! সত্যি সত্যি মুসা-ইসা বা রাম-কৃষ্ণ ইত্যাদি চরিত্র পৃথিবীতে সত্যি এসেছিল এরকম কোন ঐতিহাসিক দলিল-প্রমান নেই l এগুলো শুধু গল্প কথকেই স্বীমাবদ্ধ l আর তাই পৃথিবীর মানুষ যখন দেখবে মানুষ মিথ্যা ধর্মগুলোকে তৈরী করেছে এবং ধর্মের নামে অমানবিক এবং নির্মম কাজ ও হত্যাকান্ডগুলো করেছে, মানুষ যুগের পর যুগ ধরে তখন মানুষ ধর্মকে এবং ধর্ম গুরুদেরকে ঘৃনা করবে চিরদিন l আর তাই স্বভাবতই ইসা-মুসা বা রাম-কৃষ্ণ প্রভৃতি কাল্পনিক চরিত্রগুলোকে ঘৃনা করবে ভবিষ্যতের মানুষ ! তবে মুসা বা মোজেস, ইসা বা জেসাস ক্রাইস্ট, রাম ও কৃষ্ণ এই চরিত্রগুলোকে মানুষ ক্ষমার চোখে দেখবে অথবা এদেরকে ঘৃনা করবে না l এর কারণ হচ্ছে এই চরিত্রগুলো কাল্পনিক এবং এরা কেওই ধর্ম তৈরী করেনি বরং এদের নাম ভাঙিয়ে মানুষ ধর্মের ব্যবসা করেছে যুগ যুগ ধরে ! আর তাই এদেরকে কেউ ঘৃনা করবে না বরং এদেরকে অর্থাত এইসব কাল্পনিক চরিত্রগুলোকে যারা সৃষ্টি করেছে সেই সব মানুষগুলোকে বা ধর্মগুরুদেরকে মানুষ ঘৃনা করবে চিরদিন l আর তাই ইসা বা জেসাস ক্রাইস্ট, মুসা বা মোজেস, রাম ও কৃষ্ণ তারা মানুষের ঘৃনা থেকে মুক্ত থাকবে তারা কাল্পনিক চরিত্র হবার কারণে !

কিন্তু যে মানুষটাকে মানুষ ক্ষমা করবে না এবং ঘৃনা করবে চিরদিন সেটা হচ্ছে মুহাম্মদ ! মুহাম্মদ বাদে সবাই কাল্পনিক চরিত্র; দেবদূত বা অবতার, নবী-রাসুল; এরা সবাই কাল্পনিক চরিত্র এবং এরা কেউ ধর্মগ্রন্থ লেখেনি বা ধর্ম প্রতিষ্ঠিত করেনি ! এদের নাম ভাঙিয়ে অন্যরা ধর্মগ্রন্থ রচনা করেছে এবং ধর্ম প্রতিষ্ঠিত করেছে l
কিন্তু মুহাম্মদ বাস্তব চরিত্র এবং মুহাম্মদ নিজে ধর্মগ্রন্থ রচনা করেছে এবং নিজে ধর্ম তৈরী করেছে ! আর তার ধর্ম তৈরী করতে এবং প্রতিষ্ঠিত করতে হাজার হাজার মানুষ নির্বিচারে মেরে ফেলেছে ! মুহাম্মদ নিজে একটা ধর্ম তৈরী করেছে এবং নিজেই ধর্মের নামে অশান্তি তৈরী করে গেছে পৃথিবীতে ! আর মুহাম্মদ কাল্পনিক কোন চরিত্র নয় ! মুহাম্মদের অস্তিত্বের ঐতিহাসিক দলিল-প্রমান আছে ! ফলে ভবিষ্যতের মানুষ যখন দেখবে ধর্ম হচ্ছে মিথ্যা বিশ্বাস ! বাস্তব জগতে সৃষ্টিকর্তা বলে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই তখন মানুষ মুহাম্মদকে ঘৃনা করবে একটা মিথ্যে ধর্ম তৈরী করার জন্যে এবং সেই ধর্মের নামে মানুষ হত্যা করার জন্যে l

মুহাম্মদ জেসাস ক্রাইস্ট, মোজেস অথবা রাম-কৃষ্ণের মত কাল্পনিক চরিত্র নয় এবং মুহাম্মদ নিজে ধর্ম সৃষ্টি করেছে এবং নিজে কোরান রচনা করেছে l কিন্তু জেসাস ক্রাইস্ট, মোজেস এবং রাম-কৃষ্ণ এরা কোন ধর্ম তৈরী করেনি বরং মানুষ এদের কাল্পনিক চরিত্রকে মানুষের কাছে সত্যি হিসেবে প্রচার করে মানুষকে মিথ্যে ধর্মের পথে পরিচালিত করে পৃথিবীতে অশান্তি এবং মানুষে মানুষে ভেদাভেদ ও যুদ্ধ-হত্যার কারণ তৈরী করে মানুষের কাছে ঘৃণার পাত্র হয়েছে ওই সব ভন্ড মানুষগুলো l কিন্তু ঐসব কাল্পনিক চরিত্রগুলো যেমন জেসাস ক্রাইস্ট, মোজেস বা রাম-কৃষ্ণের মত মুহাম্মদ কাল্পনিক চরিত্র না হয়ে এবং নিজে ধর্ম তৈরী করে মানুষের মাঝে বিশৃঙ্খলা বাড়িয়ে দিয়ে ইতিহাসে শ্রেষ্ট ভিলেনের পরিচয় দিয়েছে ! আর তাই মুহাম্মদের শ্রেষ্ট ভিলেনির কারণে মানুষ মুহাম্মদকে কখনই ক্ষমা করবে না ! পৃথিবীর ইতিহাসে মুহাম্মদের ভয়ংকর নিষ্ঠুর আবির্ভাব, একটা মিথ্যা ধর্মকে প্রতিষ্ঠা এবং এই মিথ্যা ধর্মের নামে লক্ষ লক্ষ মানুষ হত্যার দায়ে চিরদিন পৃথিবীর বুকে মুহাম্মদ ঘৃণিত হবে  ! জেসাস ক্রাইস্ট, মোজেস ও রাম-কৃষ্ণ এই চরিত্রগুলো নিজে ধর্ম তৈরী করেনি তাই এরা ক্ষমা পেয়ে যাবে মানুষের ঘৃনা থেকে l কিন্তু মুহাম্মদ নিজে কোরান রচনা করেছে এবং নিজে একটা মিথ্যা ধর্মকে তৈরী করে পৃথিবীতে মানুষ হত্যাসহ যুদ্ধ বাধিয়ে দেবার কারণে ভবিষ্যতের মানুষ মোহাম্মদকে ঘৃনা করবে l আর মুহাম্মদ চিরদিন মানব ইতিহাসে শ্রেষ্ট ভিলেনের স্থান পাবে ! মানুষ মুহাম্মদকে সবচেয়ে বেশি ঘৃনা করবে যুগ যুগ ধরে l
জেসাস ক্রাইস্ট, মোজেস বা রাম-কৃষ্ণের মত কাল্পনিক চরিত্রগুলো ক্ষমা পাবে কারণ তারা নিজে ধর্মগ্রন্থ তৈরী করেনি এবং নিজেরা ধর্ম তৈরিও করেনি কিন্তু মুহাম্মদ নিজে ধর্মগ্রন্থ তৈরী করেছে এবং নিজে ধর্ম তৈরী করে মানুষের মাঝে নিজে সক্রিয় থেকে যুদ্ধ ও মানুষ হত্যা করেছে ! আর এজন্যই ভবিষ্যত পৃথিবী মুহাম্মদকেই শ্রেষ্ট ভিলেন হিসেবে দেখবে এবং সবচেয়ে বেশি ঘৃনা করবে !
পৃথিবীতে যেহেতু সব ধর্ম মিথ্যা; তাই এর অন্যথা হবে না কখনই !