কুরানে কি এমন কোন কথা লেখা আছে যেটা মুহাম্মদ আগে থেকে জানতো না ?
কুরআন পড়লে দেখা যায় কুরানে যেসব কথা বলা আছে যেমন চাদ সূর্যের আবর্তন, সমতল পৃথিবী, পাহাড় পর্বত নিয়ে ভ্রান্ত ধারণা, রাত দিন সমর্কে উদ্ভট কথা বার্তা, পৌরানিক কাহিনী, মানুষকে ভয় ভীতি এবং প্রলোভন ইত্যাদি কোন একজন মানুষ লিখে রেখেছে ! সমগ্র কুরানে এমন একটি বিষয়ও পাওয়া যাবে না যেটা মুহাম্মদ জানতো না !
এমনকি মুহাম্মদের অজ্ঞতাগুলোও কুরানে স্পষ্ট করে ফুটে উঠেছে সমগ্র কুরানে ! যেমন দুই দরিয়া পাশাপাশি প্রবাহিত হয় কিন্তু কখনই মিলিত হয় না l মানুষ মাটি ও পানি দিয়ে তৈরী l মানুষ শুক্রানু ও জমাট রক্ত থেকে জন্ম গ্রহণ করে l পাহাড় তৈরী করা হয়েছে যাতে পৃথিবী কোন এক দিকে কাত হয়ে পড়ে না যায় l পৃথিবী সমতল l রাত দিন পরিবর্তিত হয় তাদের আপন গতিতে অর্থাত রাত দিন একে অন্যে চলাচল করে রাত দিনের পরিবর্তন ঘটায় ! ইসা নবী হচ্ছে মুছা নবীর ভাগিনা l পৃথিবী সমতল l চাদ সূর্য পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরে (কিন্তু পৃথিবী স্থির) এবং আল্লাহর আরশের নিচে গিয়ে সেজদা দেয় ! তারকা তৈরী করা হয়েছে আকাশের সুন্দর্যের জন্য এবং শয়তানদেরকে শাস্তি দেবার জন্য l শিলা বৃষ্টি আকাশে মজুত করা থাকে ! আকাশ হচ্ছে কঠিন পদার্থের তৈরী এবং যেকোন সময় সেই কঠিন আকাশের কোন খন্ড পৃথিবীতে পতিত হতে পারে ! এসব মিথ্যে ধারণা গুলো মুহাম্মদ বিশ্বাস করতো বলে কুরানে এগুলো লেখা আছে l
এছাড়া কুরানে এমন একটি বিষয়ও পাওয়া যায় না যেটা মুহাম্মদ জানতো না ! কুরানে সেসব বিষয়ই লেখা আছে যেগুলো মুহাম্মদ জানতো এবং বিশ্বাস করতো l আর তাই কুরানে উল্লেখিত সব বিষয় মুহাম্মদের জ্ঞানের পরিধির মধ্যেই থেকে গেছে এবং মুহাম্মদের অজ্ঞতা ও মিথ্যে ধারণাগুলোও কুরানে উল্লেখিত হয়েছে l
আর তাই খুব সহজেই বোঝা যায় যে কুরআন কোন অতি বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন কারো লেখা নয় বরং কুরআন একজন অশিক্ষিত ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের দ্বারা লেখা হয়েছে l
অর্থাত কুরআন কোন সৃষ্টিকর্তার লেখা গ্রন্থ নয় বরং এটি মুহাম্মদের লেখা গ্রন্থ (মুহাম্মদ মুখে বলত এবং সেগুলো সাহাবীরা লিখে রাখত) l
বি:দ্র: কুরানে ফেরাউনের কথা লেখা আছে মমি করে রাখার কথা ! আর সে সময়ে আরবের সবাই জানতো মিশরের রাজা ফারাও দের মমি করে রাখার ঘটনা l কারণ আরব (মক্কা) মিশরের প্রতিবেশী দেশ l আর তাই মুহাম্মদ আগেই জানতো ফেরাউনের কথা l সে সময় মুসার (নবী) নীল নদ পাড়ি দেয়া এবং ফেরাউনের পানিতে ডুবে যাওয়ার ঘটনা লোক মুখে প্রচলিত ছিল l আর তাই এতে অলৌকিকতার কিছু নেই l
দুই দরিয়া পাশাপাশি প্রবাহিত হবার সময় একটার পানি আরেকটার পানির সাথে মিলিত হতে কিছু সময়ের প্রয়োজন হয় কারণ পানির গতিশক্তির জন্য দুই পানি মিশতে কিছুটা সময় নেয় l তাছাড়া দুই রকম পানি পরস্পরের সাথে মিশতে এমনিতেই কিছু সময় লাগে l ফলে কিছু সময় পড়ে দুই রকম পানি এমনিতেই মিশে যায় l নীল নদ মিশরে হওয়ায় দুই দরিয়ার দুই রকম পানি প্রবাহিত হবার কথা ওই অঞ্চলের সবাই জানতো l আর এই কথা যখন মিশর ছাড়িয়ে আরবে আসে তখন কথাটা পরিবর্তিত হয়ে যায় l এবং মানুষ বলতে থাকে (অতিরঞ্জিত করে) যে দুই দরিয়ার পানি কখনই মিলিত হয় না l আর এই ভ্রান্ত কথাটাই মুহাম্মদ কুরানে ঢুকিয়ে দেয় l ফলে বুঝা যায় কুরআন মুহাম্মদ নিজেই লিখেছে l তা না হলে কুরানে এই ভ্রান্ত ও মিথ্যে কথাগুলো কেন লেখা হয়েছে যদি এটি আল্লার বাণী হয় ? এজন্যই কুরানে এই ভ্রান্ত ও মিথ্যে কথাগুলো লেখা আছে কারণ কুরআন লিখেছে (তৈরী করেছে) মুহাম্মদ নিজে !
কুরআন পড়লে দেখা যায় কুরানে যেসব কথা বলা আছে যেমন চাদ সূর্যের আবর্তন, সমতল পৃথিবী, পাহাড় পর্বত নিয়ে ভ্রান্ত ধারণা, রাত দিন সমর্কে উদ্ভট কথা বার্তা, পৌরানিক কাহিনী, মানুষকে ভয় ভীতি এবং প্রলোভন ইত্যাদি কোন একজন মানুষ লিখে রেখেছে ! সমগ্র কুরানে এমন একটি বিষয়ও পাওয়া যাবে না যেটা মুহাম্মদ জানতো না !
এমনকি মুহাম্মদের অজ্ঞতাগুলোও কুরানে স্পষ্ট করে ফুটে উঠেছে সমগ্র কুরানে ! যেমন দুই দরিয়া পাশাপাশি প্রবাহিত হয় কিন্তু কখনই মিলিত হয় না l মানুষ মাটি ও পানি দিয়ে তৈরী l মানুষ শুক্রানু ও জমাট রক্ত থেকে জন্ম গ্রহণ করে l পাহাড় তৈরী করা হয়েছে যাতে পৃথিবী কোন এক দিকে কাত হয়ে পড়ে না যায় l পৃথিবী সমতল l রাত দিন পরিবর্তিত হয় তাদের আপন গতিতে অর্থাত রাত দিন একে অন্যে চলাচল করে রাত দিনের পরিবর্তন ঘটায় ! ইসা নবী হচ্ছে মুছা নবীর ভাগিনা l পৃথিবী সমতল l চাদ সূর্য পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরে (কিন্তু পৃথিবী স্থির) এবং আল্লাহর আরশের নিচে গিয়ে সেজদা দেয় ! তারকা তৈরী করা হয়েছে আকাশের সুন্দর্যের জন্য এবং শয়তানদেরকে শাস্তি দেবার জন্য l শিলা বৃষ্টি আকাশে মজুত করা থাকে ! আকাশ হচ্ছে কঠিন পদার্থের তৈরী এবং যেকোন সময় সেই কঠিন আকাশের কোন খন্ড পৃথিবীতে পতিত হতে পারে ! এসব মিথ্যে ধারণা গুলো মুহাম্মদ বিশ্বাস করতো বলে কুরানে এগুলো লেখা আছে l
এছাড়া কুরানে এমন একটি বিষয়ও পাওয়া যায় না যেটা মুহাম্মদ জানতো না ! কুরানে সেসব বিষয়ই লেখা আছে যেগুলো মুহাম্মদ জানতো এবং বিশ্বাস করতো l আর তাই কুরানে উল্লেখিত সব বিষয় মুহাম্মদের জ্ঞানের পরিধির মধ্যেই থেকে গেছে এবং মুহাম্মদের অজ্ঞতা ও মিথ্যে ধারণাগুলোও কুরানে উল্লেখিত হয়েছে l
আর তাই খুব সহজেই বোঝা যায় যে কুরআন কোন অতি বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন কারো লেখা নয় বরং কুরআন একজন অশিক্ষিত ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের দ্বারা লেখা হয়েছে l
অর্থাত কুরআন কোন সৃষ্টিকর্তার লেখা গ্রন্থ নয় বরং এটি মুহাম্মদের লেখা গ্রন্থ (মুহাম্মদ মুখে বলত এবং সেগুলো সাহাবীরা লিখে রাখত) l
বি:দ্র: কুরানে ফেরাউনের কথা লেখা আছে মমি করে রাখার কথা ! আর সে সময়ে আরবের সবাই জানতো মিশরের রাজা ফারাও দের মমি করে রাখার ঘটনা l কারণ আরব (মক্কা) মিশরের প্রতিবেশী দেশ l আর তাই মুহাম্মদ আগেই জানতো ফেরাউনের কথা l সে সময় মুসার (নবী) নীল নদ পাড়ি দেয়া এবং ফেরাউনের পানিতে ডুবে যাওয়ার ঘটনা লোক মুখে প্রচলিত ছিল l আর তাই এতে অলৌকিকতার কিছু নেই l
দুই দরিয়া পাশাপাশি প্রবাহিত হবার সময় একটার পানি আরেকটার পানির সাথে মিলিত হতে কিছু সময়ের প্রয়োজন হয় কারণ পানির গতিশক্তির জন্য দুই পানি মিশতে কিছুটা সময় নেয় l তাছাড়া দুই রকম পানি পরস্পরের সাথে মিশতে এমনিতেই কিছু সময় লাগে l ফলে কিছু সময় পড়ে দুই রকম পানি এমনিতেই মিশে যায় l নীল নদ মিশরে হওয়ায় দুই দরিয়ার দুই রকম পানি প্রবাহিত হবার কথা ওই অঞ্চলের সবাই জানতো l আর এই কথা যখন মিশর ছাড়িয়ে আরবে আসে তখন কথাটা পরিবর্তিত হয়ে যায় l এবং মানুষ বলতে থাকে (অতিরঞ্জিত করে) যে দুই দরিয়ার পানি কখনই মিলিত হয় না l আর এই ভ্রান্ত কথাটাই মুহাম্মদ কুরানে ঢুকিয়ে দেয় l ফলে বুঝা যায় কুরআন মুহাম্মদ নিজেই লিখেছে l তা না হলে কুরানে এই ভ্রান্ত ও মিথ্যে কথাগুলো কেন লেখা হয়েছে যদি এটি আল্লার বাণী হয় ? এজন্যই কুরানে এই ভ্রান্ত ও মিথ্যে কথাগুলো লেখা আছে কারণ কুরআন লিখেছে (তৈরী করেছে) মুহাম্মদ নিজে !
No comments:
Post a Comment