মুসলমানদের সামাজ (সালাত), হিন্দুদের পুজা, খ্রিস্টানদের প্রার্থনা এসবের বাস্তব উপযোগিতা বা উপকার কি ? মানে এসব অর্থহীন আচার অনুষ্ঠানের সুফল কি ?
সারা পৃথিবীর সব আস্তিক যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন পদ্ধতিতে প্রার্থনা করে আসছে, কিন্তু এসব প্রার্থনাতে জগতের কোন উপকারই হয়নি । বরং মানুষ প্রার্থনার পিছনে প্রচুর সময় এবং অর্থ অপচয় করে আসছে । এই বিপুল পরিমান সময় এবং অর্থ দিয়ে অনায়াসে মানব কল্যানকর অনেক কাজ করা যেত । কিন্তু বোকা আস্তিকগুলো মানব কল্যানে মুল্যবান সময় ও অর্থ ব্যায় না করে অর্থহীন এবং সময় অপচয়ী প্রার্থনা বা আচার অনুষ্ঠান করে । আর এতে মানব জাতির কোন কল্যানতো হয়ই না বরং মানব জাতির ক্ষতি হয় । যে সময় এবং অর্থ ব্যায় হয় ওইসব ফালতু আচার অনুষ্ঠানে সেটা দিয়ে অনেক মানব কল্যাণকর কাজ করা যায় । কিন্তু আস্তিকরা সেটা না করে ওইসব অর্থহীন কাজ করতেই উৎসাহী ।
কিন্তু মানব ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায় ওইসব প্রার্থনা কোন কাজেই আসেনি ।
জ্বর আসলে সারাদিন-রাত প্রার্থনা করলেও জ্বর কমবে না । কিন্তু একটা প্যারাসিটামল খাওয়ালেই জ্বর কমবে । প্রার্থনা এখানে অর্থহীন ।
হাড়িতে চাল আর পানি দিয়ে যত প্রার্থনাই করা হোকনা কেন এটা কোন দিনই ভাত হবে না । বরং অর্থহীন প্রার্থনা না করে আগুন দিয়ে ফোটালেই ওটা ভাত হবে ।
এভাবে পৃথিবীর যত রোগ, যত ঘটনা, যত কাজই ঘটে থাকে সেগুলোতে প্রার্থনার ভুমিকা একদম শূণ্য । একটা জাতি প্রার্থনা না করেও সারা জীবন কাটিয়ে দিতে পারে কর্ম দ্বারা । কিন্তু কর্ম না করে প্রার্থনা দিয়ে জীবন কাটানো অসম্ভব । আর তাই প্রকৃতপক্ষে প্রার্থনার কোন ভুমিকা নেই মানব জাতির জীবনে । মানব জাতিকে আজকের অবস্থানে আসতে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে । পরিশ্রম না করে শুধু প্রার্থনা করে সময় অপচয় করলে মানব জাতি কখনই টিকে থাকতে পারতো না । কিন্তু প্রার্থনা না করেও মানব জাতি দিব্বি টিকে ছিল, টিকে আছে এবং টিকে থাকবে । অর্থাৎ প্রার্থনা আসলে একটা অর্থহীন এবং অপচয়মুলক কাজ যেটা কোন উপকারতো করেই না বরং মানব জাতির ক্ষতিই করে সময় এবং অর্থ অপচয়ের মাধ্যমে ।
কেউ বলতে পারবে না সে প্রার্থনার মাধ্যমে কোন কাজ সম্পাদন করতে সফল হয়েছে । বরং সবাই পরিশ্রম দিয়েই কেবল কোন কাজ সম্পাদন করতে পারে; প্রার্থনা দিয়ে নয় ।
তাই বলা যায় প্রার্থনা হচ্ছে কিছু অন্ধবিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের অর্থহীন কর্মকান্ড যেগুলোর আসলে বাস্তব কোন উপকার বা উপযোগিতা নেই । প্রার্থনা শুধুই অন্ধবিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছ মানুষের মনের শান্তনা মাত্র । এর কোন বাস্তব প্রয়োগ নেই আছে শুধু অপকারিতা । প্রার্থনায় শুধু সময় এবং অর্থের অপচয় ঘটে এবং তারফলে কিছু চতুর ও স্বার্থান্বেষী মানুষের অর্থপ্রাপ্তি ঘটে । ক্ষতিগ্রস্ত হয় স্বাধারণ মানুষ ।
প্রার্থনা একটি সময় এবং অর্থ অপচয়ী কাজ ।
সারা পৃথিবীর সব আস্তিক যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন পদ্ধতিতে প্রার্থনা করে আসছে, কিন্তু এসব প্রার্থনাতে জগতের কোন উপকারই হয়নি । বরং মানুষ প্রার্থনার পিছনে প্রচুর সময় এবং অর্থ অপচয় করে আসছে । এই বিপুল পরিমান সময় এবং অর্থ দিয়ে অনায়াসে মানব কল্যানকর অনেক কাজ করা যেত । কিন্তু বোকা আস্তিকগুলো মানব কল্যানে মুল্যবান সময় ও অর্থ ব্যায় না করে অর্থহীন এবং সময় অপচয়ী প্রার্থনা বা আচার অনুষ্ঠান করে । আর এতে মানব জাতির কোন কল্যানতো হয়ই না বরং মানব জাতির ক্ষতি হয় । যে সময় এবং অর্থ ব্যায় হয় ওইসব ফালতু আচার অনুষ্ঠানে সেটা দিয়ে অনেক মানব কল্যাণকর কাজ করা যায় । কিন্তু আস্তিকরা সেটা না করে ওইসব অর্থহীন কাজ করতেই উৎসাহী ।
কিন্তু মানব ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখা যায় ওইসব প্রার্থনা কোন কাজেই আসেনি ।
জ্বর আসলে সারাদিন-রাত প্রার্থনা করলেও জ্বর কমবে না । কিন্তু একটা প্যারাসিটামল খাওয়ালেই জ্বর কমবে । প্রার্থনা এখানে অর্থহীন ।
হাড়িতে চাল আর পানি দিয়ে যত প্রার্থনাই করা হোকনা কেন এটা কোন দিনই ভাত হবে না । বরং অর্থহীন প্রার্থনা না করে আগুন দিয়ে ফোটালেই ওটা ভাত হবে ।
এভাবে পৃথিবীর যত রোগ, যত ঘটনা, যত কাজই ঘটে থাকে সেগুলোতে প্রার্থনার ভুমিকা একদম শূণ্য । একটা জাতি প্রার্থনা না করেও সারা জীবন কাটিয়ে দিতে পারে কর্ম দ্বারা । কিন্তু কর্ম না করে প্রার্থনা দিয়ে জীবন কাটানো অসম্ভব । আর তাই প্রকৃতপক্ষে প্রার্থনার কোন ভুমিকা নেই মানব জাতির জীবনে । মানব জাতিকে আজকের অবস্থানে আসতে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে । পরিশ্রম না করে শুধু প্রার্থনা করে সময় অপচয় করলে মানব জাতি কখনই টিকে থাকতে পারতো না । কিন্তু প্রার্থনা না করেও মানব জাতি দিব্বি টিকে ছিল, টিকে আছে এবং টিকে থাকবে । অর্থাৎ প্রার্থনা আসলে একটা অর্থহীন এবং অপচয়মুলক কাজ যেটা কোন উপকারতো করেই না বরং মানব জাতির ক্ষতিই করে সময় এবং অর্থ অপচয়ের মাধ্যমে ।
কেউ বলতে পারবে না সে প্রার্থনার মাধ্যমে কোন কাজ সম্পাদন করতে সফল হয়েছে । বরং সবাই পরিশ্রম দিয়েই কেবল কোন কাজ সম্পাদন করতে পারে; প্রার্থনা দিয়ে নয় ।
তাই বলা যায় প্রার্থনা হচ্ছে কিছু অন্ধবিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের অর্থহীন কর্মকান্ড যেগুলোর আসলে বাস্তব কোন উপকার বা উপযোগিতা নেই । প্রার্থনা শুধুই অন্ধবিশ্বাসী এবং কুসংস্কারাচ্ছ মানুষের মনের শান্তনা মাত্র । এর কোন বাস্তব প্রয়োগ নেই আছে শুধু অপকারিতা । প্রার্থনায় শুধু সময় এবং অর্থের অপচয় ঘটে এবং তারফলে কিছু চতুর ও স্বার্থান্বেষী মানুষের অর্থপ্রাপ্তি ঘটে । ক্ষতিগ্রস্ত হয় স্বাধারণ মানুষ ।
প্রার্থনা একটি সময় এবং অর্থ অপচয়ী কাজ ।
No comments:
Post a Comment