ধর্ম সমাজের জন্য ক্ষতিকর l নাস্তিকদের উদ্দেশ্য ইসলামকে খাটো করা নয়
বরং সব ধর্মের সমালোচনা করা l যাতে করে ধর্মান্ধরা বুঝতে পারে, যে ধর্মের
জন্য তারা উগ্রতা দেখাচ্ছে তার কোন ভিত্তিই নেই l ধর্ম দাড়িয়ে আছে মিথ্যের
উপরে এই সত্যটি সবাইকে বুঝানো গেলে পৃথিবী থেকে ধর্মীয় উগ্রতা, ধর্মীয়
সন্ত্রাসবাদ, ধর্মীয় হত্যাকান্ড এবং ধর্মীয় সমাজ ব্যবস্থার সমস্যাগুলো
(যেমন- নারীর মর্যাদা ও অধিকার) সমাজ থেকে দূর করা যাবে l আর এজন্যই
নাস্তিকরা সব সময় ধর্মীয় সমালোচনা করে l
এখন যে যে ধর্ম থেকে নাস্তিক হয়েছে সে সে ধর্ম সম্পর্কে জানে বেশি অন্য ধর্ম থেকে (অনেক ক্ষেত্রে অন্য ধর্ম সম্পর্কে কিছুই জানে না) l ফলে তারা ছেড়ে আসা ধর্মটির সমালোচনা করতে পারে সবচেয়ে ভালো ভাবে l
আর এজন্যই যারা মুসলমান ধর্ম থেকে নাস্তিক হয়েছে তারা ইসলাম সম্পর্কে সমালোচনা করে সব থেকে বেশি l আবার যারা হিন্দু ধর্ম থেকে নাস্তিক হয়েছে তারা হিন্দু ধর্মের সমালোচনা করে বেশি l
যেহেতু বাংলাদেশে মুসলমান বেশি ফলে নাস্তিকদের বড় অংশটাই মুসলমান থেকে এসেছে l আর তাই দেখা যায় ইসলামের সমালোচনাই বেশি হচ্ছে l আর সেজন্যই মনে হয় শুধু ইসলামেরই সমালোচনা হচ্ছে অন্য ধর্মের সমালোচনা কেউ করে না l কিন্তু খুজ নিয়ে দেখা যায়, নাস্তিকরা যে ধর্ম থেকে নাস্তিক হয়েছে তারা সে ধর্মেরই সমালোচনা করছে বেশি l যেমন খ্রিস্টান ধর্ম থেকে আসা নাস্তিক খ্রিস্টান ধর্মের সমালোচনা করে বেশি l
তবে পৃথিবীতে ইসলাম ধর্মই সব থেকে বেশি (প্রকৃত পক্ষে প্রায় পুরোটাই) সন্ত্রাসী কার্যক্রম করছে বলে সবাই ইসলাম ধর্মেরই সমালোচনা বেশি করে l আর এজন্যই নাস্তিকরা বিশেষ করে ইসলাম প্রধান দেশের নাস্তিকরা ইসলামের সমালোচনা করে বেশি l যেহেতু বাংলাদেশে মুসলমানরাই ধর্মীয় সহিংসতা বা উগ্রতা দেখায়, তাই এদেশের সবাই (সব নাস্তিক) ইসলাম ধর্মের সমালোচনাই করে অনেক বেশি l
নাস্তিকদের উদ্দেশ্য হলো, ধর্মের যে কোনই ভিত্তি নেই এবং সব ধর্মই যে মিথ্যের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সেটা সবাইকে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো l তাই মুসলমান থেকে আসা নাস্তিকরা ইসলামের সমালোচনা করে থাকে !
বাংলাদেশে মুসলমান থেকে আসা নাস্তিক বেশি এবং মুসলমানরাই ধর্মীয় উগ্রতা দেখায় ও সহিংসতা করে ফলে এদেশের নেট জগতে ইসলামের সমালোচনাই করা হয় বেশি l
এখন যে যে ধর্ম থেকে নাস্তিক হয়েছে সে সে ধর্ম সম্পর্কে জানে বেশি অন্য ধর্ম থেকে (অনেক ক্ষেত্রে অন্য ধর্ম সম্পর্কে কিছুই জানে না) l ফলে তারা ছেড়ে আসা ধর্মটির সমালোচনা করতে পারে সবচেয়ে ভালো ভাবে l
আর এজন্যই যারা মুসলমান ধর্ম থেকে নাস্তিক হয়েছে তারা ইসলাম সম্পর্কে সমালোচনা করে সব থেকে বেশি l আবার যারা হিন্দু ধর্ম থেকে নাস্তিক হয়েছে তারা হিন্দু ধর্মের সমালোচনা করে বেশি l
যেহেতু বাংলাদেশে মুসলমান বেশি ফলে নাস্তিকদের বড় অংশটাই মুসলমান থেকে এসেছে l আর তাই দেখা যায় ইসলামের সমালোচনাই বেশি হচ্ছে l আর সেজন্যই মনে হয় শুধু ইসলামেরই সমালোচনা হচ্ছে অন্য ধর্মের সমালোচনা কেউ করে না l কিন্তু খুজ নিয়ে দেখা যায়, নাস্তিকরা যে ধর্ম থেকে নাস্তিক হয়েছে তারা সে ধর্মেরই সমালোচনা করছে বেশি l যেমন খ্রিস্টান ধর্ম থেকে আসা নাস্তিক খ্রিস্টান ধর্মের সমালোচনা করে বেশি l
তবে পৃথিবীতে ইসলাম ধর্মই সব থেকে বেশি (প্রকৃত পক্ষে প্রায় পুরোটাই) সন্ত্রাসী কার্যক্রম করছে বলে সবাই ইসলাম ধর্মেরই সমালোচনা বেশি করে l আর এজন্যই নাস্তিকরা বিশেষ করে ইসলাম প্রধান দেশের নাস্তিকরা ইসলামের সমালোচনা করে বেশি l যেহেতু বাংলাদেশে মুসলমানরাই ধর্মীয় সহিংসতা বা উগ্রতা দেখায়, তাই এদেশের সবাই (সব নাস্তিক) ইসলাম ধর্মের সমালোচনাই করে অনেক বেশি l
নাস্তিকদের উদ্দেশ্য হলো, ধর্মের যে কোনই ভিত্তি নেই এবং সব ধর্মই যে মিথ্যের উপর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সেটা সবাইকে আঙ্গুল দিয়ে দেখানো l তাই মুসলমান থেকে আসা নাস্তিকরা ইসলামের সমালোচনা করে থাকে !
বাংলাদেশে মুসলমান থেকে আসা নাস্তিক বেশি এবং মুসলমানরাই ধর্মীয় উগ্রতা দেখায় ও সহিংসতা করে ফলে এদেশের নেট জগতে ইসলামের সমালোচনাই করা হয় বেশি l
ধর্মের কোন
ভিত্তি নেই l ধর্ম তৈরী হয়েছে প্রাচীন কালের ধ্যান ধারণা থেকে যেটা
বর্তমানে মিথ্যে বলে প্রমান হয়েছে l আর তাই নাস্তিকরা ধর্মকে মিথ্যে
প্রমান করে ধার্মিকদের আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে যে, তারা যে ধর্মের উপর
ভিত্তি করে যেসব ধর্মীয় উগ্রতা ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাচ্ছে সেগুলো
অন্যায় l মিথ্যে কে মিথ্যে বলায় কোন অন্যায় নেই l আর তাই মিথ্যে ধর্মগুলোর
সমালোচনা করে সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করাতেও কোন অন্যায় নেই l বরং মানব জাতির
জন্য কল্যাণকর l আর সমাজের ভালো করার জন্যই নাস্তিকরা মিথ্যে ধর্মগুলোকে
মিথ্যে প্রমান করে দিচ্ছে যাতে করে এই মিথ্যে ধর্মগুলোর ধার্মিকরা ধর্মীয়
উগ্রতা ও সহিংসতা করার উত্সাহ না পায় l
সত্য প্রতিষ্ঠিত করে ধার্মিকদেরকে তাদের মিথ্যে ধর্মগুলোর দ্বারা তৈরিকৃত উগ্রতা ও সহিংসতা করতে নিরুত্সাহিত করাই নাস্তিকদের প্রধান উদ্দেশ্য l
সত্য প্রতিষ্ঠিত করে ধার্মিকদেরকে তাদের মিথ্যে ধর্মগুলোর দ্বারা তৈরিকৃত উগ্রতা ও সহিংসতা করতে নিরুত্সাহিত করাই নাস্তিকদের প্রধান উদ্দেশ্য l
No comments:
Post a Comment