ভালো বা খারাপ কি?
ধর্ম কি ভালো খারাপ নির্ধারণ করে দেয় ?
উন্নতি সাধন করা বা উপকারী কিছু তৈরী করা ভালো কাজ । ক্ষতি করা বা উপকারী কিছু ধ্বংশ করা খারাপ কাজ । আবার অন্য কারো উপকার করা ভালো কাজ কিন্তু কারো ক্ষতি করা খারাপ কাজ ।
অর্থাৎ ভালো কাজ নির্ধারিত হয় ভালো কিছু করার মাধ্যমে, যেটা সবার ভালো বা কল্যাণ করে কিন্তু কারো ক্ষতি করে না । আবার খারাপ কাজ নির্ধানিত হয় খারাপ কিছু করা যেটা সবার ক্ষতি বা অমঙ্গল করে ।
সহজ করে বললে, অন্যকে উপকার করা হচ্ছে ভালো কিন্তু কারো ক্ষতি করা হচ্ছে খারাপ । অর্থাৎ ভালো খারাপ নির্ধারিত হয় অন্যের ভালো খারাপ করার মাধ্যমে ।
কিন্তু ধর্মগুলো ভালো খারাপ নির্ধারণ করে ভিন্ন হিসেবে । ধর্মগুলোর মতে ইশ্বরের উপাসনা করা অর্থাৎ ইশ্বরের প্রশংসা বা গুনগান করাই ভালো কাজ । যারা ইশ্বরের গুনগান করে না তারা পাপী; তারা খারাপ । সে যত মানব কল্যাণকর কাজই করুক না কেন যদি সে ইশ্বরের গুনগান না করে তবে সে খারাপ ।
আবার যেন-তেন ইশ্বরকে প্রার্থনা বা পুঁজা করলেই হবে না করতে হবে এক বিশেষ ইশ্বরকে । নানা রকম ইশ্বর বা গড-কে মানুষ পার্থনা বা পুজা করে । কেউ একজনকে, কেউ দুইজনকে আবার কেউ বহুজন ইশ্বরের গুনগান করে । কারো ইশ্বর মানুষের মতো হাত পা বিশিষ্ট্য আবার কারো ইশ্বর হনুমানের মতো কোন প্রাণীর মতো দেখতে । আবার কারো ইশ্বর নিরাকার ।
কিন্তু সবার দাবী শুধু মাত্র তাদের ইশ্বরই একমাত্র সত্য ইশ্বর আর বাকীগুলো মিথ্যে ইশ্বর । যারা তাদের সত্য ইশ্বরের গুনগান গাইবে শুধু তারাই ভালো মানুষ । আর যারা সেটা করবে না তারা সবাই খারাপ মানুষ । যেমন মুসলমানরা মনে করে আল্লাহর গুনগান গাওয়া এবং নামাজ পড়া (অদ্ভুত ভঙ্গিতে উঠবস করার সাথে নির্ধারিত মন্ত্র পড়া) ভালো বা পুণ্যের কাজ । আর তা না করা খারাপ কাজ ।
আবার হিন্দু মনে করে ভগমানের গুনগান গাওয়া এবং পুঁজা করা (নির্দিষ্ট আকৃতির মুর্তি বানিয়ে নির্ধারিত মন্ত্র পড়া) ভালো বা পুণ্যের কাজ । আর সেটা না করা খারাপ বা পাপের কাজ ।
আবার খৃস্টানদের কাছে গড-এর (যিশু, তার বাবা এবং তার মায়ের পবিত্র আত্মা) গুনগান গাওয়া এবং নির্ধারিত মন্ত্র পড়া ভালো কাজ আর না করা খারাপ কাজ ।
যদিও এইসব নানা রকম আচার অনুষ্ঠান মানুষের কোন কাজে লাগে না (বরং অর্থ ও সময় অপচয় হয়) কিন্তু অন্য কারো ক্ষতি করে না বলে এগুলোকে খারাপ কাজ বলা উচিত নয় । তবুও এইসব আচার অনুষ্ঠান করতে যেয়ে মানুষের অর্থনৈতিক ক্ষতি হয় । তাই এটাকে মানব জাতির জন্য অমঙ্গলজনক বা খারাপ বলা যায় ।
কিন্তু ধর্মগুলো এইসব অর্থহীন কাজকেই পরম পুণ্য বা ভালো কাজ বলে মনে করে ।
আবার একেক ধর্ম একেক রকম কাজকে পূন্য বা ভালো কাজ বলে মনে করে । আর একের ধর্ম একেক রকম কাজকে খারাপ বলে মনে করে । যেমন - হি্ন্দু ধর্ম মতে গরু হত্যা করা মহা পাপ বা খারাপ কাজ আর ছাগল বা শুকর হত্যাতে কোন পাপ নেই; মানে খারাপ নয় । কিন্তু মুসলমানরা বিশ্বাস করে গরু জবাই করা পূন্যের বা ভালো কাজ এবং শুকরের মাংস খাওয়া খারাপ বা পাপের কাজ । অর্থাৎ একেক ধর্মের ভালো-মন্দ একেক রকম ।
কিন্তু ভালো খারাপের আসল সংজ্ঞা কম বেশী সব ধর্মই মেনে চলে । সব ধর্মই বলে অপরের উপকার করা পুণ্য বা ভালো কাজ, আর অপরের ক্ষতি করা পাপ বা খারাপ কাজ ।
আর ভালো খারাপের এই নীতি ধর্মগুলো মানুষের কাছ থেকেই ধার করেছে । প্রাচীণকালের মানুষ ঠিকই বুঝতে পেরেছিল যে উপকারী কাজই ভালো কাজ আর অপকারী কাজই খারাপ কাজ । ভালো কিছু সৃষ্টি করা ভালো কাজ. আর ধ্বংশ করা খারাপ কাজ । কারো উপকার করা ভালো কাজ কারণ তাতে মানুষ উপকৃত হয় । এবং উপকারীকে সম্মান করে বলেই মানুষ ভালো কাজকে ভালো হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছে । অপরদিকে অন্যের ক্ষতি করাকে খারাপ হিসেবে দেখেছে কারন এতে অন্যের ক্ষতি হয় এবং অপকারী মানুষকে সবাই ঘৃনা করে ।
আর ধর্মগুলো এই ধারনাগুলো ধর্মে ঢুকিয়ে নিয়েছে যাতে মানুষকে ধর্মের প্রতি আকুষ্ট করা যায় ।
কিন্তু তবুও ধর্মের কিছু স্বতন্ত্র রীতিনীতি তৈরী করা হয়েছে যেগুলো বাস্তবতার হিসেবে অর্থহীন কিন্তু ধর্মে এগুলোকেই ভালো কাজ হিসেবে উল্লেখ করেছে । যেমন প্রার্থনা বা সৃষ্টিকর্তার গুনগান গাওয়া । এটি একটি অর্থহীন কাজ এবং এর মাধ্যমে কারো কোনই উপকার হয়না বরং কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ লাভবান হয । কিন্তু ধর্ম এই অর্থহীন কাজকেই পরম ভালো বা পুণ্যের কাজ বলে উল্লেখ করে ।
আবার ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের পরস্পর বিরোধী ভালো কাজ গুলো আসলে বাস্তব জগতে মানুষের কোন কাজেই আসে না এবং কারো কোনই উপকার করে না । এগুলো আসলে ভালো কাজ নয় ।
যেমন ধর্ম মানুষে মানুষে বিভাজন তৈরী করেছে যেটা যুগ যুগ ধরে মানুষের ক্ষতি করে এসেছে । এক ধর্মের মানুষের সাথে অন্য ধর্মের মানুষের যুদ্ধ, হত্যা, ধর্ষন এগুলো সব ধর্মেই ঘটেছে । আর এর কারণ ধর্ম মানুষে মানুষে মিথ্যে বিভাজন তৈরী করে দিয়েছে; যেটা খুব খারাপ একটা কাজ । এই বিভাজন মানুষের ক্ষতি করেছে সব সময় ।
আর তাই ধর্মের ভালো আর প্রকৃত ভালোর মধ্যে অনেক ব্যবধান আছে । ধর্মের সব ভালোই প্রকৃতপক্ষে ভালো নয় আর সব মন্দই আসলে প্রকৃতপক্ষে মন্দ নয় । ধর্ম অনেক ভালোকে খারাপ বলে প্রচার করে । আর অনেক খারাপকেই ভালো বলে প্রচার করে ।
বাস্তব জগতে সব মানুষকে সমান ভাবে ভালোবাসা ভালো কাজ কিন্তু ধর্মে এটা নিষিদ্ধ । বাস্তবজগতে অন্যের উপকারই ভালো কাজ । কিন্তু ধর্মে কাল্পনিক এক সত্বার (যার বাস্তব অস্তিত্ব নেই) গুনগান গাওয়াই ভালো কাজ । বাস্তবজগতে অন্যের ক্ষতি করাই খারাপ কাজ কিন্তু ধর্মে নির্দিষ্ট কোন কাল্পনিক ইশ্বরের গুনগান না করাই খারাপ কাজ ।
ধর্ম দ্বাবী করে তার নির্ধারিত করে দেয়া ইশ্বরের গুনগান যারা করে তারাই ভালো আর যারা সেটা না করে তারা মন্দ বা খারাপ । কিন্তু বাস্তবে ভালো মানুষ হচ্ছে তারাই যারা কারো ক্ষতি করে না এবং অন্যের উপকার করে ।
তাই বাস্তবজগতের ভালো-খারাপ আর ধর্মের ভালো-খারাপ এক নয় ।
ধর্ম কি ভালো খারাপ নির্ধারণ করে দেয় ?
উন্নতি সাধন করা বা উপকারী কিছু তৈরী করা ভালো কাজ । ক্ষতি করা বা উপকারী কিছু ধ্বংশ করা খারাপ কাজ । আবার অন্য কারো উপকার করা ভালো কাজ কিন্তু কারো ক্ষতি করা খারাপ কাজ ।
অর্থাৎ ভালো কাজ নির্ধারিত হয় ভালো কিছু করার মাধ্যমে, যেটা সবার ভালো বা কল্যাণ করে কিন্তু কারো ক্ষতি করে না । আবার খারাপ কাজ নির্ধানিত হয় খারাপ কিছু করা যেটা সবার ক্ষতি বা অমঙ্গল করে ।
সহজ করে বললে, অন্যকে উপকার করা হচ্ছে ভালো কিন্তু কারো ক্ষতি করা হচ্ছে খারাপ । অর্থাৎ ভালো খারাপ নির্ধারিত হয় অন্যের ভালো খারাপ করার মাধ্যমে ।
কিন্তু ধর্মগুলো ভালো খারাপ নির্ধারণ করে ভিন্ন হিসেবে । ধর্মগুলোর মতে ইশ্বরের উপাসনা করা অর্থাৎ ইশ্বরের প্রশংসা বা গুনগান করাই ভালো কাজ । যারা ইশ্বরের গুনগান করে না তারা পাপী; তারা খারাপ । সে যত মানব কল্যাণকর কাজই করুক না কেন যদি সে ইশ্বরের গুনগান না করে তবে সে খারাপ ।
আবার যেন-তেন ইশ্বরকে প্রার্থনা বা পুঁজা করলেই হবে না করতে হবে এক বিশেষ ইশ্বরকে । নানা রকম ইশ্বর বা গড-কে মানুষ পার্থনা বা পুজা করে । কেউ একজনকে, কেউ দুইজনকে আবার কেউ বহুজন ইশ্বরের গুনগান করে । কারো ইশ্বর মানুষের মতো হাত পা বিশিষ্ট্য আবার কারো ইশ্বর হনুমানের মতো কোন প্রাণীর মতো দেখতে । আবার কারো ইশ্বর নিরাকার ।
কিন্তু সবার দাবী শুধু মাত্র তাদের ইশ্বরই একমাত্র সত্য ইশ্বর আর বাকীগুলো মিথ্যে ইশ্বর । যারা তাদের সত্য ইশ্বরের গুনগান গাইবে শুধু তারাই ভালো মানুষ । আর যারা সেটা করবে না তারা সবাই খারাপ মানুষ । যেমন মুসলমানরা মনে করে আল্লাহর গুনগান গাওয়া এবং নামাজ পড়া (অদ্ভুত ভঙ্গিতে উঠবস করার সাথে নির্ধারিত মন্ত্র পড়া) ভালো বা পুণ্যের কাজ । আর তা না করা খারাপ কাজ ।
আবার হিন্দু মনে করে ভগমানের গুনগান গাওয়া এবং পুঁজা করা (নির্দিষ্ট আকৃতির মুর্তি বানিয়ে নির্ধারিত মন্ত্র পড়া) ভালো বা পুণ্যের কাজ । আর সেটা না করা খারাপ বা পাপের কাজ ।
আবার খৃস্টানদের কাছে গড-এর (যিশু, তার বাবা এবং তার মায়ের পবিত্র আত্মা) গুনগান গাওয়া এবং নির্ধারিত মন্ত্র পড়া ভালো কাজ আর না করা খারাপ কাজ ।
যদিও এইসব নানা রকম আচার অনুষ্ঠান মানুষের কোন কাজে লাগে না (বরং অর্থ ও সময় অপচয় হয়) কিন্তু অন্য কারো ক্ষতি করে না বলে এগুলোকে খারাপ কাজ বলা উচিত নয় । তবুও এইসব আচার অনুষ্ঠান করতে যেয়ে মানুষের অর্থনৈতিক ক্ষতি হয় । তাই এটাকে মানব জাতির জন্য অমঙ্গলজনক বা খারাপ বলা যায় ।
কিন্তু ধর্মগুলো এইসব অর্থহীন কাজকেই পরম পুণ্য বা ভালো কাজ বলে মনে করে ।
আবার একেক ধর্ম একেক রকম কাজকে পূন্য বা ভালো কাজ বলে মনে করে । আর একের ধর্ম একেক রকম কাজকে খারাপ বলে মনে করে । যেমন - হি্ন্দু ধর্ম মতে গরু হত্যা করা মহা পাপ বা খারাপ কাজ আর ছাগল বা শুকর হত্যাতে কোন পাপ নেই; মানে খারাপ নয় । কিন্তু মুসলমানরা বিশ্বাস করে গরু জবাই করা পূন্যের বা ভালো কাজ এবং শুকরের মাংস খাওয়া খারাপ বা পাপের কাজ । অর্থাৎ একেক ধর্মের ভালো-মন্দ একেক রকম ।
কিন্তু ভালো খারাপের আসল সংজ্ঞা কম বেশী সব ধর্মই মেনে চলে । সব ধর্মই বলে অপরের উপকার করা পুণ্য বা ভালো কাজ, আর অপরের ক্ষতি করা পাপ বা খারাপ কাজ ।
আর ভালো খারাপের এই নীতি ধর্মগুলো মানুষের কাছ থেকেই ধার করেছে । প্রাচীণকালের মানুষ ঠিকই বুঝতে পেরেছিল যে উপকারী কাজই ভালো কাজ আর অপকারী কাজই খারাপ কাজ । ভালো কিছু সৃষ্টি করা ভালো কাজ. আর ধ্বংশ করা খারাপ কাজ । কারো উপকার করা ভালো কাজ কারণ তাতে মানুষ উপকৃত হয় । এবং উপকারীকে সম্মান করে বলেই মানুষ ভালো কাজকে ভালো হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছে । অপরদিকে অন্যের ক্ষতি করাকে খারাপ হিসেবে দেখেছে কারন এতে অন্যের ক্ষতি হয় এবং অপকারী মানুষকে সবাই ঘৃনা করে ।
আর ধর্মগুলো এই ধারনাগুলো ধর্মে ঢুকিয়ে নিয়েছে যাতে মানুষকে ধর্মের প্রতি আকুষ্ট করা যায় ।
কিন্তু তবুও ধর্মের কিছু স্বতন্ত্র রীতিনীতি তৈরী করা হয়েছে যেগুলো বাস্তবতার হিসেবে অর্থহীন কিন্তু ধর্মে এগুলোকেই ভালো কাজ হিসেবে উল্লেখ করেছে । যেমন প্রার্থনা বা সৃষ্টিকর্তার গুনগান গাওয়া । এটি একটি অর্থহীন কাজ এবং এর মাধ্যমে কারো কোনই উপকার হয়না বরং কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ লাভবান হয । কিন্তু ধর্ম এই অর্থহীন কাজকেই পরম ভালো বা পুণ্যের কাজ বলে উল্লেখ করে ।
আবার ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের পরস্পর বিরোধী ভালো কাজ গুলো আসলে বাস্তব জগতে মানুষের কোন কাজেই আসে না এবং কারো কোনই উপকার করে না । এগুলো আসলে ভালো কাজ নয় ।
যেমন ধর্ম মানুষে মানুষে বিভাজন তৈরী করেছে যেটা যুগ যুগ ধরে মানুষের ক্ষতি করে এসেছে । এক ধর্মের মানুষের সাথে অন্য ধর্মের মানুষের যুদ্ধ, হত্যা, ধর্ষন এগুলো সব ধর্মেই ঘটেছে । আর এর কারণ ধর্ম মানুষে মানুষে মিথ্যে বিভাজন তৈরী করে দিয়েছে; যেটা খুব খারাপ একটা কাজ । এই বিভাজন মানুষের ক্ষতি করেছে সব সময় ।
আর তাই ধর্মের ভালো আর প্রকৃত ভালোর মধ্যে অনেক ব্যবধান আছে । ধর্মের সব ভালোই প্রকৃতপক্ষে ভালো নয় আর সব মন্দই আসলে প্রকৃতপক্ষে মন্দ নয় । ধর্ম অনেক ভালোকে খারাপ বলে প্রচার করে । আর অনেক খারাপকেই ভালো বলে প্রচার করে ।
বাস্তব জগতে সব মানুষকে সমান ভাবে ভালোবাসা ভালো কাজ কিন্তু ধর্মে এটা নিষিদ্ধ । বাস্তবজগতে অন্যের উপকারই ভালো কাজ । কিন্তু ধর্মে কাল্পনিক এক সত্বার (যার বাস্তব অস্তিত্ব নেই) গুনগান গাওয়াই ভালো কাজ । বাস্তবজগতে অন্যের ক্ষতি করাই খারাপ কাজ কিন্তু ধর্মে নির্দিষ্ট কোন কাল্পনিক ইশ্বরের গুনগান না করাই খারাপ কাজ ।
ধর্ম দ্বাবী করে তার নির্ধারিত করে দেয়া ইশ্বরের গুনগান যারা করে তারাই ভালো আর যারা সেটা না করে তারা মন্দ বা খারাপ । কিন্তু বাস্তবে ভালো মানুষ হচ্ছে তারাই যারা কারো ক্ষতি করে না এবং অন্যের উপকার করে ।
তাই বাস্তবজগতের ভালো-খারাপ আর ধর্মের ভালো-খারাপ এক নয় ।
No comments:
Post a Comment