Translate

Search This Blog

বিশেষ সতর্কবার্তাঃ

এই ব্লগটি নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সন্দেহবাদী, মুক্তমনা এবং স্বাধীনচেতা মানুষদের জন্য। যারা যেকোন বিষয়ের সমালোচনা সহ্য করার মত ক্ষমতা রাখে। যদি কোন ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিক এই ব্লগটিতে আসে তবে তার ধর্মানুভূতি নামের অদ্ভূত দূর্বল অনিভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হলে ব্লগ লেখক দায়ী থাকবে না। ধার্মিক, গোড়া ধার্মিক আস্তিকদের নিজ দায়িত্বে তাদের দূর্বল ধর্মানুভূতিকে সংরক্ষনের দায়িত্ব নিতে হবে। কারো ধর্মানুভূতি নামের অযৌক্তিক অনুভূতি আহত হবার জন্য কোন ক্রমেই ব্লগার বা লেখককে দায়ী করা যাবে না। যদি কোন অতি দুর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগে ভূল করে ঢুকে পরেন এবং তিনি তার অনুভূতিকে দূর্বল ভাবেন অর্থাৎ যিনি তার ধর্মের উপযুক্ত সমালোচনা সহ্য করতে অপারগ, তাকে বিনীত ভাবে এই ব্লগটি থেকে প্রস্থান করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। এর পরেও যদি কোন দূর্বল ধর্মানুভূতি সম্পন্ন ব্যাক্তি এই ব্লগটিতে ঘুরাফেরা করেন এবং তার ফলে তার দূর্বল ধর্মানুভূতিতে আঘাত প্রাপ্ত হন তবে কোন ক্রমেই এবং কোন ক্রমেই ব্লগের মালিক, 'আমি নাস্তিক' দায়ী থাকবে না।

Friday, October 31, 2014

কোরানের অনুরূপ সুরা কি মানুষ লিখতে পারে না ?




মুসলমানরা দ্বাবি করে কোরানের অনুরূপ সুরা লেখা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয় !
কিন্তু মানুষ চাইলেই কুরআনের থেকে খুব ভালো মানের সুরা লিখতে পারে l নিচে কিছু উদাহরণ দেখানো হচ্ছে :-

01)
সুরা আরম্ভ (বিজ্ঞান) :
১. বিজ্ঞানের নামে শুরু করছি যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ ও হিতকর l
২. সমস্ত প্রশংসা সেইসব বিজ্ঞানীদের যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে মানবজাতির উপকারার্থে l
৩. যারা পরম জ্ঞানী , অতিশয় কল্যাণকারী l
৪. যারা বিজ্ঞান ও সমস্ত আবিস্কারের অধিনায়ক l
৫. তাদেরই কৃতজ্ঞতা স্বীকার করি এবং তাদের কাছেই জ্ঞান প্রার্থনা করি l
৬. আমাদেরকে আপনারা জ্ঞান ও আলোর পথ প্রদর্শন করুন l
৭. তাদের পথে যাদেরকে আপনারা জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করেছেন;
তাদের পথে নয় যারা বিজ্ঞানের আলো থেকে বঞ্চিত হয়েছে; এবং তাদের পথেও নয় যারা কুসংস্কারাচ্ছন্ন, অন্ধবিশ্বাসী l
(বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানীগণ; জয় হোক !)

114)  
সুরা নাস্তিক (মানবতাবাদী)
১. সবাই বলুন: আমরা আশ্রয় চাইছি বিজ্ঞানীদের জ্ঞানের আলোর l
২. যারা বিজ্ঞানের অধিকর্তা l
৩. যারা সমগ্র বিজ্ঞানের অধিনায়ক l
৪. মুখোশধারী ভন্ড ধর্ম ব্যবসায়ীদের বিভ্রান্তি থেকে l
৫. যারা ধর্মের নামে মিথ্যাচার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করে l
৬. প্রতারক ধর্ম ব্যবসায়ীদের মধ্য থেকে অথবা কুসংস্কারাচ্ছন্ন, অন্ধবিশ্বাসী আস্তিকদের মধ্য থেকে l


113)
 সুরা বিজ্ঞানের আলো
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. আমি আশ্রয় চাইছি জ্ঞানের আলো, বিজ্ঞানীদের কাছে l
২. অন্ধবিশ্বাসীরা যা সৃষ্টি করেছে (ধর্ম), তার অনিষ্ট থেকে l
৩. আর কুসংস্কারের অনিষ্ট থেকে যখন তা মানুষকে আচ্ছন্ন করে ফেলে;
৪. আর ভন্ড ধর্ম ব্যবসায়ীদের অনিষ্ট(ভন্ডামি) থেকে,
৫. হিংস্র ধর্মান্ধদের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংস্র হয়ে উঠে l

112) 
 সুরা বিজ্ঞানত্ব
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. সবাই বলুন : বিজ্ঞান এক ও অদ্বিতীয় সত্য l
২. বিজ্ঞান কারো মুখাপেক্ষী নয়, (সবাই বিজ্ঞানের উপর নির্ভরশীল);
৩. সে জ্ঞানের আলো ছড়ায়; কুসংস্কার দূর করে l
৪. কেউ তার সমকক্ষ নয় (সত্য জ্ঞানে) l

111)
 সুরা আস্তিক (অন্ধবিশ্বাসী)
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. ধ্বংশ হোক অন্ধবিশ্বাসীর কুসংস্কার ত্রয় এবং ধ্বংস হোক তার ভ্রান্ত অন্ধবিশ্বাস l
২. তার অজ্ঞতার অন্ধকার ও যা সে কল্পনায় বিশ্বাস করে তা মানবজাতির কোনো কল্যাণে আসবে না l
৩. তাকে অচিরেই কুসংস্কার থেকে বের করে আনা হবে জ্ঞানের আলোয় l
৪. আর তার ভন্ড ধর্মীয় নেতাকেও, যে মিথ্যাচারী l
৫. তার মন আটকে আছে অন্ধবিশ্বাসের মিথ্যা জালে l

110)  
সুরা বিজ্ঞানের সাহায্য
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. যখন আসবে বিজ্ঞানের মহা আবিষ্কার ও বিজয় l
২. তুমি দলে দলে মানুষকে বিজ্ঞানের মহিমা প্রকাশ করতে দেখবে l
৩. তখন তুমি মহান বিজ্ঞানীদের প্রশংসা ও মহিমা ঘোষণা করো এবং তাদের কাছেই জ্ঞানের আলো প্রার্থনা করো, তারা বড়ই জ্ঞানের আলো দাতা l

109)
 সুরা কুসংস্কারাচ্ছন্নরা
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. তাদেরকে বল : হে কুসংস্কারাচ্ছন্নগণ !
২. আমি বিশ্বাস করিনা তোমাদের কাল্পনিক সৃষ্টিকর্তাদের ,
৩. আর তোমরাও কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর না যাদের (বিজ্ঞানীদের) কৃতজ্ঞতা স্বীকার আমি করি l
৪. আর আমিও বিশ্বাসকারী নই তোমাদের অন্ধ অন্তরের ভ্রান্ত বিশ্বাসের l
৫. আর তোমরাও কিতজ্ঞতা স্বীকারকারী নয় যাদের(বিজ্ঞানীদের) প্রসংসা আমি করি l
৬. তোমাদের জন্য তোমাদের অন্ধ ধর্ম বিশ্বাস আর আমার জন্য আমার সত্য বিজ্ঞানের উপন আস্থা l

108)
 সুরা জ্ঞান আলো (প্রাচুর্য )
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. নি:সন্দেহে তারা(বিজ্ঞানীগণ) আমাদের দিয়েছে জ্ঞানের আলো l
২. সুতরাং তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ হও এবং বিজ্ঞান জানো l
৩. ভ্রান্ত বিশ্বাসকারীরাই তো কুসংস্কারাচ্ছন্ন l

107) 
 সুরা মানবিক দায়িত্ব-কর্তব্য
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. তুমি কি তাকে দেখেছ যে বিজ্ঞানের সুফল ভোগ করে আর বিজ্ঞানকেই মিথ্যা পতিপন্ন করে ?
২. সেতো সেই জন যে ভিন্ন ধর্মের মানুষকে অত্যাচার করে l
৩. এবং সে অসহায় গরিব বিধর্মীদের ঘর-দোর জালিয়ে দিয়ে তাদের সম্পদ লুট করে !
৪. এবং অন্যকেও অত্যাচার করতে নিরুত্সাহিত করে না l
৫. অতএব ধিক সেইসব ভন্ড ভ্রান্ত ধর্ম কারীদের,
৬. যারা তাদের মানবতার দায়িত্ব সম্বন্ধে উদাসীন l
৭. যারা লোক দেখানো ধর্মের মহত্ব বর্ণনা করে ,
৮. আর যারা নিষেধ করে সত্য মেনে নিতে l

106)
 সুরা বিজ্ঞানীগণ
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. বিজ্ঞানীদের ও সমস্ত মানব জাতির নিরাপত্তার জন্য,
২. শীতকালীন ও গ্রীষ্মকালীন সবখানের নিরাপদ অবস্থানের জন্য l
৩. অতএব তারা বিজ্ঞানের জ্ঞানের চর্চা করুক l
৪. যে (বিজ্ঞান) মানবজাতির এত উন্নতি করেছে এবং সব প্রকার অজ্ঞানতা থেকে মানুষকে রক্ষা করেছে l

105)  
সুরা মিথ্যা বিশ্বাস (গাধা)
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. তুমি কি শুননি বা পড়নি সেইসকল অন্ধবিশ্বাসী আস্তিকরা কি করেছিল ?
২. বিজ্ঞান কি তাদের অন্ধবিশ্বাস (সম্পূর্ণ রূপে) মিথ্যা প্রমান করে দেয়নি ?
৩. তারা ঝাকে ঝাকে এসেছিল অন্ধবিশ্বাসীর দল !
৪. আর তারা তাকে (বিজ্ঞানীকে) আটকিয়ে ফেলেছিল শক্ত করে l
৫. বলে ছিল মিথ্যে বলতে পৃথিবীর চারপাশে সব (গ্রহ, নক্ষত্র) ঘুরে l
৬. অবশেষে তারা ভ্রান্ত ধর্ম বিশ্বাসী-কুসংস্কারাচ্ছন্ন আস্তিক হিসেবে ঘৃণিত হচ্ছে যুগ যুগ ধরে !

104)  
সুরা জ্ঞান বিরোধী (ধার্মিক)
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. করুণা সেই সব অন্ধ মিথ্যা (ধর্ম) বিশ্বাসীদের প্রতি যারা পশ্চাতে ও প্রকাশ্যে বিজ্ঞানের নিন্দা করে l
২. সে কুসংস্কার পালন করে ও অন্ধভাবে বিশ্বাস করে মিথ্যাকে(ধর্মকে) l
৩. সে মনে করে সে সত্য পথে আছে l
৪. কখনো নয় ! সে আছে কুসংস্কারের ঘোরের মধ্যে !
৫. সবাই কি জানে, কুসংস্কারের ঘোর কি ?
৬. (এটা) মুর্খ-কুসংস্কারাচ্ছন্ন লোক প্রদত্ত কিছু মিথ্যা ধারণা l
৭. যা তৈরী হয়েছে কিছু ভ্রান্ত-কাল্পনিক বিশ্বাসের উপরে l
৮. অবশ্যই ভ্রান্ত কাল্পনিক বিশ্বাসীরা কুসংস্কারে আবদ্ধ হয়ে আছে মিথ্যার বেড়াজালে l
৯. ভ্রান্ত স্বর্গ-নরকের লোভ আর ভীতিতে !

103) 
 সুরা নিশিবেলা
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. নিশিবেলাতে ,
২. নি:সন্দেহে অন্ধবিশ্বাসীরা(ধর্ম বিশ্বাসী) লোকসানে পড়েছে l
৩. কিন্তু তারা নয় যারা বিজ্ঞানের প্রতিষ্ঠিত সত্য মেনে নিয়েছে এবং নানা প্রমান উত্থাপন করেছে আর পরস্পরের মধ্যে এই জ্ঞান ছড়িয়ে দিয়েছে এবং বিজ্ঞানের জ্ঞান বাড়াতে পরামর্শ দিয়েছে l

102)  
সুরা কুসংস্কার প্রতিযোগিতা
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. ধর্ম চর্চার প্রতিযোগিতা তোমাদেরকে অমানুষ করে তুলে l
২. যতোক্ষণ না তোমরা বিজ্ঞানকে মানো l
৩. মানবে; শীঘ্রই তোমরা জ্ঞানের প্রমান পাবে l
৪. আবার বলছি মানবে; শীঘ্রই তোমরা বিজ্ঞানের জ্ঞানের প্রমান পাবে l
৫. মানতে, যদি তোমরা জানতে নিশ্চিত জ্ঞানে-প্রমানে l
৬. তোমরাতো ঘৃণিত হবে (অন্ধবিশাসী কুসংস্কারাচ্ছন্ন হিসেবে) l
৭. আবারও বলি, অবশ্যই তোমরা ঘৃণিত হবে যুগ যুগ ধরে l
৮. এরপর সেইদিন বিবেচিত হবে অন্ধ-ভ্রান্ত কুসংস্কার ও মিথ্যা(ধর্ম) বিশ্বাসকারী হিসেবে l

 (১০১)
সুরা ধর্ম-ব্যবসায়ীদের মহাসংকট
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. মহাসংকট বা মহাপ্রলয় ,
২. তুমি কি জানো মহাসংকট কি ?
৩. কিভাবে তোমায় বোঝাবো মহাপ্রলয় কি ?
৪. সেইদিন মিথ্যুক'রা (ধার্মিকরা) হবে ঘৃণিত বিষ্ঠার ন্যায় !
৫. এবং তাদের কুসংকারযুক্ত মিথ্যা অন্ধ-বিশ্বাসগুলো (ধর্ম) হবে থুথু'র মতো !
৬. তখন যারা বিজ্ঞানে জ্ঞানী ও (বাস্তব) জ্ঞানে বিশ্বাসী ,
৭. তারা হবে সম্মানিত ও শ্রেষ্ট !
৮. আর কুসংস্কারাচ্ছন্নরা ও মিথ্যায় অন্ধ-বিশ্বাসীরা (ধর্ম-বিশ্বাসীরা),
৯. তারা হবে ধিকৃত ও ঘৃণিত- মানব জাতির কলঙ্ক !
১০. তোমরা জানো ধিকৃত ও ঘৃণিত- মানব জাতির কলঙ্ক কি ?
১১. এটি জঘন্য (ধার্মিক) মানব জাতির নাম !

 (১০০)
সুরা আবিষ্কার
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. দৃষ্টান্ত উর্ধাকাশে ধাবমান রকেটের,
২. যা দহনে ধুয়া নির্গত করে (প্রবল বেগে),
৩. যা ভেদ করে বায়ুস্তর,
৪. এবং উত্তপ্ত হয় আকাশ;
৫. অতপর পাড়ি জমায় মহাকাশে-
৬. অবশ্যই কিছু (মানুষ) বিজ্ঞানের প্রতি অকৃতজ্ঞ;
৭. আর তারা নিশ্চয়ই এর সাক্ষী;
৮. এবং অবশ্যই সে অন্ধবিশ্বাসে (কু-সংস্কারে) অন্ধ l
৯. তবে কি তারা এটা জানে না যখন আবিষ্কৃত হয় (প্রযুক্তি) ?
১০. এবং মানব কল্যাণে নিয়োজিত করা হয় ?
১১. অবশ্যই বিজ্ঞানের কল্যাণ সম্বন্ধে মানুষ সম্মক জ্ঞাত l

৯৯)
সুরা রোবট(যন্ত্রমানব)
আরম্ভ করছি বিজ্ঞানের নামে, যা মানব জাতির জন্য কল্যাণ বয়ে নিয়ে এসেছে যুগে যুগে l
১. পৃথিবী যখন কম্পিত হবে প্রবল ভাবে,
২. আর পৃথিবী ভেঙ্গে যেতে চাইবে,
৩. আর মানুষ বলবে: এতো ভু-কম্পন !
৪. সেই দিন তারা দেখবে রোবটগুলো,
৫. যেন মানুষ বানিয়েছে রক্ষাকারী (রোবট),
৬. কারণ এরাই একদিন রক্ষা করবে(ভূমিকম্প থেকে) l
৭. সেদিন মানুষ দেখবে উদ্ধারকারী রোবটদেরকে, প্রবল বেগে রক্ষা করতে (মানুষকে)!
৮. তখন সবাই দেখতে পাবে, এক চিলতে আসার আলো,
৯. এবং রোবটদের কর্ম ক্ষমতা, সেটাও তারা দেখতে পাবে l

8 comments:

  1. সূরা বনী ইসরাঈল:88 - বলুনঃ যদি মানব ও জ্বিন এই কোরআনের অনুরূপ রচনা করে আনয়নের জন্যে জড়ো হয়, এবং তারা পরস্পরের সাহায্যকারী হয়; তবুও তারা কখনও এর অনুরূপ রচনা করে আনতে পারবে না।

    ReplyDelete
  2. সূরা আল বাক্বারাহ:23 - এতদসম্পর্কে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে যা আমি আমার বান্দার প্রতি অবতীর্ণ করেছি, তাহলে এর মত একটি সূরা রচনা করে নিয়ে এস। তোমাদের সেসব সাহায্যকারীদেরকে সঙ্গে নাও-এক আল্লাহকে ছাড়া, যদি তোমরা সত্যবাদী হয়ে থাকো।

    ReplyDelete
  3. তোমাদের ধ্বংশ অনিবার্য।

    ReplyDelete
  4. নাস্তিক: সত্যিই যা লিখেছেন তা হাস্যকর। আল্লহ আপনানের ধ্বংশ করুক।

    ReplyDelete
  5. ভাই খুব ভালো লিখেছেন। কিন্তু বিজ্ঞানের নামে শুরু করে বিজ্ঞানিদের প্রশংসা করেছেন। বহু ঈশ্বরবাদী হয়ে গেলেন। আল্লাহ এক সত্ত্বা । এক সত্তায় লিখুন। কোরআনের অনুরুপ সূরা রচনা বলতে কোন কিছুকে কপি করা বুঝাবে না। আপনিতো কিছু সূরার ভাবকে কপি করেছেন মাত্র। গরমিল মিল হিসাবটি মিলিয়ে মৌলিক কিছু সৃষ্টি করে দেখান। মাথায় রাখবেন, অসামঞ্জস্য যেন না থাকে। ধন্যবাদ।

    ReplyDelete
    Replies
    1. ঠিক বলেছেন,সবচেয়ে ছোট সুরা, সুরা কাওছার মুজিজা কি , সুরা কাওছার এর মুজিজা দেখুন কত বিস্ময় কর ।

      =✨====এখানে যদি আপনি ৩ আয়াতের আলাদা আলাদাভাবে ভাগ করেন এবং প্রতি আয়াত
      থেকে common অক্ষর গুলা বাদ দেন তাহলে অক্ষর পাবেন প্রতি আয়াতে ১০ টি করে
      আবার আল্লাহ বলেন নবীকে দেন করা হয়েছে এ সূরাতে সে ক্ষেত্রে আল্লাহ কত বড়
      মিল রেখেছেন দেখুন , এই ৩ টি আয়াতের মোট অক্ষরের যোগফল ৩০ আবার পবিত্র
      কোরানে মোট পারার সংখ্যা ৩০ মুহাম্মদ (সাঃ) কে এই সূরায় কাওছার দান করা
      হয়েছে অর্থাৎ পুরা কোরান দেওয়া হয়েছে।

      =✨====আবার প্রত্যেক আয়াত শেষ হয়েছে র অক্ষর দিয়ে আবার আরবিতে আমরা জানি
      র অক্ষর ঠিক ১০ নম্বর এ পরে। আল্লাহ এখানে , এ সূরাতে ১০ দিয়ে
      সামঞ্জস্যতা বিধান করেছেন

      =✨====আবার দ্বিতীয় আয়াতে বলা হচ্ছে কুরবানী করতে আবার আমরা এ কুরবানী
      করে থাকি জিহজ্জের ১০ তারিখে এখানে ও ১০ দিয়ে সামঞ্জস্যতা বিধান করেছেন

      মূলত অনেক মুজিজা প্রতিটি সুরাতে আয়াতে রয়েছে যা আমাদের অজানা। ইতিহাস
      শুনেছেন মক্কার বড় বড় পন্ডিতেরা ও এভাবে কোন
      চ্যালেঞ্জ তারা মোকাবেলা করতে পারিনি। আর আমাদের কতিপয় মুর্খের দল না
      বুঝে কত ধরনের চ্যালেঞ্জ গ্রহন করে।

      সূরা এখলাসের মুজিজা দেখেন 🎩

      সূরা এখলাসে সবখানে জবর আর পেশ ব্যাবহারিত হয়েছে
      কিন্তু ১টি মাত্র জায়গায় """"জের"""" ব্যাবহারিত হয়েছে। এখন দেখুন
      ""জের"" কেন ব্যবহৃত হয়েছে """"জেরে"""" মুজিজা কি , আয়াত হলো """"লাম
      ইয়ালিদ ওলাম ইউ লাদ """" এখানে ইয়ালিদ এ শব্দে শুধু
      """"জের""""ব্যাবহারিত হয়েছে। এর দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে , ইটা ৩য়
      নাম্বার আয়াতে একটি মাত্র জের ব্যাবহারিত হয়েছে। এই আয়াতের জের থেকে যদি
      সামনের দিকে যান তাহলে পাবেন ২৩ টি হরফ আবার পিছে গেলে পাবেন ২৩ টি হরফ।
      আমরা জানি মানুষের শরীরে ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম রয়েছে আর এ ক্রোমোজোম মানুষের
      জন্মের ক্ষেত্রে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে , যা আমরা বিজ্ঞানের
      মাদ্ধমে কিছুদিন আগে জানতে পেরেছি , আর এ ৩য় নাম্বার আয়াতে বলা হচ্ছে, বা
      আয়াতের অর্থ আল্লাহ কাউকে জন্ম দেননি এবং তিনি জন্ম নেননি। মানে দাঁড়ায় এ
      রকম ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম এর সাথে আল্লাহর কোনো সম্পর্ক নেই।

      আবার জের এর আগে আপনি পাচ্ছেন ৭ টি শব্দ আবার জেরের পরে পাচ্ছেন ৭ টি
      শব্দ , আর আমরা জানি মানুষের জন্ম হয়ে থাকে ৭ টি ধাপে। ১- মাটি ২- বীর্য
      ৩- ভ্রূণ ৪- মাংসের টুকরা ৫-হাড় ৬- মাংসের প্রলেপন ৭-পূর্ণাঙ্গ মানুষ।
      আল্লাহ তায়ালা জেরের আয়াতে বুঝাচ্ছেন এ সাতটি ধাপ এর সাথে ও তার কোনো
      সম্পর্ক নেই। আল্লাহ তায়ালা এসবের উর্ধে।

      তাহলে বুঝেন সামান্য আমাদের না বুঝা আরবিতে এতো সুন্দর উপমা দেখতে পাই ,
      তাহলে পুরা কুরআনে কত মুজিজা আছে।

      Delete
  6. ভাই লিখলে আরবি তে লিখেন 😂
    কুরান বাংলায় না গাধা কুরান আরবিতে।
    আরবি তে সাহিত্যের সবছেয়ে উচু গ্রন্থ এ কোরআন।

    ReplyDelete
  7. হা হা হা আরে ভাই, আল্লাহ কি বললেন আর আপনি কি বুঝলেন।

    আল্লাহ বলেছেন সবচেয়ে ছোট সুরার ন্যায় একটা সুরা বানাতে , ছোট সুরা হচ্ছে
    কাওছার, আসুন দেখি সুরা কাওছার মুজিজা কি , সুরা কাওছার

    =✨====এখানে যদি আপনি ৩ আয়াতের আলাদা আলাদাভাবে ভাগ করেন এবং প্রতি আয়াত
    থেকে common অক্ষর গুলা বাদ দেন তাহলে অক্ষর পাবেন প্রতি আয়াতে ১০ টি করে
    আবার আল্লাহ বলেন নবীকে দেন করা হয়েছে এ সূরাতে সে ক্ষেত্রে আল্লাহ কত বড়
    মিল রেখেছেন দেখুন , এই ৩ টি আয়াতের মোট অক্ষরের যোগফল ৩০ আবার পবিত্র
    কোরানে মোট পারার সংখ্যা ৩০ মুহাম্মদ (সাঃ) কে এই সূরায় কাওছার দান করা
    হয়েছে অর্থাৎ পুরা কোরান দেওয়া হয়েছে।

    =✨====আবার প্রত্যেক আয়াত শেষ হয়েছে র অক্ষর দিয়ে আবার আরবিতে আমরা জানি
    র অক্ষর ঠিক ১০ নম্বর এ পরে। আল্লাহ এখানে , এ সূরাতে ১০ দিয়ে
    সামঞ্জস্যতা বিধান করেছেন

    =✨====আবার দ্বিতীয় আয়াতে বলা হচ্ছে কুরবানী করতে আবার আমরা এ কুরবানী
    করে থাকি জিহজ্জের ১০ তারিখে এখানে ও ১০ দিয়ে সামঞ্জস্যতা বিধান করেছেন

    মূলত অনেক মুজিজা প্রতিটি সুরাতে আয়াতে রয়েছে যা আমাদের অজানা। ইতিহাস
    শুনেছেন মক্কার বড় বড় পন্ডিতেরা ও এভাবে কোন
    চ্যালেঞ্জ তারা মোকাবেলা করতে পারিনি। আর আমাদের কতিপয় মুর্খের দল না
    বুঝে কত ধরনের চ্যালেঞ্জ গ্রহন করে।

    সূরা এখলাসের মুজিজা দেখেন 🎩

    সূরা এখলাসে সবখানে জবর আর পেশ ব্যাবহারিত হয়েছে
    কিন্তু ১টি মাত্র জায়গায় """"জের"""" ব্যাবহারিত হয়েছে। এখন দেখুন
    ""জের"" কেন ব্যবহৃত হয়েছে """"জেরে"""" মুজিজা কি , আয়াত হলো """"লাম
    ইয়ালিদ ওলাম ইউ লাদ """" এখানে ইয়ালিদ এ শব্দে শুধু
    """"জের""""ব্যাবহারিত হয়েছে। এর দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে , ইটা ৩য়
    নাম্বার আয়াতে একটি মাত্র জের ব্যাবহারিত হয়েছে। এই আয়াতের জের থেকে যদি
    সামনের দিকে যান তাহলে পাবেন ২৩ টি হরফ আবার পিছে গেলে পাবেন ২৩ টি হরফ।
    আমরা জানি মানুষের শরীরে ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম রয়েছে আর এ ক্রোমোজোম মানুষের
    জন্মের ক্ষেত্রে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে , যা আমরা বিজ্ঞানের
    মাদ্ধমে কিছুদিন আগে জানতে পেরেছি , আর এ ৩য় নাম্বার আয়াতে বলা হচ্ছে, বা
    আয়াতের অর্থ আল্লাহ কাউকে জন্ম দেননি এবং তিনি জন্ম নেননি। মানে দাঁড়ায় এ
    রকম ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম এর সাথে আল্লাহর কোনো সম্পর্ক নেই।

    আবার জের এর আগে আপনি পাচ্ছেন ৭ টি শব্দ আবার জেরের পরে পাচ্ছেন ৭ টি
    শব্দ , আর আমরা জানি মানুষের জন্ম হয়ে থাকে ৭ টি ধাপে। ১- মাটি ২- বীর্য
    ৩- ভ্রূণ ৪- মাংসের টুকরা ৫-হাড় ৬- মাংসের প্রলেপন ৭-পূর্ণাঙ্গ মানুষ।
    আল্লাহ তায়ালা জেরের আয়াতে বুঝাচ্ছেন এ সাতটি ধাপ এর সাথে ও তার কোনো
    সম্পর্ক নেই। আল্লাহ তায়ালা এসবের উর্ধে।

    তাহলে বুঝেন সামান্য আমাদের না বুঝা আরবিতে এতো সুন্দর উপমা দেখতে পাই ,
    তাহলে পুরা কুরআনে কত মুজিজা আছে।

    ReplyDelete