মুসলমানদের সৃষ্টির জনক আল্লাহ কুরআনে
সুরা কাহফ-এর ৯০ নাম্বার আয়াতে বলেছে,
"চলতে চলতে যখন তিনি সুর্যোদয়ের স্থলে পৌছলেন তখন তিনি দেখলেন ওটা এমন এক সম্প্রদায়ের উপর উদিত হচ্ছে যাদের জন্যে সূর্য -তাপ হতে আত্বরক্ষার কোন অন্তরাল আমি সৃষ্টি করি নাই l "
"চলতে চলতে যখন তিনি সুর্যোদয়ের স্থলে পৌছলেন তখন তিনি দেখলেন ওটা এমন এক সম্প্রদায়ের উপর উদিত হচ্ছে যাদের জন্যে সূর্য -তাপ হতে আত্বরক্ষার কোন অন্তরাল আমি সৃষ্টি করি নাই l "
“Until, when he came to the
rising of the sun, he found it rising on a people
for
whom We had provided no covering protection against the sun.”
এই আয়াতে আল্লাহ বলেছে জুলকারনাইন নামে এক মহামানব এমন এক স্থানে পৌছেছে যেখানে মানুষের মাথার খুব কাছে সূর্য উদয় হয় এবং ওই মানুষদের জন্য কোন নিরাপত্তা জনিত অন্তরালের ব্যবস্থা আল্লাহ করেন নি !
আমরা জানি পৃথিবীকে বেষ্টন করে রেখেছে বায়ুমন্ডল l এবং এই বায়ুমন্ডলের কারণে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি পৃথিবীতে আসতে পারে না l অর্থাত বায়ুমন্ডল পৃথিবীর মানুষকে (এবং সমস্ত জীবজগতকে) রক্ষা করছে ! আর বায়ুমন্ডল পৃথিবীর সব জায়গায় সমানভাবে বিস্তৃত l
তাহলে উক্ত আয়াতে বর্ণিত ওই সম্প্রদায় ঠিক কোথায় বাস করে যেখানে সূর্য-তাপ থেকে আত্মরক্ষার জন্য কোন ব্যবস্থাই আল্লাহ করেননি ?
পৃথিবীতে কি এমন কোন জায়গা আছে যেখানে সূর্যতাপ থেকে আত্মরক্ষার কোন ব্যবস্থা নেই কিন্তু বাকি সমস্ত পৃথিবীতে আছে ? কোথায় সেই জায়গা ?
আল্লাহ কি জানে কোথায় সেই জায়গা যেখানে মানুষকে সূর্যতাপ থেকে আত্মরক্ষার কোন ব্যবস্থা করা হয়নি ?
নাকি পৃথিবীর আবর্তন, বায়ুমন্ডল ও সূর্যের অবস্থান সম্পর্কে আল্লাহ সম্পূর্ণই অজ্ঞ ?
Enter your comment... আপনি এটা কোন জায়গায় পেলেন!????!!
ReplyDeleteসূর্য থেকে বাচার জন্য বায়ুমণ্ডল একেবারেই যথেষ্ট নয়!!পৃথিবীর একটা চৌম্বকিয় ক্ষেত্র রয়েছে, এটা একমেরু থেকে আরেক মেরু পর্যন্ত বিস্তৃত, এবং এটা সৌর ঝডকে দুই মেরুর দিকে নিয়ে যায়!!!! এবং বেশিরভাগ প্রভাব মহা শুন্যে মিলিয়ে যায় কিন্তু কিছুটা থেকে যায়, এটা বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে এবং বায়ু ধারা চার্জ শোষিত হয়।এর মানে হল সরাসরি মেরুতে এটা প্রবেশ করলে মারাত্মকভাবে ক্ষতি হতে পারে!!!